Showing posts with label সারাদেশ. Show all posts
Showing posts with label সারাদেশ. Show all posts
আশুলিয়ায় দুই পোশাক শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

আশুলিয়ায় দুই পোশাক শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

admin June 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
ঢাকার আশুলিয়ায় পৃথক স্থান থেকে রুবি আক্তার (৩০) ও জান্নাতি (১৯) নামে দুই পোশাক শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের জিরানী কোনাপাড়া চিরিঙ্গা পুকুরপাড় এলাকা ও ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইউসুফ মার্কেট এলাকা থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।


রুবি আক্তার ধামরাই উপজেলার চন্ডিশ্বর গ্রামের সোনা মিয়ার মেয়ে। তিনি স্বামী-সন্তানের সঙ্গে আশুলিয়ার কোনাপাড়া চিরিঙ্গা পুকুর পাড় এলাকায় ভাড়া থেকে ডিইপিজেড পুরাতন জোনের লেনীফ্যাশনে চাকরি করতেন। জান্নাতি রংপুর জেলার বদরগঞ্জ থানার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।


পুলিশ জানায়, সন্ধ্যায় রুবির ছেলে মাদ্রাসা থেকে ফিরে বাসায় এসে তার মাকে ডাকাডাকি করে। এ সময় ভেতর দিয়ে দরজা লাগানো দেখে জানালা দিয়ে তার মাকে আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। এ সময় তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে।


অপরদিকে বোন জামেলা জান্নাতিকে বাসা পরিবর্তনে সহযোগীতা করতে বললে সে না করে নিজ বাসায় চলে যায়। কিছুক্ষণ পরে জান্নাতির স্বামী জামেলাকে ফোন করে বলে সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। এরপর জামেলা তার বাসায় গিয়ে দেখেন জান্নাতি বিছানায় পরে আছে। পরে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।


আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ শনিবার বলেন, স্বজনদের কোনো অভিযোগ না থাকায় রুবির লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া জান্নাতির লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

মাদ্রাসাছাত্র কর্তৃক চার বছরের শিশুকে ধর্ষণ

মাদ্রাসাছাত্র কর্তৃক চার বছরের শিশুকে ধর্ষণ

admin June 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাত্র চার বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা ছাত্র আরথিন মোড়ল (১২) নামের এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে মুকসুদপুর উপজেলার রাগদী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।


গ্রেপ্তার হওয়া আরথিন মোড়ল মুকসুদপুর উপজেলার উত্তর গঙ্গারামপুর এলাকার এমারাত মোড়লের ছেলে। সে মুন্সিগঞ্জে একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে।


মুকসুদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তফা কামাল পাশা জানান, বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার উত্তর গঙ্গরামপুর গ্রামের এক দিন মজুরের শিশু কন্যাকে মাদ্রাসা ছাত্র আরথিন মোড়ল বাড়ির পাশের পাটখেতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। নির্যাতীতার মা বিষয়টি টের পেলে পরে সে শিশুটিকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।


এ ঘটনায় স্থানীয়রা কয়েক দফা সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করে। কিন্তু তারা এতে ব্যর্থ হন। পরে স্থানীয় থানায় মামলা করেন মেয়েটির মা।


এ ঘটনায় অভিযান চালিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার রাগদী এলাকা থেকে মাদ্রাসা ছাত্র আরথিন মোড়ল (১২) গ্রেপ্তর করেছে পুলিশ। এ বিষয়ে তাকে বিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।


এদিকে নির্যাতিতা শিশুটিকে প্রথমে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় বুধবার রাতেই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন তার মা।


তিনি বলেন, ওই ছেলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে আমার মেয়ের সাথে খারাপ কাজ করেছে। পরে আমি বাড়ির পাশের পাট ক্ষেতে গিয়ে দেখি আমার মেয়ে উলঙ্গ অবস্থায় পড়ে আছে। আমাকে দেখে ওই ছেলে পালিয়ে গেছে। আমরা গরীব মানুষ। প্রথমে এলাকার লোকজন সালিশ করে দিবে বলেছিল। পরে তারা কিছুই করেনি। আমি এর বিচার চাই।


স্থানীয় মাতুব্বর ফিরোজ মল্লিক বলেন, বিষয়টি আমি জানি। সত্য ঘটনা তো চাপা থাকে না। অনেকেই চেয়েছিল সালিসের নামে ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে। আমি মেয়েটিকে হাসপাতালে ভর্তি করে থানায় মামলা করার পরামর্শ দিয়েছি। ওই ছেলে এর আগেও অন্য একটি মেয়েকে ধর্ষণ করেছিলো।

