Showing posts with label new zealand. Show all posts
Showing posts with label new zealand. Show all posts

অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৪১ রানে হারালো পাকিস্তান

admin June 13, 2019

পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪১ রানে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। টনটনে বারবার রঙ পাল্টানো ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার দেয়া ৩০৮ রানের জবাবে পাকিস্তান ৪৫.৪ ওভারে অলআউট হয় ২৬৬ রানে।


টনটনে বুধবার টস হেরে ৪১ রানে জিতেছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। ৩০৭ রান তাড়ায় ২৬৬ রানে গুটিয়ে গেছে পাকিস্তান।


আগের ম্যাচে ওয়ানডেতে নিজের মন্থরতম ফিফটি করা ওয়ার্নার এদিন শুরু থেকে ছিলেন আক্রমণাত্মক। শুরুতে একটু ভুগছিলেন ফিঞ্চ। প্রথম পাঁচ ওভারে আমিরের দুটি ওভার মেডেন খেলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক।


ফিঞ্চকে ভোগাচ্ছিলেন ওয়াহাব রিয়াজ। বাঁহাতি এই পেসারের বলে ২৬ রানে স্লিপে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান ডানহাতি ওপেনার। মোহাম্মদ হাফিজের বলে ৪৪ রানে তার ক্যাচ ছাড়েন সরফরাজ। ৬৩ বলে ফিফটি করার পর রানের গতি বাড়ান ফিঞ্চ।



এবারের আসরে দুবার ওয়ানডেতে নিজের মন্থর ফিফটির রেকর্ড ভাঙা ওয়ার্নার শুরু থেকে ছিলেন স্বচ্ছন্দ। বাঁহাতি এই ওপেনার পঞ্চাশ স্পর্শ করেন ৫১ বলে।


দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে ফিঞ্চকে বিদায় করে ১৪৬ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন আমির। অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক ৮৪ বলে ছয়টি চার ও চারটি ছক্কায় করেন ৮২ রান। এরপর আর তেমন কোনো জুটি গড়তে পারেনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।


এসেই বোলারদের ওপর চড়াও হয়েছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তাকে বোল্ড করার পর সেঞ্চুরিয়ান ওয়ার্নারকে থামান শাহিন শাহ আফ্রিদি। ওয়ানডেতে ১৫তম সেঞ্চুরি পাওয়া ওয়ার্নারের ১১১ বলে খেলা ১০৭ রানের ইনিংস গড়া ১১ চার ও এক ছক্কায়।


দ্রুত রান তোলার চেষ্টায় থাকা উসমান খাওয়াজা ও শন মার্শকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে বড় একটা ধাক্কা দেন আমির। সেই ধাক্কা সামাল দিয়ে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি ফিঞ্চের দল।


মাত্র ১৯ রানে শেষ ৫ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। তাই বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের সর্বোচ্চ ৩১০ পর্যন্ত যেতে পারেনি তারা।


৪৯তম ওভারে চার বলের মধ্যে অ্যালেক্স কেয়ারি ও মিচেল স্টার্ককে ফিরিয়ে ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নেওয়ার খুশিতে ভাসেন আমির। অস্ট্রেলিয়া থামে ৩০৭ রানে।


৩০ রানে ৫ উইকেট নেন আমির। তরুণ পেসার আফ্রিদি ২ উইকেট নেন ৭০ রানে।


সংক্ষিপ্ত স্কোর:


অস্ট্রেলিয়া: ৪৯ ওভারে ৩০৭ (ফিঞ্চ ৮২, ওয়ার্নার ১০৭, স্মিথ ১০, ম্যাক্সওয়েল ২০, মার্শ ২৩, খাওয়াজা ১৮, কেয়ারি ২০, কোল্টার-নাইল ২, কামিন্স ২, স্টার্ক ৩, রিচার্ডসন ১*; আমির ১০-২-৩০-৫, আফ্রিদি ১০-০-৭০-২, হাসান ১০-০-৬৭-১, ওয়াহাব ৮-০-৪৪-১, হাফিজ ৭-০-৬০-১, মালিক ৪-০-২৬-০)


