Showing posts with label বন্দুকযুদ্ধ. Show all posts
Showing posts with label বন্দুকযুদ্ধ. Show all posts
দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

admin May 29, 2019

বাগেরহাট ও কুমিল্লায় পৃথক বন্দুকযুদ্ধে ৬ জন নিহত হয়েছে। জানা যায়, বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জোংড়া-মরাপশুর খাল এলাকায় র‌্যাব-৮ এর সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ কুখ্যাত বনদস্যু হাসান বাহিনীর প্রধান হাসানসহ ৪ বনদস্যু নিহত হয়েছেন। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র -গোলাবারুদ ও বনদস্যুদের ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।


র‌্যাব ৮ এর কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তাজুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি সুন্দরবনে বনদস্যুদের আনাগোনা বেড়ে যাওয়ায় র‌্যাবের একটি দল মঙ্গলবার রাতে অভিযানে নামে। অভিযানিক দলটি রাত ১২টার দিকে সুন্দরবনের জোংলা খাল এলাকায় পৌঁছালে র‌্যাবকে লক্ষ করে বনদস্যরা গুলি ছুড়তে শুরু করে। র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছুড়লে শুরু হয়ে যায় বন্দুকযুদ্ধ


‘থেমে-থেমে বেশ কিছু সময় বন্দুকযুদ্ধ চলার পর বনদস্যুরা পিছু হটে যায়। পরে সেখানে তল্লাশি চালিয়ে বনদস্যুদের ৪টি মৃতদেহ পাওয়া যায়। এসময় আশে পাশে থাকা বনজীবিরা এসে চারটি মৃতদেহ হাসান বাহিনীর বলে জানায়। এদের মধ্যে হাসানকে সনাক্ত করে তারা।’


র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বনদস্যুদের ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।


অপরদিকে কুমিল্লায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই যুবক নিহত হয়েছেন। তারা হলেন রুবেল (৩৪) ও সেলিম (৩৮)। তারা দুইজন মাদকব্যবসায়ী বলে দাবি করছে বিজিবি।


মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জেলার চৌদ্দগ্রাম পৌর এলাকার নাটাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বুধবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আবু মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।


নিহত রুবেল চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আমানগণ্ডা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে এবং সেলিম (৩৬) একই উপজেলার শালুকিয়া (আদর্শগ্রাম) গ্রামের আলী আহাম্মদের ছেলে।


বিজিবি জানায়, নিহত রুবেল ও সেলিম বিজিবি ও পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। পৌর এলাকার নাটাপাড়া এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী রুবেল ও সেলিমসহ তাদের সহযোগীরা অবস্থান করছে এমন গোপন খবর পেয়ে বিজিবি সেখানে অভিযান চালায়। মাদক ব্যবসায়ীরা বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।


বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালালে রুবেল ও সেলিম নামে ২ মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আহত মাদক ব্যবসায়ীদের উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ হাজার ১৫৫ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। এ বিষয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা হয়েছে।

কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের সোলার প্ল্যান্ট প্রজেক্ট এলাকায় গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে বলে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান। নিহত মোহাম্মদ হানিফ (৩৮) ওই ইউনিয়নের নাটমুরা এলাকার কাশেম আলীর ছেলে।


ওসি প্রদীপ বলেন গত বুধবার সন্ধ্যায় নাটমুরা এলাকা থেকে মাদক মামলার পলাতক আসামি হানিফকে পুলিশ গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার কাছে ইয়াবা ও অস্ত্র মজুদ থাকার তথ্য স্বীকার করেন তিনি।


ভোরে তাকে নিয়ে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। এ সময় তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি ছুড়তে থাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে হানিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


ঘটনাস্থল থেকে দেশি তিনটি বন্দুক নয়টি গুলি ও চার হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন হানিফ পুলিশের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসায় জড়িত অভিযোগে টেকনাফ থানায় ছয়টির বেশি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


এসব মামলায় হানিফ দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি প্রদীপ।


