Showing posts with label কক্সবাজার. Show all posts
Showing posts with label কক্সবাজার. Show all posts
কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের সোলার প্ল্যান্ট প্রজেক্ট এলাকায় গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে বলে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান। নিহত মোহাম্মদ হানিফ (৩৮) ওই ইউনিয়নের নাটমুরা এলাকার কাশেম আলীর ছেলে।


ওসি প্রদীপ বলেন গত বুধবার সন্ধ্যায় নাটমুরা এলাকা থেকে মাদক মামলার পলাতক আসামি হানিফকে পুলিশ গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার কাছে ইয়াবা ও অস্ত্র মজুদ থাকার তথ্য স্বীকার করেন তিনি।


ভোরে তাকে নিয়ে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। এ সময় তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি ছুড়তে থাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে হানিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


ঘটনাস্থল থেকে দেশি তিনটি বন্দুক নয়টি গুলি ও চার হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন হানিফ পুলিশের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসায় জড়িত অভিযোগে টেকনাফ থানায় ছয়টির বেশি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


এসব মামলায় হানিফ দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি প্রদীপ।


তিনি বলেন ভোরের এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হলেন কনস্টেবল মোহাম্মদ শুক্কুর মোহাম্মদ হেলাল ও মমং চিং।

রোহিঙ্গাদের মতো স্থানীয়রাও সহায়তা পাবেন: ত্রাণমন্ত্রী

রোহিঙ্গাদের মতো স্থানীয়রাও সহায়তা পাবেন: ত্রাণমন্ত্রী

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কক্সবাজারে টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গারা যে পরিমাণ সহায়তা পাচ্ছেন স্থানীয়রাও সমপরিমাণ সহায়তা পাবেন বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী ডা. মোহাম্মদ এনামুর রহমান।


তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থার দেওয়া ৫২ শর্তের কারণে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর করা যাচ্ছে না। তবে সরকারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।


বৃহস্পতিবার দুপুরে উখিয়ার মধুরছড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্যোগ মোকাবিলাবিষয়ক এক মহড়ায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আসন্ন বর্ষা মৌসুমকে সামনে রেখে রোহিঙ্গাদের যেকোনও দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রামু-১০ পদাতিক ডিভিশিনের ব্যবস্থাপনায় এ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।


মহড়ায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব শাহ কামাল।


উপস্থিত ছিলেন, রামু সেনানিবাসের জেনারেল কর্মকর্তা কমান্ডিং মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাইনুল্লাহ চৌধুরীসহ সামরিক ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। মহড়ায় সেনাবাহিনী বিজিবি আরআরআরসি কার্যালয় পুলিশ র‌্যাব দমকল বাহিনী রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিসহ বিভিন্ন সংস্থার ১৪শ’ উদ্ধারকর্মী অংশ নেন।


এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান বলেন জাতির যেকোনও দুর্যোগে সেনাবাহিনী আত্মনিয়োগ করতে প্রস্তুত আছে।

বুদ্ধ পূর্ণিমা: কক্সবাজারে ১৪৭ বৌদ্ধমন্দিরে নিরাপত্তা জোরদার

বুদ্ধ পূর্ণিমা: কক্সবাজারে ১৪৭ বৌদ্ধমন্দিরে নিরাপত্তা জোরদার

admin May 17, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে জঙ্গি হামলার আশঙ্কায় দেশের অন্যান্য বৌদ্ধ মন্দির ও ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর মত কক্সবাজারের ১৪৭ বৌদ্ধমন্দিরে নেয়া হয়েছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা। কক্সবাজারের আইন শৃংখলা বাহিনী ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের সমন্বয়ে প্রতিটি মন্দির ভিত্তিক ‘নিরাপত্তা কমিটি’র কার্যক্রম শুক্রবার থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ কমিটির অনুকূলে রাখাইন ও চাকমাসহ বিভিন্ন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ১৪৭ টি মন্দিরে তিনস্তরের নিরাপত্তা বলয়ে ধর্মীয় এ উৎসব পালন করা হবে।


শুক্রবার কক্সবাজার পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বলেন, ‘জঙ্গি হামলার আশঙ্কার তথ্য জানিয়ে পুলিশের সদর দপ্তর থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে জেলা পুলিশকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়নে তৎপরতা শুরু করেছি আমরা। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার জেলার বৌদ্ধ ধর্মীয় প্রতিনিধি ও নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। এতে বৌদ্ধ মন্দির ও অনুষ্ঠানস্থলকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে প্রতিটি মন্দির কেন্দ্রিক পুলিশ, আনসার, কমিউনিটি পুলিশ ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের সমন্বয়ে একটি করে নিরাপত্তা কমিটি গঠন করা হয়েছে। বুদ্ধ পূর্ণিমার দিনে প্রতিটি মন্দির ও অনুষ্ঠানস্থল ঘিরে তিনস্তরের নিরাপত্তার বলয় গড়ে তোলা হবে। র‌্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ অন্যান্য আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরাও বাড়তি নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’


জেলা পুলিশের একটি মনিটরিং সেলও নিরাপত্তার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজ রাখবে জানিয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন বলেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যুর কারণে কক্সবাজার এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক পরিচিত। তাই বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন যাতে কোন ধরনের নিরাপত্তার ঘাটতি না হয় জেলা পুলিশ এ বিষয়ে ব্যাপক নজরদারি অব্যাহত রাখবে।’


বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি রবীন্দ্র বিজয় বড়ুয়া বলেন, ‘জেলায় বড়ুয়া, রাখাইন ও চাকমাসহ বিভিন্ন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ১৪৭ টি মন্দির রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রতিটি বৌদ্ধ মন্দির কেন্দ্রিক গঠিত ‘নিরাপত্তা কমিটির’ সদস্যদের নিয়ে আলাদা করে সভা করা হয়েছে। এতে বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন কিভাবে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে তার চক আঁকা সম্পন্ন হয়েছে।’


শুধু নিরাপত্তাকর্মীরা নয়, বুদ্ধ পূর্ণিমায় মন্দিরগামী প্রতিজন পূজারীদেরও ব্যক্তিগতভাবে সতর্কতা করতে হবে বলে উল্লেখ করে এ বৌদ্ধ নেতা আরো বলেন, ‘বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন ছাড়াও জেলার ৪টি গুরুত্বপূর্ণ মন্দিরে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদারে জেলা পুলিশ কর্তৃক ৪টি সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপের পর স্ব স্ব মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটির কাছে হস্তান্তর করা হবে।’


এদিকে বৌদ্ধদের প্রধানতম ধর্মীয় উৎসব ত্রি-স্মৃতি (বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ) বিজরিত বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে কক্সবাজারে নানা কর্মসূচী হাতে নেয়া হয়েছে। দিবসটি পালনে কক্সবাজারের রামুতে সম্রাট অশোকের স্মৃতি বিজরিত রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহারে শুক্রবার বিকালে অনুষ্ঠিত হবে গণপ্রবাজ্জ্যা অনুষ্ঠান। যাতে ১০১ জন বৌদ্ধ কূলপুত্রকে শ্রামণ্যধর্মে দীক্ষাদান করা হবে। রাতে হবে বৌদ্ধ সংকীর্তন। পরদিন শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে ৮৪ হাজার বুদ্ধ ধর্মস্কন্ধ পূজা। প্রতি বছর এতে সমাগম ঘটে হাজারো পূজারী বৌদ্ধ নরনারীর সম্মিলন।


এছাড়া বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন সকালে উখিয়ায় সার্বজনীন বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন কমিটির উদ্যোগে পালিত হবে পদব্রজে বর্ণাঢ্য শান্তি শোভাযাত্রা। এ বছর পশ্চিমরত্না শাসনতীর্থ বৌদ্ধ বিহার থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে পাইন্যাশিয়া ধর্মরাজিক বৌদ্ধ বিহারে গিয়ে শেষ হবে। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় সমবেত প্রার্থনা। এসব কর্মসূচী ছাড়াও জেলার প্রতিটি বৌদ্ধ মন্দিরে ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’ পালনে স্ব স্ব কর্মসূচী নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বৌদ্ধ নেতারা।

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

admin May 14, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
কক্সবাজারে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই রোহিঙ্গাসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজারের পাহাড়তলীর কাটা পাহাড় ও রাত সাড়ে ১২টার দিকে টেকনাফের শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।


পুলিশের দাবি, নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী ও চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা। তাদের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


কক্সবাজার: জেলার পাহাড়তলী এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলু নিহত হয়েছেন। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি মো. ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, ভুলু কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকার জহির হাজির ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক, অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে গ্রেফতারের পর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলুকে নিয়ে কাটা পাহাড়ে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ।


এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করেন ভুলু বাহিনীর সদস্যরা। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে ৪০০ পিস ইয়াবা, একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও ছয়টি খালি খোসাসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ভুলুকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।


টেকনাফ: উপজেলার মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আজিম উল্লাহ (২২) ও আবদুস সালাম (৫২) নামে দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। নিহত আজিম উল্লাহ টেকনাফ শামলাপুর ২৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবদুর রহিমের ছেলে এবং আবদুস সালাম উখিয়ার জামতলী ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকেন।


টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে মানবপাচারকারীরা অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদ আসে। এর ভিত্তিতে রাত সাড়ে ১২টার দিকে সেখানে অভিযান চালান পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মানবপাচারকারীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।


পরে অন্যরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে আজিম উল্লাহ ও আবদুস সালামের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুটি দেশীয় তৈরি অস্ত্র ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী। এ ঘটনায় টেকনাফ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জহিরুল ইসলাম, কনস্টেবল মোবারক হোসেন, খাইরুল ও মানিক মিয়া আহত হয়েছেন বলে জানান ওসি।

কক্সবাজারে ঘরে আগুন লেগে নিহত ২

কক্সবাজারে ঘরে আগুন লেগে নিহত ২

admin May 12, 2019
কক্সবাজার প্রতিনিধি:
শনিবার রাত ৯টার দিকে কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকার লাইট হাউসপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিন কর্মীসহ চারজন আহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- আতিকুর রহমান (৩৫) ও সাদিয়া আক্তার (৫)।

সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইদ্রিস জানান, রাতে কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকার লাইট হাউসপাড়ায় আগুনে লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে তার আগেই তিনটি বসতঘর পুড়ে ভস্মীভূত হয়।

পরে আধা ঘণ্টার বেশি সময় চেষ্টার পর দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ঘরে শিশুসহ দুজনের মৃতদেহ পাওয়া যায়। এ সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিন কর্মীসহ চারজন আহত হয়েছেন। তারা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three