Showing posts with label পঞ্চগড় এক্সপ্রেস. Show all posts
Showing posts with label পঞ্চগড় এক্সপ্রেস. Show all posts

‘জনগণের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে সরকার’

admin May 25, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা এবং দেশকে দারিদ্র্য থেকে মুক্ত করা। তিনি বলেন, দারিদ্র্য হ্রাসের মধ্য দিয়ে আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছি ...আমাদের সর্বদা একটি লক্ষ্য- দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা, তাদের দারিদ্র থেকে মুক্ত করা এবং দেশকে অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভরশীল করা।


শনিবার গণভবন থেকে এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দ্বিতীয় মেঘনা সেতু ও দ্বিতীয় গোমতি সেতু উদ্বোধনের পর সরকারপ্রধান এসব বলেন। নবনির্মিত সেতু প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এগুলো দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে খুবই সহায়ক হবে। সেতুগুলো আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, বর্তমান বিশ্ব এখন একটি বৈশ্বিক গ্রাম। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সকলের সঙ্গে মিলে চলতে হবে। আমরা মনে করি, এই কাজগুলো শুধু আমাদের জন্য নয়, আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও অনেক অবদান রাখবে।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সড়ক, নৌ, রেলপথ ও বিমান যোগাযোগ উন্নয়ন করছে এবং দেশের জনগণ সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির সুফল পাচ্ছে। ঢাকাবাসীর দুর্ভোগ কমাতে মেট্রোরেল নির্মাণের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেলে ১৬টি স্টেশন থাকবে এবং এতে প্রতি ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী বহন করা সম্ভব হবে। একবার এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে, ভোগান্তি থাকবে না।



শেখ হাসিনা বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ, উন্নয়ন সহযোগী, সর্বোপরি দেশের জনগণের সকল ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছে সরকার। সড়কে চলাচলের সময়, বিশেষ করে রাস্তা পারাপারের সময় জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সবাইকে ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলতে হবে। বাংলাদেশকে বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে সবাইকে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।


পরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মুন্সীগঞ্জ, কুমিল্লা, গাজীপুর ও টাঙ্গাইলের প্রান্তিক মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এর আগে গত ১৬ মার্চ শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর নির্মিত একই প্রকল্পের আরেকটি সেতু- দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।


প্রকল্প সূত্র জানায়, জাপানি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ওবায়শি করপোরেশন, শিমঝু করপোরেশন, জেএফএফ করপোরেশন ও আইএইচআই ইনফ্রা সিস্টেমস কোম্পানি লি. ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতীর সঙ্গে দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে। সেতু তিনটি নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে আট হাজার ৪৮৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (জাইকা) ছয় হাজার ৪৩০ কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে।


চুক্তি অনুযায়ী, জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে কাজ শুরু করে। ২০১৯ সালের জুনে কাজ সম্পন্ন করার কথা ছিল। কিন্তু ২০১৬ সালের জুলাইতে হলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলার কারণে নির্মাণ কাজ চার মাস বন্ধ থাকে। পরে সরকার নির্মাণ কাজের সময়সীমা ছয় মাস বাড়িয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করে। তবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় সাত মাস আগেই সেতু তিনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ৯৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ নতুন কাঁচপুর সেতু নির্মাণ কাজ ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে শেষ হয়। এটি পুরানোটির চেয়ে প্রস্থে দুই মিটার বেশি। কর্তৃপক্ষ এরইমধ্যে পুরানো সেতুর সংস্কার কাজ শুরু করেছে।


এদিকে ৯৩০ মিটার দীর্ঘ মেঘনা সেতুর নির্মাণে ব্যয় হয় এক হাজার ৭৫০ কোটি এবং ১,৪১০ মিটার গোমতি সেতুর নির্মাণ ব্যয় এক হাজার ৯৫০ কোটি টাকা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কোনাবাড়ি ও চন্দ্রা ফ্লাইওভার, কালিয়াকৈর, দেওহাটা, মির্জাপুর ও ঘারিন্দা আন্ডারপাস এবং কাড্ডা-১, সাসেক সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কে বিমাইল সেতুরও উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ নামের আন্তঃনগর ট্রেনের উদ্বোধন করেন তিনি।


এদিকে বহুল প্রতীক্ষিত মেঘনা সেতুর উদ্বোধন হওয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট একেবারে নেই বললেই চলে। সেতুটি হওয়ায় প্রতিবছরের মতো এবার আর ঈদকে কেন্দ্র করে বাড়ি ফেরার পথে মানুষের ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুর্ভোগ পোহাতে হবে না বলে আশা করছে চালক-যাত্রীরা। শনিবার উদ্বোধনের পর থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।


সরেজমিনে দেখা যায়, যেখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে আটকে থাকতে হতো দূরপাল্লার যানবাহনগুলোকে, সেখানে একেবারেই ফাঁকা এ সড়কটি। এখানে শুধুমাত্র টোল আদায়ের সময়টুকু ছাড়া আর কোনো জটলাও নেই। জানা যায়, প্রতিবছর ঈদসহ বড় কোনো ছুটি এলেই বাড়ি ফেরা মানুষের চাপে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয় এ সড়কে। এ যানজট ছাড়িয়ে যায় কাঁচপুর সেতু ও ঢাকা সিলেট মহাসড়কেও। গত বছর রমজানের শেষ দিকে ঈদকে কেন্দ্র করে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপে এ যানজট ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার পর্যন্ত চলে আসে। তবে এবার আর সে ধরনের কোনো সমস্যা থাকবে না বলে জানিয়েছে ট্রাফিক বিভাগ।