তিনি বলেন ভোরের এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হলেন কনস্টেবল মোহাম্মদ শুক্কুর মোহাম্মদ হেলাল ও মমং চিং।

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত

admin May 18, 2019

কক্সবাজার প্রতিনিধি:
কক্সবাজার জেলার টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মোহাম্মদ ইব্রাহিম (৩২) নামে এক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছেন।
১৭ মে শুক্রবার রাত ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঝাউবন এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনাটি ঘটে।


এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৩টি এলজি, ১১ রাউন্ড কার্টুজ ৫ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। আহতরা হলেন থানা পুলিশের এসআই দীপক বিশ্বাস, কনেস্টবল লিটু ও সাকিল।


নিহত মোহাম্মদ ইব্রাহিম উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ মিস্ত্রি পাড়া এলাকার নুরুল আমিন ওরফে বল্লার ছেলে। তিনি শাহপরীর দ্বীপ ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ইব্রাহিম বহু মামলার পলাতক আসামি এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়সহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ছিলেন।


টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এসআই দীপক বিশ্বাস সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ মো. ইব্রাহিমকে শাহপরীর দ্বীপ কোনার পাড়া এলাকা হতে গ্রেফতার করেন।


তিনি জানান, তাকে থানায় এনে ব্যাপক জিজ্ঞেসাবাদে জানা যায়, গত কয়েক দিন পূর্বে মিয়ানমার হতে আনা ইয়াবার একটি বড় চালান বিক্রির পর আরও কিছু ইয়াবা শাহপরীরদ্বীপ পশ্চিম পাড়া ঝাউ বাগান সংলগ্ন বেড়ী বাঁধের পশ্চিম পার্শ্বে বালুর চরে মজুদ রয়েছে।


ওসি জানান, ইব্রাহিমের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার নিজের নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে অভিযানে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। এতে ঘটনাস্থলে এসআই দীপক বিশ্বাস, কনস্টেবল মো. শাকিল, মো. লিটু আহত হয়। এ সময় পুলিশ নিজেদের জীবন ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে ৩৮ রাউন্ড পাল্টা গুলিবর্ষণ করে।


এক পর্যায়ে ইব্রাহিম গুলিবিদ্ধ হয়। গোলাগুলির শব্দ শুনে ঘটনাস্থলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে অস্ত্রধারী মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি করতে করতে দ্রুত পালিয়ে যায়।


ঘটনাস্থলের আশপাশ এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি করে আসামিদের বিক্ষিপ্তভাবে ফেলে যাওয়া ৩টি এলজি, ১১ রাউন্ড শর্টগানের তাজা কার্তুজ, ১৩ রাউন্ড কার্তুজের খোসা এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ঘটনাস্থলে জব্দ করা হয়।


পরবর্তীতে গুরুতর আহত গুলিবিদ্ধ মো. ইব্রাহিমকে রাত পৌনে ১২টার দিকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে তার মৃত্যু হয়।


নিহত ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদকসহ ৫টি মামলা রয়েছে। নিহত ইয়াবা কারবারির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

admin May 14, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
কক্সবাজারে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই রোহিঙ্গাসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজারের পাহাড়তলীর কাটা পাহাড় ও রাত সাড়ে ১২টার দিকে টেকনাফের শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।


পুলিশের দাবি, নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী ও চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা। তাদের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


কক্সবাজার: জেলার পাহাড়তলী এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলু নিহত হয়েছেন। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি মো. ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, ভুলু কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকার জহির হাজির ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক, অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে গ্রেফতারের পর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলুকে নিয়ে কাটা পাহাড়ে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ।


এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করেন ভুলু বাহিনীর সদস্যরা। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে ৪০০ পিস ইয়াবা, একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও ছয়টি খালি খোসাসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ভুলুকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।


টেকনাফ: উপজেলার মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আজিম উল্লাহ (২২) ও আবদুস সালাম (৫২) নামে দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। নিহত আজিম উল্লাহ টেকনাফ শামলাপুর ২৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবদুর রহিমের ছেলে এবং আবদুস সালাম উখিয়ার জামতলী ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকেন।


টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে মানবপাচারকারীরা অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদ আসে। এর ভিত্তিতে রাত সাড়ে ১২টার দিকে সেখানে অভিযান চালান পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মানবপাচারকারীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।


পরে অন্যরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে আজিম উল্লাহ ও আবদুস সালামের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুটি দেশীয় তৈরি অস্ত্র ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী। এ ঘটনায় টেকনাফ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জহিরুল ইসলাম, কনস্টেবল মোবারক হোসেন, খাইরুল ও মানিক মিয়া আহত হয়েছেন বলে জানান ওসি।

‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত

‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত

admin May 11, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
মেহেরপুরের গাংনী ‍ও কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে বন্দুকযুদ্ধের এ সব ঘটনা ঘটে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত।


মেহেরপুর: গাংনীতে ধর্ষণ,গৃহবধূকে এসিড নিক্ষেপ মামলাসহ একাধিক মামলার আসামি ইয়াকুব আলী কাজল (২৬) পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে ইউনিয়নের গাঁড়াডোব মাঠে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটারগান, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও একটি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে।


গাংনী থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বন্দুকযুদ্ধের ওই ঘটনায় তিনজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।


কক্সবাজার: টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুদু মিয়া (৩৮) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাত ১টার দিকে মেরিন ড্রাইভ এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের এ ঘটনা ঘটে।


টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস জানান, দুদু মিয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে মাদক, অস্ত্রসহ অর্ধ ডজনের বেশি মামলা রয়েছে। বন্দুকযুদ্ধে ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হচ্ছেন এএসআই সঞ্জিব দত্ত, এএসআই নেজাম উদ্দিন ও কনস্টেবল ইব্রাহিম।


ঘটনাস্থল থেকে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, ১৩ রাউন্ড কার্টুজ ও ৪ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয় বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ২

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ২

admin May 09, 2019
অনলাইন ডেস্ক:
কক্সবাজার সৈকত তীরের ডায়বেটিকস পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবন এলাকায় র‍্যাবের সাথে 'বন্দুকযুদ্ধে' দুইজন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোররাতে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-১৫ রামুর সহকারী পরিচালক এএসপি শাহ আলম। ঘটনাস্থল হতে একটি দো'নলা বন্দুক, তিন রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ১০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। আত্মরক্ষার্থে র‍্যাবও গুলি চালায়। ১৫-২০ মিনিট গোলাগুলির পর দুর্বৃত্তরা পিছু হটে।

এএসপি শাহ আলম আরো বলেন, একজনের পকেটে থাকা একটি চিরকুটে তার নাম মাসুম পিতা আনু প্রধান বলে লেখা রয়েছে। অপরজনের নাম এখনো পাওয়া যায়নি। তার বয়স আনুমানিক ৪০ হবে। মরদেহগুলো কক্সবাজার সদর থানা পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়ে।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. খায়রুজ্জামান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে দেয়া হয়েছে। তাদের বিস্তারিত পরিচয় জানতে কাজ করছে পুলিশ। এ ঘটনায় পৃথক মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি তদন্ত।
রাজধানীতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১

রাজধানীতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১

admin May 08, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
রাজধানীতে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব-২) সদস্যদের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আশরাফ আলী নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।বুধবার ভোরে আগারগাঁও এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।


র‌্যাবের দাবি, নিহত আশরাফ আলী ফেনসিডিল ব্যবসায়ী। ঘটনাস্থল থেকে গুলিসহ বিদেশি একটি পিস্তল ও ৫০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত আশরাফ মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া এলাকার বাসিন্দা।


র‌্যাব ২-এর কোম্পানি কমান্ডার (সিপিসি-৩) পুলিশ সুপার (এসপি) মহিউদ্দিন ফারুকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গা থেকে ফেনসিডিলের চালান আসছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে আগারগাঁও ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালায় র‌্যাব। এ সময় আগারগাঁও এলাকার চেকপোস্টের কাছাকাছি একটি প্রাইভেটকার এলে র‌্যাব সদস্যরা গাড়িটিকে থামাতে বলেন।


