Showing posts with label দুর্নীতি দমন কমিশন. Show all posts
Showing posts with label দুর্নীতি দমন কমিশন. Show all posts
ডিআইজি মিজানের সম্পদ ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

ডিআইজি মিজানের সম্পদ ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

admin June 21, 2019

অসাধু উপায়ে অর্জিত সম্পদ বা সম্পত্তির বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে তা বেহাত হয়ে যাওয়ার আশংকা আছে বলে ডিআইজি মিজানুর রহমানের স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে।


বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন।


এর আগে গত ১২ জুন পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের সম্পদ অনুসন্ধানে দায়িত্ব দেয়া হয় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদকে।


ঘুষগ্রহণ ও তথ্য পাচারের অভিযোগে আগের অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করার পর এই নিয়োগ দেয়া হয়।


প্রসঙ্গত, ‘তুলে নিয়ে বিয়ে করলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার!’ শিরোনামে ৭ জানুয়ারি যুগান্তরে ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে বহুল আলোচিত রিপোর্ট প্রকাশিত হয়।


‘এক সংবাদপাঠিকার জীবনও বিষিয়ে তুলেছেন ডিআইজি মিজান’ শিরোনামে পরদিন ৮ জানুয়ারি আরও একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে তীব্র ক্ষোভ ও সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করে।


এরপর নানা জল্পনা-কল্পনা শেষে বিতর্কিত এই ডিআইজি মিজানকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনারের পদ থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়।


এদিকে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত বিতর্কিত ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিপুল অংকের অবৈধ সম্পদের খোঁজ পায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদক কারো অনুমতি নিয়ে কাজ করবে না -ইকবাল মাহমুদ

দুদক কারো অনুমতি নিয়ে কাজ করবে না -ইকবাল মাহমুদ

admin August 27, 2018

রংপুর এক্সপ্রেস: স্বাধীন সংস্থা হিসেবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কারো অনুমতি নিয়ে কাজ করবে না বলে জানিয়েছেন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। গতকাল সোমবার সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত সরকারি কর্মচারী আইন নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। ইকবাল মাহমুদ বলেন, আইন যা-ই হোক, সরকারি দুর্নীতিবাজ কর্মচারীদের উচ্ছ¡সিত হওয়ার কিছু নেই।


দুদক চেয়ারম্যান আরো বলেন, দুর্নীতিবাজদের রক্ষা করার কোনো আইন কিন্তু হয় না। যেসব অসৎ এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা রয়েছে, তাদের কিন্তু উচ্ছ¡সিত হওয়ার কোনো কারণ নেই এবং তাদের আইনের আওতায় আনা দুর্নীতি দমন কমিশনের কোনো অসুবিধা হবে না- যে আইনই পাস হোক। দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করতে কোনো সমস্যা হবে না। তিনি বলেন, আপনাদের স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যতক্ষণ পর্যন্ত একটি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে রয়েছে, তত দিন দুদক কারুর অনুমতি নিয়ে কোনো কাজ করবে না। গত ২০ আগস্ট মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’-এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।



[পাবনায় পিতা ও সৎ ভাইয়ের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রীর গর্ভপাত, এরপর… ]

এতে বলা হয়েছে, ফৌজদারি ও দুর্নীতির মামলায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্রেফতার করতে সরকারের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হবে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সেদিন বলেছিলেন, ছয়টি বিধিমালা দ্বারা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়ন, শৃঙ্খলাবিধিসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এ-সংক্রান্ত কোনো পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা ও পূর্ণাঙ্গ আইনের প্রয়োজনীয়তার সাপেক্ষে নতুন আইনটি করা হচ্ছে।


প্রস্তাবিত আইনের ৪১ ধারা উল্লেখ করে শফিউল আলম জানান, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হলে অভিযোগপত্র দেওয়ার আগে সরকারের অনুমোদন ছাড়া তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। সচিব আরো জানান, দুর্নীতি দমন কমিশন আইনেও কারো বিরুদ্ধে মামলা হলে অভিযোগপত্র দেওয়ার আগে সরকারের অনুমোদন লাগবে।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three