পাকিস্তান: ৪৫.৪ ওভারে ২৬৬ (ইমাম ৫৩, ফখর ০, বাবর ৩০, হাফিজ ৪৬, সরফরাজ ৪০, মালিক ০, আসিফ ৫, হাসান ৩২, ওয়াহাব ৪৫, আমির ০, আফ্রিদি ১*; কামিন্স ১০-০-৩৩-৩, স্টার্ক ৯-১-৪৩-২, রিচার্ডসন ৮.৪-০-৬২-২, কোল্টার-নাইল ৯-০-৫৩-১, ম্যাক্সওয়েল ৭-০-৫৮-০, ফিঞ্চ ২-০-১৩-১)


ফল: অস্ট্রেলিয়া ৪১ রানে জয়ী


ম্যান অব দা ম্যাচ: ডেভিড ওয়ার্নার

পরিসংখ্যান এবং অতীতে বিশ্বকাপের রেকর্ড ও সংখ্যাতত্ত্ব

পরিসংখ্যান এবং অতীতে বিশ্বকাপের রেকর্ড ও সংখ্যাতত্ত্ব

admin May 31, 2019

বেজে গেল ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের দামামা। ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) দ্বাদশ বিশ্বকাপ। ১৯৭৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথম বিশ্বকাপ, সর্বশেষ আসর বসে ২০১৫ সালে।


এই ১১টি আসরে বিশ্ববাসী দেখেছে অনেক পরিবর্তন। এ সময়ের মধ্যে ৬০ থেকে কমিয়ে ৫০ ওভারে আনা হয়েছে ম্যাচের পরিধি, প্রবর্তন হয়েছে রঙ্গীন পোশাকের। প্রবর্তন হয়েছে সাদা বলের, দিবা-রাত্রির ম্যাচসহ অনেক পরিবর্তনই সাধিত হয়েছে।


এ পর্যন্ত মোট ২০ দেশ অংশ নিয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে। তবে তাদের মধ্যে কোবলমাত্র ৭টি দেশ অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ড অংশ নিয়েছে ১১টি টুর্নামেন্টের সব আসরেই। সর্বোচ্চ ১৬টি দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০৭ বিশ্বকাপ।


দীর্ঘ দিন পর ২০১৯ আসরে প্রথমবার কোন সহযোগী দেশ টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে না। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য আসরে টেস্ট খেলুড়ে ১০টি দল অংশ নিচ্ছে। উপরোল্লিখিত দেশগুলো ছাড়া এবারের টুর্নামেন্টে অংশ গ্রহণকারী দেশগুলো- দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান।


বিশ্বকাপে সেরা দল কোনটি প্রশ্ন আসলেই নাম আসে অস্ট্রেলিয়ার। অস্ট্রেলিযা এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ পাঁচ বার বিশ্বকাপ শিরোপা জয় করেছে এবং তারাই একমাত্র দল যারা এক নাগারে তিন বার বিশ্বকাপ জয় করেছে। অস্ট্রেলিয়া ছাড়া একমাত্র ওয়েস্ট ইন্ডিজ পর পর দুই বার জিতেছে বিশ্বকাপ শিরোপা।



বিশ্বকাপ ‘রোল অব অনার’


১৯৭৫-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৯৭৯-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৯৮৩-ভারত
১৯৮৭-অস্ট্রেলিয়া
১৯৯২-পাকিস্তান
১৯৯৬-শ্রীলংকা
১৯৯৯-অস্ট্রেলিয়া
২০০৩-অস্ট্রেলিয়া
২০০৭-অস্ট্রেলিয়া
২০১১-ভারত
২০১৫-অস্ট্রেলিয়া।



ব্যাটিং পারফরমেন্স:


৪১৭/৬ অস্ট্রেলিয়া প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান ২০১৫। বিশ্ব্কাপের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।
৩৬ কানাডা প্রতিপক্ষ শ্রীলংকা ২০০৩। বিশ্বকাপে সর্ব নিম্নদলীয় সংগ্রহ।
২২৭৮ ভারতের শচিন টেন্ডুলকারের রান। বিশ্বকাপে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ রান।
২৩৭* মার্টিন গাপটিলের রান প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিশ্বকাপে কোন খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
১৬৫- বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত সেঞ্চুরি সংখ্যা।
২৬- অস্ট্রেলিয়া দলের সেঞ্চুরি সংখ্যা। বিশ্বকাপে কোন দলের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি।
৬- শচিন টেন্ডুলকারের সেঞ্চুরি। বিশ্বকাপ ইতিহাসে যা কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি সংখ্যা।
১৫- শচিন টেন্ডুলকারের হাফ সেঞ্চুরি। বিশ্বকাপ ইতিহাসে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ হাফ সেঞ্চুরি সংখ্যা।
৬৭৩-২০০৩ আসরে শচিন টেন্ডুলকারের রান সংখ্যা। বিশ্বকাপের কোন এক আসরে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ রান সংখ্যা।



বোলিং পারফরমেন্স :


৭১- অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রার উইকেট সংখ্যা। বিশ্বকাপে কোন বোলারের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
৭/১৫-নামিবিয়ার বিপক্ষে ২০০৩ আসরে গ্লেন ম্যাকগ্রার বোলিং ফিগার। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এ পর্যন্ত কোন বোলারের সেরা বোলিং ফিগার।
৫৪- বিশ্বকাপ ইতিহাসে পাঁচ উইকেট শিকারের সংখ্যা।
১৩-অস্ট্রেলিয়ান খেলোয়াড়দের পাঁচ উইকেট শিকারের সংখ্যা। বিশ্বকাপে যা কোন দলের সর্বোচ্চবার পাঁচ উইকেট শিকার।
২-বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ বার পাঁচ উইকেট শিকার। অস্ট্রেলিয়ার গ্যারি গিলমোর, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভাসবার্ট ড্রাকেস, শ্রীলংকার অশান্তা ডি মেল, পাকিস্তানের শহিদ আফ্রিদি এবং অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রা বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ দুইবার করে পাঁচ উইকেট শিকার করেন।
২৬- এক আসরে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ উইকেট শিকার। ২০০৭ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৬ উইকেট শিকার করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রা।



উইকেটকিপিং পারফরমেন্স:


৫৪-বিশ্বকাপে কোন উইকেটরক্ষকের সর্বোচ্চ ডিসমিজাল। যে রেকর্ডটি শ্রীলংকার কুমার সাঙ্গাকারার দখলে।
৬ -বিশ্বকাপের কোন আসরে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ডিসমিজাল। ২০০৩ আসরে নামিবিয়ার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এডাম গিলক্রিস্ট এবং ২০১৫ আসরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সরফরাজ আহমেদ এ রেকর্ডের মালিক।
২১- এক আসরে কোন উইকেটরক্ষকের সর্বোচ্চ ডিসমিজাল। ২০০৩ বিশ্বকাপে এ রেকর্ড গড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার এডাম গিলক্রিস্ট।



ফিল্ডিং পারফরমেন্স :


২৮ : বিশ্বকাপ ইতিহাসে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ক্যাচ সংখ্যা। যার মালিক অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং।
৪-বিশ্বকাপের কোন এক ম্যাচে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ক্যাচ। ২০০৩ বিশ্বকাপে শ্রীলংকার বিপক্ষে ভারতের মোহাম্মদ কাইফ, ২০১৫ আসরে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সৌম্য সরকার, একই আসরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানের উমর আকমলের দখলে রয়েছে রেকর্ডটি।
১১- বিশ্বকাপের এক আসরে কোন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ক্যাচ। ২০০৩ আসরে রেকর্ডটি গড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং।