এ সময় প্রাইভেটকার থেকে র‌্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। আত্মরক্ষার্থে র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছুড়লে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার আইল্যান্ডে উঠে যায়।


এ সময় চালক পালিয়ে যায়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গাড়ি থেকে এক যুবককে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় র‌্যাবের এক সদস্য আহত হয়েছেন।


পরে প্রাইভেটকারটিতে তল্লাশি চালিয়ে গুলিসহ বিদেশি একটি পিস্তল ও ৫০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে। গাড়িতে পাওয়া একটি পরিচয়পত্র থেকে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।

রংপুরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি নিহত

রংপুরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি নিহত

admin May 07, 2019

রংপুর প্রতিনিধি:
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে শহিদুল ইসলাম ওরফে সুমন নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন, যিনি ধর্ষণ মামলার আসামি বলে দাবি করছে পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার পূর্ব ইছলী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।


সুমনের বাড়ি লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার রুদ্বেশ্বর গ্রামে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় নারী অপহরণ, ধর্ষণ, ছিনতাইসহ ১২টি মামলা আছে।


পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে শহিদুলকে গ্রেপ্তার করে গঙ্গাচড়া থানা পুলিশ। পরে স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তাকে নিয়ে গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মিটারী ইউনিয়নের চর ইছলী এলাকায় যায় পুলিশ। সেখানে আগে থেকে ওত পেতে থাকা তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশও পাল্টা গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলে সুমন নিহত হন। পরে ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসা, একটি দেশি পিস্তল ও ২২টি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।


রংপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান বলেন, শহিদুল একজন সন্ত্রাসী। তিনি নারী অপহরণ ও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত। এছাড়া তার বিরুদ্ধে লালমনিরহাট ও রংপুর জেলার বিভিন্ন থানায় ১২টি মামলা আছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

সাতক্ষীরায় বন্দুকযুদ্ধে জোড়া খুন মামলার আসামি নিহত

সাতক্ষীরায় বন্দুকযুদ্ধে জোড়া খুন মামলার আসামি নিহত

admin May 05, 2019

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে সন্ত্রাসীদের দুগ্রুপের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে জোড়া খুন মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। রোববার সকালে উপজেলার ভাড়াসিমলা ইউনিয়নের সুলতানের মোড়ে প্রধান সড়কের কাছ থেকে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। নিহতের নাম নোভা সরদার (৫৫)। তিনি কালীগঞ্জের নলতা ইউনিয়নের কাজলা কাশিবাটি গ্রামের ঠাণ্ডাই সরদারের ছেলে।


কালীগঞ্জ থানার ওসি হাসান হাফিজুর রহমান জানান, রোববার ভোরে তিনি খবর পান যে, সুলতানের মোড়ে একটি গুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে রয়েছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে পড়ে থাকা লাশটি শনাক্ত করতে না পেরে গ্রামবাসীর সহায়তা নেন তিনি। গ্রামবাসী তাকে শনাক্ত করে জানান- ওই ব্যক্তির নাম নোভা সরদার। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, রামদা ও বোমা উদ্ধার করা হয়।


ওসি আরও জানান, থানার রেকর্ডপত্র ঘেঁটে জানা গেছে- নোভা সরদার একজন ভাড়াটে খুনি। তার বিরুদ্ধে জোড়া খুন, চার হত্যা মামলাসহ ১৬টি মামলা রয়েছে। পুলিশ তাকে অনেক দিন ধরে খুঁজছিল। প্রাথমিক তদন্তে ওসি জানান, কোনো কারণবশত দুই গ্রুপের মধ্যে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটতে পারে। আর এই ঘটনাতেই নিহত হয়েছেন নোভা।


কালীগঞ্জ থানার সেকেন্ড অফিসার সুধাংশু কুমার জানান, লাশটি থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। আইনি কাজ সেরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

