Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts
Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts
গুগলের অপরিচিত এই ৩ সেবা কি আপনি জানেন?

গুগলের অপরিচিত এই ৩ সেবা কি আপনি জানেন?

admin May 19, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
গুগল ইনপুট টুলস: বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি পণ্যের সাধারণ ভাষা ইংরেজি। কম্পিউটারের কিবোর্ডের সাধারণ ভাষাও ইংরেজি। কম্পিউটারে বিভিন্ন ভাষা লেখার সমস্যাও অনেক পুরোনো। এ ক্ষেত্রে ধ্বনিভিত্তিক আলাদা ভাষা লেখার সফটওয়্যারও চালু রয়েছে। এই কাজটিকেই সহজ করতে গুগল ল্যাবের রয়েছে গুগল ইনপুট টুলস। এটি আগে গুগল ট্রান্সলিটারেশন নামে পরিচিত ছিল। ইংরেজি কিবোর্ড ব্যবহার করে রোমান হরফে ধ্বনিভিত্তিক অক্ষর বিন্যাসকে গুগল ইনপুট টুলস পরিবর্তিত করে দেয় নির্ধারিত ভাষায়। বর্তমানে আরবি, বাংলা, চীনা, গ্রিক, গুজরাটি, হিন্দি, হিব্রু, কানাডা, নেপালি, মারাঠি, সংস্কৃত, তামিল, উর্দু সহ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ভাষাগুলোর ৮০টি ভাষায় লেখার সুযোগ রয়েছে এখানে। www.google.com/inputtools/cloud/try সাইটে গিয়েই এখানে গিয়ে লেখা যাবে যেকোনো ভাষায়। মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে আমরা যেভাবে লিখে থাকি, ঠিক সেভাবেই লেখা যাবে এখান থেকে। আর অনলাইনের প্রায় সব প্ল্যাটফর্মেই ব্যবহার করা যাবে তা।


গুগল স্কলার: সার্চ ইঞ্জিল হিসেবে গুগলের শ্রেষ্ঠত্ব এবং জনপ্রিয়তার কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে সবার জন্য সার্চ ইঞ্জিন তৈরির পাশাপাশি তারা শুধুমাত্র শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জন্যও চিন্তা করেছে আলাদাভাবে। গুগল ল্যাবের তাই আরেকটি অ্যাপ্লিকেশন ‘গুগল স্কলার’। এটি এমন একটি সার্চ ইঞ্জিন যা বিভিন্ন অনলাইন রেফারেন্স বইয়ের সন্ধান দিতে সক্ষম। ২০০৪ সালে চালু হবার পর থেকে এটি প্রায় সকল অনলাইন জার্নালকে ইনডেক্সিং করতে সমর্থ হয়েছে। এখানে রয়েছে অ্যাডভান্স সার্চ অপশন যার মাধ্যমে কোনো জার্নালের লেখক প্রকাশক, প্রকাশনার সময় ইত্যাদি তথ্য দিয়ে নির্দিষ্ট করেই জার্নাল খুঁজে বের করার সুযোগ রয়েছে। সাইটটির ঠিকানা : scholar.google.com


গুগল বুক এনগ্রাম ভিউয়ার: অনলাইনে প্রকাশিত বইয়ের পাশাপাশি গুগল পৃথিবীতে প্রকাশিত সকল বইলে প্রায় ২০ ভাগ ইতোমধ্যে স্ক্যানও করে ফেলেছে। এসব বইতে কোন শব্দ, কবে, কোন সময়ে কতবার ব্যবহূত হয়েছে তা জানতে গুগল ল্যাব তৈরি করেছে গুগল বুকস এনগ্রাম ভিউয়ার। ১৪০০ সাল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত এ হিসাব দেখাতে সক্ষম এই অ্যাপ্লিকেশন। আর যে ভাষাগুলো এটি সমর্থন করে তা হলো চাইনিজ, ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, জার্মান, হিব্রু ও রাশিয়ান। ngrams.googlelabs.com সাইট থেকে সহজেই জানা যাবে বিভিন্ন সময়ে কোনো একটি নির্দিষ্ট শব্দ বা শব্দগুচ্ছ ব্যবহারের পরিমাণ।

ঘরেই তৈরি করুণ শ্যাম্পু!

