Showing posts with label গণধর্ষণ. Show all posts
Showing posts with label গণধর্ষণ. Show all posts
দাদিকে বেঁধে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ

দাদিকে বেঁধে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ

admin June 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
মৌলভীবাজারে ঘরের মধ্যে দাদিকে বেঁধে রেখে উঠানে নিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীকে (১২) গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত ১৫ জুন রাতে সদর উপজেলার কাগাবলা ইউনিয়নে অথানগিরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।


মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.আলমগীর হোসেন ঘটনান সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ধর্ষণের শিকার ওই মাদ্রাসাছাত্রীর মা বাদী হয়ে দু’জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।


মামলার আসামিরা হলেন- জাহিদ মিয়া (৩০) ও রাব্বি মিয়া (২৮)। ভুক্তভোগী ওই কিশোরী স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।


ধর্ষণের শিকার মাদ্রাসাছাত্রীর মা জানান, গত ১৫ জুন মেয়েকে দাদির কাছে রেখে আত্মীয়র বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। ওইদিন গভীর রাতে দাদির পাশে ঘুমিয়েছিল ওই কিশোরী। এ সময় অভিযুক্ত জাহিদ মিয়া ও রাব্বি মিয়া টিনের বেড়া কেটে ঘরে ঢুকে। পরে ওই কিশোরী ও তার দাদিকে বেঁধে ফেলে তারা। পরে তারা ঘর থেকে বের করে উঠানে নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে।


এসময় ওই কিশোরীর মুখ বেঁধে রাখে তারা। এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে ওই কিশোরী। ভোরবেলা জ্ঞান ফেরার পর দাদির বাঁধন খুলে মাকে ফোন করে জানায় সে। বর্তমানে ভুক্তভোগী ওই মাদ্রাসা ছাত্রী মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।


মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো.ইমরান হোসেন জানান, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।


এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আসামি রাব্বীর চাচা খুরশেদ মিয়া ও স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছেন। এছাড়া ধর্ষণের শিকার ওই মাদ্রাসাছাত্রীর পরিবারকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য হুমকিও দেয়া হচ্ছে।

টাঙ্গাইলে আবারও চলন্ত বাসে গণধর্ষণ, আটক ১

টাঙ্গাইলে আবারও চলন্ত বাসে গণধর্ষণ, আটক ১

admin September 01, 2018

টাঙ্গাইল: এক বছরের মাথায় টাঙ্গাইলে আবারও চলন্ত বাসে এক তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে; যে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বলে ধারণা পুলিশের। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার ওসি মোশাররফ হোসেন জানান, টাঙ্গাইল থেকে বাসে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপাড় এলাকায় যাওয়ার সময় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এ ‘ধর্ষণের’ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বাসটির চালকের সহকারী নাজমুলকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।


টাঙ্গাইল কোর্ট ইন্সপেক্টর আনোয়ারুল ইসলাম জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার বিকালে আদালতে হাজির করা হলে হেলপার নাজমুলকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার এসআই নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, শুক্রবার রাতে তিনি নিজে বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় হলপার নাজমুল, চালক আলম ও সুপারভাইজার বিষুকে আসামি করা হয়েছে।


এর আগে টাঙ্গাইলের মধুপুরে গত বছর চলন্ত বাসে সিরাজগঞ্জের এক তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণ শেষে হত্যা এবং তারও এক বছর আগে মধুপুরে চলন্ত বাসে আরেক তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। মোশাররফ হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি বাস যাত্রী নিয়ে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপার বাসস্ট্যান্ডে যাচ্ছিল। রাতে যাত্রী কম থাকায় পথে ওই মেয়েটি (২৫) ছাড়া সবাই তাদের গন্তব্যে নেমে যায়। এ সুযোগে একা পেয়ে ড্রাইভার, সুপারভাইজার ও হেলপার মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে।


ওসি বলেন, মহাসড়কে টহলরত পুলিশ মেয়েটির চিৎকার শুনে বাসটিকে অনুসরণ করে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপার বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে হাতেনাতে হেলপারকে ধরতে সক্ষম হয়। চালক আলম ও সুপারভাইজার বিষু পালিয়ে যায়। তরুণীকে উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে আনা হয়। মেয়েটি তার নাম আর বাড়ি কুষ্টিয়া ছাড়া কিছু বলতে পারছে না। তাই তাকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বলে ধারণা করছে পুলিশ।


টাঙ্গাইলের কালিহাতি সার্কেলের জৈষ্ঠ্য পুলিশ সুপার মাসুদুর রহমান মনির বলেন, অপর দুইজনকে আটকে রাতভর অভিযান চলবে।