মাদকবিরোধী অভিযান: উত্তরাঞ্চলে একরাতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

মাদকবিরোধী অভিযান: উত্তরাঞ্চলে একরাতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

admin May 26, 2018

ডেস্ক রিপোর্ট:
উত্তরাঞ্চলে গতকাল শুক্রবার রাত থেকে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৬ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের সবাই মাদকব্যবসার সাথে জড়িত বলে জানিয়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। তাদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক আইনে মামলা রয়েছে বলেও জানা গেছে। অভিযানের সময় দেশীয় অস্ত্র, গুলি, ইয়াবা, গাঁজা উদ্ধার করেছে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা।


পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত ১২ টার দিকে জয়পুরহাটরে পাঁচবিবিতে র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে ১ জন, দিনাজপুর সদরের রামসাগর ও বীরগঞ্জ উপজেলায় রাত ৩ টর দিকে র‌্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে ২ জন, পাবনায় শনিবার ভোরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে শনিবার ভোরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১ জন এবং কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় শনিবার ভোরে ১ জনসহ মোট ৬ জন মাদকব্যবসায়ী নিহত হয়।


পুলিশের ভাষ্য, উল্লিখিত স্থানে অভিযানের সময় মাদক কারবারিরা পুলিশের উপর পাল্টা আক্রমণ করে। এময় পুলিশও তাদের বিরুদ্ধে পুলিশও পাল্টা আক্রমণ চালালে এসব নিহতের ঘটনা ঘটে।


প্রসঙ্গত, মাদকবিরোধী অভিযান শুরুর পর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কথিত বন্দুকযুদ্ধে গত ১৯ মে রাত থেকে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত সারাদেশে অন্তত ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। যাদের সবাই মাদক কারবারির সাথে যুক্ত বলে দাবি আইনশৃংখলা বাহিনীর।


অপরদিকে মানবাধিকার সংগঠনগুলো এসব বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ারের ঘটনা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এসব ঘটনাকে ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা’ হিসেবে বর্ণনা করে তা বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছে তারা।

সারাদেশে ৬ দিনে নিহত ৪৫ মাদকব্যবসায়ী

সারাদেশে ৬ দিনে নিহত ৪৫ মাদকব্যবসায়ী

admin May 25, 2018

ডেস্ক রিপোর্ট:


গত বুধবার (২৩ মে) রাত থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ মে) সকাল পর্যন্ত আইন-শৃংখলা বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধে ১০ জন মাদকব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে পুলিশের মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানে গত ৬ দিনে কথিত এসব বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় ৪৫ জন।


পুলিশ বলছে, বন্দুকযুদ্ধে নিহত সবাই মাদক চোরাকারবারির সঙ্গে যুক্ত। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। অভিযানের সময় তারা অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে পুলিশের উপর হামলা চালানোয় পুলিশও তাদের বিরুদ্ধে পাল্টা গুলি চালায়। এতেই এই নিহতের ঘটনা ঘটে।


এদিকে বন্দুকযুদ্ধে নিহতের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো। এসব ঘটনাকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হিসেবে উল্লেখ করে তা বন্ধের দাবিও জানিয়েছে তারা।


স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, “মাদকের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ। যে কেউই মাদকব্যবসার সাথে যুক্ত হলে তাদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে। এই ব্যাপারে কিছুই সহ্য করা হবে না। সে সাংসদ হোক, সরকারি কর্মকর্তা হোক, নিরাপত্তা বাহিনীর কোনও ব্যক্তি হোক।”


তিনি বলেন, “মাদকব্যবসার সাথে সাধারনত সন্ত্রাসী-অস্ত্রবাজরা জড়িত এবং যেখানেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে সেখানেই তারা অস্ত্রশস্ত্রসহ আক্রমণ করছে। আক্রমণ করলে তো পাল্টা আক্রমণতো হবেই, সেই কাউন্টার এ্যাটাকেই এ নিহতের ঘটনাগুলো ঘটছে।” মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে এসব অভিযান চলছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three