নিউজিল্যান্ড টিমের পরিসংখ্যান ও রেকর্ড

নিউজিল্যান্ড টিমের পরিসংখ্যান ও রেকর্ড

admin May 31, 2019

০১৫ বিশ্বকাপ, ফাইনাল। গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়াকে হারানো নিউজিল্যান্ড আরো একবার শূন্য হাতে ফিরলো ওই অজিদের সাথে হেরে। নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে সোনালী ট্রফি ছুঁয়ার সেরা সুযোগ হারালো ব্ল্যাকক্যাপরা। প্রথমবার যে ফাইনালে উঠেছিলা আসরের সহ আয়োজকরা। চ্যাম্পিয়ন না হয়ে সবচেয়ে বেশিবার সেমি ফাইনালে ওঠা দলের নামও নিউজিল্যান্ড। সংখ্যাটা ছয়।মাত্র দুবার গ্রুপ পর্ব বাধা পেরুতে পারেনি কিউইরা।


শুধু বিশ্বকাপ কেনো, আন্তর্জাতিক যে কোন টুর্নামেন্টেই রহস্যের নাম নিউজিল্যান্ড। বরাবরই ডার্ক হর্স হয়ে আসর শুরু করা ব্ল্যাকক্যাপদের ট্রফিটাই শুধু অধরা থেকে যায়। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের শোকেসে তাই একমাত্র অর্জন ২০০০ সালে কেনিয়ায জেতা আইসিসি নক আউট ট্রফি।


স্বপ্ন দেখেছিলেন, দলকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন একজন। তিনি বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের সেরা পারফরমার মার্টিন ক্রো। ১৯৯২ আসরের টুর্নামেন্ট সেরা শেষ পর্যন্ত পারেননি। পাকিস্তানের কাছে হেরে সেবার সেমিফাইনালে থেমেছিলো বিশ্বকাপ অভিযান


অথচ বিশ্বকাপের ৭৯ ম্যাচের ৪৮টিতে জয়ে সেরা তিনে জায়াগ পেয়েছে র্যাংকিংয়ের ৪ নম্বর দলটি। তবে সবমিলিয়ে ৭৫৯ মচে অর্ধেকের চেয়ে বেশি হেরেছে নিউজিল্যান্ড। বিশ্বকাপের শুরুর দিকে তুলনামূলক সহজ প্রতিপক্ষ পেয়েছে কিউইরা। এক জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু হবে কেন উইলিয়ামসনের দলের।


এবারের আসরের যথারীতি সমীহ জাগানো দল কিউইরা। যেখানে ভরসার প্রতীক অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। এ ব্যাটিং স্তম্ভের সঙ্গী দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলায় অপেক্ষায় থাকা রস টেলর।সাম্প্রতিক দারুন ফর্মে র্যাংকিংয়ের তিন নম্বরে এ ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান করা মার্টিন গাপটিলকেও রাখতে হবে এই তালিকায়।


পিছিয়ে নেই নিউজিল্যান্ডের পেস অ্যাটাক। র্যাংকিংয়ে দু নম্বরে থাকা ট্রেন্ট বোল্ড, অভিজ্ঞ টিম সাউদিরা ই্ংলিশ উইকেটে ঝড় তুলতে প্রস্তুত। লোকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরিরাও গতিময়ততার প্রতীক।


আছে শক্তিশালী অল রাউন্ডার ডিপার্টমেন্ট। কলিন মানরো, জিমি নিশাম, কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম, এমনকি মিচেল স্যান্টনার সকলেই ব্যাটে বলে পারদর্শী। নিউজিল্যান্ডের দূর্বলতার জায়গা তাই কোন নির্দিষ্ট বিভাগ নয়। অতীত আর পরিসংখ্যান।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three