গত বছরের ২৫ অগাস্ট রাতে বাসে করে সিরাজগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে বাস চালক ও হেলপারের হাতে ধর্ষণের পর খুন হন সিরাজগঞ্জের তাড়াশের জাকিয়া সুলতানা রুপা। ওই রাতে টাঙ্গাইলের মধুপুর থানা পুলিশ ময়মনসিংহ-ঢাকা মহাসড়কের পঁচিশ মাইল এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে রুপার লাশ উদ্ধার করে। এর আগে ২০১৬ সালের ১ এপ্রিল টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী থেকে গাজীপুর যাওয়ার পথে বাস চালক ও দুই সহকারী বাসের মধ্যে তাকে হাত-পা ও মুখ বেঁধে ধর্ষণ করে।

মোবাইলে প্রেম, বিয়ের প্রলোভনে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণ

মোবাইলে প্রেম, বিয়ের প্রলোভনে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণ

admin August 31, 2018

সারাদেশ: পটুয়াখালীতে মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্কের জেরে এক কিশোরীকে (১৭) বিয়ের প্রলোভনে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বুধবার রাতে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত ২৬ আগস্ট সন্ধ্যার পর শহরের পিটিআই রোডের আনিস কন্টেকটারের বাসার ২য় তলার একটি রুমে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মিরাজ ওই কিশোরীকে ডেকে নিয়ে কয়েকবন্ধু মিলে গণধর্ষণ করে।


অভিযুক্তরা হলেন- শহরের সিমুলবাগ এলাকার হানিফ মোল্লার ছেলে মিরাজ (১৭), একই এলাকার সাদু সিকদারের ছেলে আরমান (২০), কলাতলা এলাকার আশরাফ আলীর ছেলে হাসিব (২০) এবং পিটিআই রোডের মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে মারুফ রহমান তুষার (১৯)।


পটুয়াখালী সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সদর উপজেলার বড় বিঘাই ইউনিয়নের ওই কিশোরীর সঙ্গে বেশ কিছু দিন ধরে মোবাইল ফোনে মিরাজের প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। ঘটনার দিন রাতে শহরের পিটিআই রোডের আনিস কন্টেকটারের বাসার ২য় তলার একটি রুমে মিরাজ ওই কিশোরীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় উপস্থিত মিরাজের তিন বন্ধুও তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই কিশোরীকে গত দুই দিন শহরের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে ঘোরাঘুরি করলেও তাকে বিয়ে করেনি মিরাজ। পরে গত বুধবার রাতে ওই কিশোরী সদর থানায় উপস্থিত হয়ে ধর্ষণের অভিযোগ করলে পুলিশ রাতেই অভিযুক্ত চারজনকে গ্রেফতার করে।


ওসি আরও জানান, নির্যাতনের শিকার কিশোরীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেফতারদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

চাকরির খোঁজে এসে গণধর্ষণের শিকার যুবতী

চাকরির খোঁজে এসে গণধর্ষণের শিকার যুবতী

admin August 28, 2018

ঢাকা: চাকরির খোঁজে ঢাকায় এসে গণধর্ষণের শিকার এক যুবতীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার সকালে জরুরি বিভাগের সামনে মেয়েটিকে চাদর মোড়ানো বিধ্বস্ত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে হাসপাতাল ফাঁড়ির এএসআই বাবুল মিয়া জানিয়েছেন।


মেয়েটি পুলিশকে জানিয়েছে, চাকরির খোঁজে গত রোববার লঞ্চে করে সে সদরঘাট আসে। পরে গুলিস্তানে তার সৎবোনের বাসায় ওঠে। সেখানে তার সৎবোনের সহযোগিতায় চার-পাঁচজন সারা রাত তাকে ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষকদের একজন তাকে সঙ্গে করে নিয়ে এসে বিবস্ত্র অবস্থায় হাসপাতালে ফেলে যায়। ওই মেয়েটি চাকরির জন্য সৎবোনের বাসায় আসে। মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে মনে হয়নি সে মানসিক রোগী।


ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের (ওসিসি) সমন্বয়কারী বিলকিস বলেন, মেয়েটির যৌনাঙ্গ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে গাইনি ওয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, মেয়েটির উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।


এএসআই বাবুল মিয়া আরেও জানান, বর্তমানে শাহবাগ ও চকবাজার থানা পুলিশের টিম ঢামেকে আছে। ধর্ষণের ঘটনাস্থল কোথায় সেটি খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।

