Showing posts with label লিওনেল মেসি. Show all posts
Showing posts with label লিওনেল মেসি. Show all posts
মেসির নজর স্প্যানিশ কাপে

মেসির নজর স্প্যানিশ কাপে

admin May 26, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
লিভারপুলের মাঠে বড় ব্যবধানে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে ছিটকে পড়াটাকে নিজের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বাজে মুহূর্ত বলে দাবি করেছেন লিওনেল মেসি। সে কষ্ট ভুলে সতীর্থদের কোপা দেল রে জেতার তাগিদ দিয়েছেন বার্সেলোনা অধিনায়ক।


ঘরোয়া ডাবল জয়ের লক্ষ্যে শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত একটায় কোপা দেল রের ফাইনালে ভালেন্সিয়ার মুখোমুখি হবে লা লিগা চ্যাম্পিয়নরা। শুক্রবার বার্সেলোনার হয়ে চার বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলনে এসে মেসি জানান ক্লাব পর্যায়ে ইউরোপ সেরা প্রতিযোগিতার সেমি-ফাইনালে শক্ত অবস্থানে থেকেও ছিটকে পড়ার ঘটনা এখনও ভুলতে পারেননি তিনি।


লিভারপুলের বিপক্ষে শেষ চারের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে ৩-০ গোলে জেতার পর অ্যানফিল্ডে ফিরতি দেখায় ৪-০ ব্যবধানে হেরে বিদায় নেয় কাতালান ক্লাবটি। “ওই হারে আমরা খুব বড় ধাক্কা খেয়েছিলাম। কোপা দেল রে জিতে মৌসুম শেষ করাটা হবে সবচেয়ে ভালো উপায়। দলের অবস্থা ছিল শোচনীয়। এটা পুরো মৌসুমের উপরই দাগ কেটেছিল। এমনটা একবার হতে পারে (রোমার বিপক্ষে গত আসরেও ঘরের মাঠে বড় জয়ের ফিরতি পর্বে হেরে বিদায় নিয়েছিল বার্সেলোনা)। কিন্তু কখনোই তা পরপর দুবছর ঘটতে পারে না- যখন আপনার ইউরোপিয়ান ফাইনালে ওঠার সুযোগ আছে।”


অ্যানফিল্ডে দ্বিতীয়ার্ধে চরম বাজে পারফরম্যান্সের জন্য সমর্থকদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা। লিভারপুলের মাঠে দ্বিতীয়ার্ধের জন্য আমাদের ক্ষমা চাইতে হবে (দুই লেগ মিলে ৪-৩ ব্যবধানে হারের লড়াইয়ে ওই অর্ধে তিন গোল খেয়েছিল বার্সেলোনা। ম্যাচের ফলের জন্য নয়, বরং যেমনটা বোঝাচ্ছে যে আমরা প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করিনি। আমার ক্যারিয়ারে এটা অন্যতম বাজে অভিজ্ঞতা।


বার্সেলোনা ছাড়ার বিষয়ে ভাবছেন কিনা-এ প্রশ্নের জবাবে মেসি বলেন, “না, না, না। জাতীয় দলে আমার কিছু সমস্যা ছিল এবং এখনও আমি সেখানে কিছু জিততে চাই। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে ছিটকে পড়ার কারণে আমার এখানে থাকতে চাওয়ায় কোনো কমতি আসেনি।” আসছে ফাইনালে ভালেন্সিয়ার বিপক্ষে বার্সেলোনা জিতলে মেসির ভাণ্ডারে যোগ হবে সপ্তম কোপা দেল রে ও সব মিলিয়ে ২১তম বড় শিরোপা।

মেসির অনন্য কীর্তি

মেসির অনন্য কীর্তি

admin May 26, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
মৌসুম জুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে থেকে পিচিচি ট্রফি জয় নিশ্চিত করেছেন আগেই। সে ধারাবাহিকতায় এবার ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিতলেন লিওনেল মেসি। দুটি পুরস্কারই টানা তৃতীয়বারের মতো জিতলেন বার্সেলোনা তারকা।


এবারের লা লিগায় ৩৪ ম্যাচ খেলে মোট ৩৬ গোল করেন মেসি। সতীর্থদের দিয়েও ১৩টি গোল করান বার্সেলোনা অধিনায়ক। ১৯৬৮ সালে পুরস্কারটি দেওয়া শুরুর পর থেকে এই প্রথম টানা তিনবার তা জয়ের অনন্য কীর্তি গড়লেন ৩১ বছর বয়সী মেসি। এর আগে ২০০৯-১০, ২০১১-১২ ও ২০১২-১৩ মৌসুমে পুরস্কারটি জিতেছিলেন লিওনেল মেসি।


ইউরোপের লিগগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ গোলের পুরস্কার গোল্ডেন শু জয়ের দৌড়ে ৩২ গোল নিয়ে লড়াইয়ে ছিলেন কিলিয়ান এমবাপে। মেসিকে ছাড়াতে শুক্রবার লিগ ওয়ানে স্তাদ দে রাঁসের বিপক্ষে পিএসজির শেষ ম্যাচে পাঁচ গোল করতে হতো ফরাসি ফরোয়ার্ডকে। ৩-১ ব্যবধানে দলের হারের ম্যাচে একবারের বেশি জালে বল পাঠাতে পারেননি তিনি।


তাতেই নিশ্চিত হয়ে যায় মেসির রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতো পুরস্কারটি জয়। এমবাপের চেয়ে তিন লিগ গোল বেশি নিয়ে মৌসুম শেষ করলেন পাঁচবারের বর্ষসেরা ফুটবলার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চারবার পুরস্কারটি জিতেছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three