ঘরেই তৈরি করুণ শ্যাম্পু!

admin May 14, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
হঠাৎ করেই লক্ষ্য করলেন শ্যাম্পুর বোতলটি খালি, এখনই চুল পরিষ্কার করতে হবে। এদিকে কিনে আনার মতো সময়ও নেই, দ্রুত রেডি হয়ে যোগ দিতে হবে কোনো জরুরি অনুষ্ঠানে। তাহলে উপায়? নিজেই তৈরি করে নিন পছন্দের শ্যাম্পু।


চুলের যত্নে সবচেয়ে ভালো কাজে দেয় মাত্র একটি ডিম। কারণ ডিম ব্যবহারে চুল হয়ে ওঠে নরম, ঘন এবং ঝলমলে। ঘরোয়া শ্যাম্পু তৈরি করতেও মূল উপদান ডিম। যেভাবে করবেন:




  • শুধু ২-৩টি ডিম একটি পাত্রে ফেটিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন শ্যাম্পু হিসেবে। ডিমের গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস

  • তিনটি ডিমের কুসুম ও মধু ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার শ্যাম্পুর মতোই ব্যবহার করুন

  • দু’টি ডিমের সাথে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস, এক টেবিল চামচ মধু এবং সামান্য অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এই শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল হয়ে উঠবে পরিষ্কার, ঝলমলে

  • দু’টি ডিমের কুসুম ও দুই চা চামচ বেকিং সোডা বিট করে শ্যাম্পু তৈরি করে নিন। এটি চুলের গোড়ায় জমে থাকা সব ময়লাও বের করে পরিষ্কার করে দেবে

  • প্রতিটি মিশ্রণ শ্যাম্পুর মতো ব্যবহারের পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। বেশি পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।


একবার ব্যবহার করেই দেখুন, এমনও হতে পারে বাইরে থেকে অনেক দাম দিয়ে আর হয়ত শ্যাম্পু কেনার প্রয়োজনবোধ করবেন না।

ঘূর্ণিঝড়ের আগে ও ঝড় চলাকালীন সময়ে করণীয়

ঘূর্ণিঝড়ের আগে ও ঝড় চলাকালীন সময়ে করণীয়

admin May 03, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
১। ইন্টারনেটে পোস্ট দেখে আতঙ্কিত না হওয়া: স্যোশাল মিডিয়া বা নিউজ পোর্টালে ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বাড়াবাড়ি খবর দেখে আতঙ্কিত না হয়ে বিশ্বস্ত নিউজ পোর্টাল, টিভি অথবা এফএম রেডিও এর খবর শুনুন। রেডিও এবং টিভিতে ভেরিফাইড নিউজ পাবেন। বিপদে শান্ত থেকে সমাধানের চেষ্টা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।


২। চার্জ দেওয়া: পাওয়ার ব্যাংক, চার্জার লাইট, টর্চ লাইট এ চার্জ ফুল রাখুন। এরআগে ঘূর্ণিঝড় আইলার জন্য ১ দিনের বেশি বিদ্যুৎ, গ্যাস, মোবাইল ফোন এর সার্ভিস পাওয়া যায়নি। শহরে আছি বলে কিছু হবে না, এমন মনে করা বোকামি। ব্যাকআপ হিসেবে মোমবাতি এবং লাইটার রাখা ভালো। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আগুণ সব সময়ই লাস্ট অপশন।


৩। ফার্স্ট এইড বক্স: প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় পানিবাহিত রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। ডায়রিয়া, জ্বর এর জন্য স্যালাইন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সংগ্রহে রাখুন।


৪। নিরাপদ আশ্রয়: বাসা টিন শেড হলে বা নিচ তলায় হলে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস ওয়াটারপ্রুফ বক্স এ টেপ এবং পলিথিন পেঁচিয়ে রাখুন। ফ্লোরে মাল্টিপ্লাগ রাখবেন না।


৫। শুকনো খাবার: নিরাপত্তার জন্য গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, টেলিফোন লাইন অফ থাকতে পারে। রাস্তা বন্ধ থাকতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার সংগ্রহে রাখুন।


৬। রেলিং এর ওপর ফুলের টব, নির্মাণ সামগ্রী: ফুলের টব নিরাপদ স্থানে রাখুন। খোলা যায়গায় নির্মাণ সামগ্রি রাখবেন না। বাসার পাশে নির্মানাধীন ভবন থাকলে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন।



ঘূর্ণিঝড় শুরু হলে করণীয়:


১। রাস্তায় থাকলে শপিং মল, মসজিদ, স্কুল বা যেকোনো পাকা ইমারতে আশ্রয় নিন। কোনভাবেই খোলা আকাশের নিচে থাকা যাবে না।


২। রাস্তায় জ্যামে পড়লে গাড়ির পাশে জায়গা রেখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন যেন বিপদের মুহূর্তে দরজা খোলা যায়।