স্থানীয় সূত্র মতে, জাতীয় এ মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৩৫ হাজারেরও বেশি যানবাহন চলাচল করে। গোমতী-মেঘনা এ দুই সেতুর টোলপ্লাজা অতিক্রম করতে গিয়ে যানজটের মুখোমুখি হতে হয় যাত্রীদের। নিত্যদিনের যানজটের কারণে মহাসড়কটি মহাভোগান্তিতে রূপ নিয়েছিলো। বিগত পাঁচ থেকে ছয় বছর ধরে চলমান এ ভোগান্তির অবসানে ২০১৬ সালে দ্বিতীয় গোমতী-মেঘনা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

admin May 25, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
অবশেষে স্বপ্নপূরণ হলো পঞ্চগড়বাসীর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী চালু হলো বিরতিহীন আন্তনগর ট্রেন ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’। শনিবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ নামের এই ট্রেনটির উদ্বোধন করেছেন। এর ফলে দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা রেল যোগাযোগ সম্পন্ন হলো।


ট্রেনটি চালু হলে উত্তরবঙ্গবাসীর পাশাপাশি বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত গমনেচ্ছুরাও অনেক উপকৃত হবেন। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের পাশাপাশি পঞ্চগড়বাসী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে পেল নতুন আরো একটি উপহার। ‘পঞ্চগড় কমলাপুর’ রেলস্টেশনের নামের পরিবর্তে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন পঞ্চগড়’ করা হয়েছে। ট্রেনটির পাশাপাশি আজ এই রেলস্টেশনেরও উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।


মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার ঈদের আগেই বৃহত্তর দিনাজপুরের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার এই ট্রেন। দ্রুতগতির এই ট্রেন ৫৯৩ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে ১০ ঘণ্টায়।


ট্রেনটি প্রতিদিন দুপুর সোয়া ১২টায় পঞ্চগড় থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে রাত ১০টায় ৩৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। আবার রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকা থেকে ছেড়ে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে পঞ্চগড় পৌঁছাবে। যাওয়া ও আসার পথে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পাবর্তীপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ট্রেনটি থামবে।


ট্রেনটিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকলেও ভাড়া একতা ও দ্রুতযানের সমান রাখা হয়েছে। ট্রেনটির ৩০ শতাংশ আসন পঞ্চগড়ের জন্য, ৩০ শতাংশ দিনাজপুর, ২৫ শতাংশ ঠাকুরগাঁও এবং ১৫ শতাংশ পার্বতীপুরের জন্য নির্ধারিত থাকবে। সব মিলে প্রায় এক হাজার যাত্রী বহন করবে ট্রেনটি।


এদিকে এই সময়ে প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং দ্বিতীয় গোমতী সেতু, কোনাবাড়ি ও চন্দ্রা ফ্লাইওভার, কালিয়াকৈর, দেওহাটা, মির্জাপুর ও ঘারিন্দা আন্ডারপাস এবং কাড্ডা-১, সাসেক সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কে বিমাইল সেতুরও উদ্বোধন করেন।

প্রস্তুত পঞ্চগড় এক্সপ্রেস

admin May 25, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
অবশেষে শনিবার উদ্বোধন হতে যাচ্ছে পঞ্চগড়বাসীর বহুল আকাঙ্ক্ষিত স্বল্প বিরতির আন্তঃনগর ট্রেন পঞ্চগড় এক্সপ্রেস। শনিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ট্রেনটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেল স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যাবে ঢাকার উদ্দেশ্যে। এসময় স্টেশনে উপস্থিত থাকবেন রেলপথমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন।


এই ট্রেনের প্রথম যাত্রা ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শনে শুক্রবার সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশনে যান রেলপথমন্ত্রী। এসময় তিনি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শনের সঙ্গে সঙ্গে রেল বিভাগের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন পরামর্শ দেন।




[caption id="" align="aligncenter" width="720"]সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শনে শুক্রবার সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশনে যান রেলপথমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন। সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শনে শুক্রবার সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশনে যান রেলপথমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন।[/caption]

এসময় স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন, রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক খন্দকার শহিদুল ইসলাম, রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আফজাল হোসেন, জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন ও পুলিশ সুপার মো. গিয়াসউদ্দিন আহম্মেদসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


রেল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পঞ্চগড় থেকে ঢাকা- এ রেল রুটের দূরত্ব ৫৯৩ কিলোমিটার। যা পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১০ ঘণ্টায় অতিক্রম করবে। ট্রেনটি প্রতিদিন দুপুর সোয়া ১২টায় পঞ্চগড় থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। পৌঁছাবে রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে। রাত ১২টা ১০মিনিটে ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে সকাল ১০টা ৪৫মিনিটে পঞ্চগড় পৌঁছাবে। যাত্রাপথে রুহিয়া, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পাবর্তীপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে। ঢাকা থেকে আসার পথেও এসব স্টেশনে থামবে ট্রেনটি।


ট্রেনটিতে আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও ভাড়া একতা ও দ্রুত যানের সমান রাখা হয়েছে। ট্রেনটির ৩০ শতাংশ আসন পঞ্চগড়ের জন্য, ৩০ শতাংশ দিনাজপুরের, ২৫ শতাংশ ঠাকুরগাঁওয়ের ও ১৫ শতাংশ পার্বতীপুরের জন্য নির্ধারিত থাকবে। সবমিলিয়ে প্রায় এক হাজার যাত্রী পরিবহণ করবে ট্রেনটি।




[caption id="" align="aligncenter" width="800"]উদ্বোধনের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেল স্টেশন প্রস্তুত পঞ্চগড় এক্সপ্রেস উদ্বোধনের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেল স্টেশন প্রস্তুত পঞ্চগড় এক্সপ্রেস[/caption]

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three