দুই পরিবহন শ্রমিক কর্তৃক যুবতীকে গণধর্ষণ

দুই পরিবহন শ্রমিক কর্তৃক যুবতীকে গণধর্ষণ

admin August 19, 2018

টাঙ্গাইল: ভূঞাপুরে দুই পরিবহন শ্রমিক কর্তৃক এক মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। গত শুক্রবার রাত ১০ টার দিকে উপজেলার পুখুরিয়া শিয়ালকোল কবিরের ইট ভাটা এলাকায় এঘটনা ঘটে। এই ঘটনার সাথে যুক্ত দুই পরিবহন শ্রমিককে আটক করেছে পুলিশ। তারা হলো- অটোচালক জাহিদ ও হিটলার। জানা গেছে, ধর্ষিতা ছাত্রী ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা গ্রামের ফাজিল মাদ্রাসায় ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত।


জানা গেছে, ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ওই ছাত্রী নিজ বাড়ি থেকে পরিবারের সাথে অভিমান করে ভূঞাপুর বাসষ্ট্যান্ড থেকে এলেঙ্গা যাওয়ার উদ্দেশ্যে এক অটোরিকশায় উঠতে গেলে ওই দুইজন তার কাছে যায় এবং গন্তব্যের বিষয়টি জিজ্ঞাসা করে তাকে পৌঁছে দেবার আশ্বাস দেয়। এতে ভিকটিমের সন্দেহ হলে সে পায়ে হেঁটে শিয়ালকোলের দিকে রওনা দিলে ওই দুই অটোচালক তার পিছু নেয়। মেয়েটি পুখুরিয়া শিয়ালকোল কবিরের ইট ভাটার কাছে পৌঁছলে হিটলার ও জাহিদ তার মুখ চেপে ধরে রাস্তার পাশে নির্জন স্থানে নিয়ে যায় এবং প্রথমে জাহিদ ও পরে হিটলার তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।


পরে ওই মেয়েটির চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে হিটলারকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে এবং হিটলারকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরে হিটলারের দেয়া তথ্য মতে অপর জাহিদকে নিজ এলাকা থেকে আটক করে পুলিশ।


ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, ঘটনার রাতেই দুই ধর্ষককে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। ভিকটিমের মেডিকেল পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় মেয়ের পিতা বাদী হয়ে হিটলার ও জাহিদকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।

শেরপুরে প্রেমিককে বেঁধে প্রেমিকাকে গণধর্ষণ, আটক ২

শেরপুরে প্রেমিককে বেঁধে প্রেমিকাকে গণধর্ষণ, আটক ২

admin April 03, 2018


বগুড়া: জেলার শেরপুরে প্রেমিককে বেঁধে রেখে তারই প্রেমিকাকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে শেরপুর থানা পুলিশ। উপজেলার সীমাবাড়ী ইউনিয়নের নাকুয়া দাখিল মাদ্রাসার একটি কক্ষে গত ২৬ মাচ এ ঘটনা ঘটে। ধর্ষিতা মেয়েটি এইসএসসি পরীক্ষার্থী। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের মধ্যে দুই জনকে গতকাল সোমবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি গত ২৬মার্চ ঘটলেও জানাজানি হয় গতকাল সোমবার। মেয়েটি গত রবিবার এইসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে শেরপুর থেকে বাড়িতে আসলে পরিবারকে ওই ঘটনা জানায়। পরে গতকাল সোমবার মেয়েটির বাবা বাদি হয়ে ওই ৩ ধর্ষককে অভিযুক্ত করে শেরপুর থানায় মামলা করেন।
শেরপুর থানার ওসি (তদন্ত) বুলবুল ইসলাম জানান, রংপুর সদরের এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল মেয়েটির। গত ২৬ মার্চ উভয়ই শেরপুর শহরে আসে এবং সেখান থেকে সীমাবাড়ী ইউনিয়নের নাকুয়া দাখিল মাদ্রাসায় যায়। সেখানে এক কক্ষে বসে কথা বলছিল তারা। এসময় নাকুয়া গ্রামের আকুল মিয়া, স্বপন ও সোহাগ নামে তিন যুবক সেখানে যান। ওই কক্ষে প্রেমিকযুগলকে আটকে রেখে তাদের কাছে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। কিন্তু তারা টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে অভিযুক্তরা তাদের মারধর করে এবং প্রেমিককে বেঁধে রেখে মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ওসি জানান, গত সোমবার দুপুরে মেয়েটির বাবা বাদি হয়ে ওই তিন যুবককে অভিযুক্ত করে শেরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সোহাগ ও স্বপন শেখকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে দুই যুবককে আটক করা হলেও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আকুল মিয়া পালিয়ে যায়। তবে তাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান ওসি।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three