৩। বাড়ির বিদ্যুৎ এবং গ্যাস এর মেইন লাইন অফ করে দিন।


৪। দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন যাতে বাইরে থেকে ময়লা বা ভারী কিছু উড়ে এসে আঘাত করতে না পারে।


৫। টিনশেড বাসা হলে বা নিচু জায়গায় হলে নিরাপদ কোথাও আশ্রয় নিন।


৬। ইন্টারনেট ব্যবহার না করে, ফোনে রেডিও শুনতে হবে। ডাটা কানেকশন অন রেখে ফেসবুক স্ক্রল করলে ব্যাটারিও দ্রুত শেষ হবে, নেটওয়ার্কও বেশি ব্যস্ত থাকবে।


৭। কোনভাবেই ট্যাপের পানি সরাসরি খাওয়া যাবে না। ফুটিয়ে বা ভালো ফিল্টার ব্যবহার করতে হবে।


৮। খুব বেশি জরুরি না হলে রাস্তায় বের হওয়া নিরাপদ নয়।


৯। কল করে নেটওয়ার্ক বিজি না রেখে SMS ব্যবহার করে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করুন। ডাটা কানেকশন অফ রাখুন।


সর্বোপরি উদার হওয়ার চেষ্টা করুন। বিপদগ্রস্তকে সাহায্য করার সুযোগ থাকলে সাহায্য করুন। নিজে উপরতলায় থাকলে নিচতলার বসবাসকারীদের দিকে খেয়াল রাখুন। বাসার পাশের টিনশেড এর বসবাসকারীদের আশ্রয় দিন। এছাড়াও জেনে নিন ঘূর্ণিঝড়ের সতর্ক সংকেত নম্বরগুলোর অর্থ বুঝে রাখুন।


 

https://www.newsbd.tv/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%AE/
জেনে রাখুন সতর্ক সংকেত নম্বরগুলোর অর্থ কী?

জেনে রাখুন সতর্ক সংকেত নম্বরগুলোর অর্থ কী?

admin May 03, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
ঘূর্ণিঝড় এলে নদী ও সমুদ্রবন্দরগুলোতে ১ থেকে ১১ পর্যন্ত সতর্ক সংকেত দিতে দেখা যায়। এই সংকেতগুলোর প্রতিটির পৃথক পৃথক অর্থ রয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা গবেষকরা বলছেন, সংকেতগুলো তৈরি করা হয়েছে শুধু সমুদ্রবন্দর এবং নদীবন্দরকে লক্ষ্য করে। এই সংকেত জনসাধারণের জন্য নয়, তবে তাদের জন্যও সংকেতের ব্যবস্থা এখন করা সম্ভব। কারণ, ঘূর্ণিঝড় কোন এলাকার ওপর দিয়ে কখন অতিবাহিত হবে, সেটি বের করার প্রযুক্তিও এখন আছে।


১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত: এর অর্থ বঙ্গোপসাগরের কোন একটা অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া বইছে এবং সেখানে ঝড় সৃষ্টি হতে পার। (একটি লাল পতাকা)


২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত: সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে।


৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত: এর অর্থ বন্দর দমকা হাওয়ার সম্মুখীন (দুইটি লাল পতাকা)।


৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত: এর অর্থ বন্দর ঝড়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তবে বিপদের আশঙ্কা এমন নয় যে চরম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।


৫ নম্বর বিপদ সংকেত: এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)।


৬ নম্বর বিপদ সংকেত: এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঝড় হবে এবং আবহাওয়া দুযোগপূর্ণ থাকবে। ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)।


৭নং বিপদ সংকেত: এর অর্থ অল্প অথবা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড় হবে এবং এজন্য আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে। ঘূর্ণিঝড়টি সমুদ্রবন্দরের খুব কাছ দিয়ে অথবা উপর দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। (তিনটি লাল পতাকা)


৮ নং মহাবিপদ সংকেত: এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড় হবে এবং বন্দরের আবহাওয়া খুবই দুর্যোগপূর্ণ থাকবে। ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)।


৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত: এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে। ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করার আশঙ্কা রয়েছে (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)।


১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত: এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঘূর্ণিঝড়টির বন্দরের খুব কাছ দিয়ে অথবা উপর দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।


১১ নম্বর যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়ার সংকেত: এর অর্থ ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সাথে সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েগিয়েছে এবং স্থানীয় অধিকর্তার বিবেচনায় চরম প্রতিকূল আবহাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three