দাদিকে বেঁধে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ

দাদিকে বেঁধে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ

admin June 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
মৌলভীবাজারে ঘরের মধ্যে দাদিকে বেঁধে রেখে উঠানে নিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীকে (১২) গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত ১৫ জুন রাতে সদর উপজেলার কাগাবলা ইউনিয়নে অথানগিরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।


মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.আলমগীর হোসেন ঘটনান সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ধর্ষণের শিকার ওই মাদ্রাসাছাত্রীর মা বাদী হয়ে দু’জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।


মামলার আসামিরা হলেন- জাহিদ মিয়া (৩০) ও রাব্বি মিয়া (২৮)। ভুক্তভোগী ওই কিশোরী স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।


ধর্ষণের শিকার মাদ্রাসাছাত্রীর মা জানান, গত ১৫ জুন মেয়েকে দাদির কাছে রেখে আত্মীয়র বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। ওইদিন গভীর রাতে দাদির পাশে ঘুমিয়েছিল ওই কিশোরী। এ সময় অভিযুক্ত জাহিদ মিয়া ও রাব্বি মিয়া টিনের বেড়া কেটে ঘরে ঢুকে। পরে ওই কিশোরী ও তার দাদিকে বেঁধে ফেলে তারা। পরে তারা ঘর থেকে বের করে উঠানে নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে।


এসময় ওই কিশোরীর মুখ বেঁধে রাখে তারা। এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে ওই কিশোরী। ভোরবেলা জ্ঞান ফেরার পর দাদির বাঁধন খুলে মাকে ফোন করে জানায় সে। বর্তমানে ভুক্তভোগী ওই মাদ্রাসা ছাত্রী মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।


মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো.ইমরান হোসেন জানান, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।


এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আসামি রাব্বীর চাচা খুরশেদ মিয়া ও স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছেন। এছাড়া ধর্ষণের শিকার ওই মাদ্রাসাছাত্রীর পরিবারকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য হুমকিও দেয়া হচ্ছে।

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর হত্যা পুত্রের, লজ্জায় পিতার আত্মহত্যা

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর হত্যা পুত্রের, লজ্জায় পিতার আত্মহত্যা

admin June 23, 2019

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় শ্যালিকাকে ধর্ষণ শেষে হত্যার অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল কবির জানান, গতকাল ভোরে অষ্টগ্রামে এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার মো. নাইম ইসলাম (২৭) সদর উপজেলার নাটাই ইউনিয়নের শালগাঁও গ্রামের বসু মিয়ার ছেলে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে নাইমের বাড়ি থেকে তার শ্যালিকা তামান্নার লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে নাইম পলাতক ছিলেন।


এদিকে ছেলের অপকর্মের কারণে লজ্জায় আত্মহত্যা করেছে নাঈম ইসলামের পিতা বসু মিয়া (৫০)। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গোসাইপুর গ্রাম থেকে গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত বসু মিয়া জেলার সদর উপজেলার নাটাই (দক্ষিণ) ইউনিয়নের শালগাঁও গ্রামের মলাই মিয়ার ছেলে।


গত ২০ জুন বসু মিয়ার ছেলে নাঈম ইসলাম (২৭) তার শ্যালিকা তামান্না আক্তারকে (১৫) ধর্ষণের পর হত্যা করে।


ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন জানান, ছেলের ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হওয়ার ভয়ে বসু মিয়া বাড়ি ছেড়ে গোসাইপুর গ্রামের তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে চলে আসেন। ঘটনাটি নিয়ে তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।


প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ভোরে আত্মীয়ের বাড়ির পাশে একটি গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বসু মিয়া।


উলে­খ্য, নাঈম তার বাবা বসু মিয়ার সঙ্গে জেলা শহরের সড়ক বাজারে নৈশপ্রহরীর কাজ করেন। গত ১৭ জুন শ্যালিকা তামান্নাকে খবর দিয়ে বাড়িতে আনেন নাঈম।


বুধবার রাতে বসু মিয়া কাজে গেলেও নাঈম যাননি। নাঈমের স্ত্রী স্মৃতি কাজে না যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে নাঈম জানান তিনি সকালে ঢাকা থেকে তার মাকে আনতে যাবেন।


রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাঈম আমের জুস নিয়ে তার মেয়ে জান্নাতকে খাওয়ান। জুস খেয়ে জান্নাত ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর তামান্নাকেও জুস খেতে বললে তামান্না জুস না খাওয়ায় স্মৃতি সেই জুস খান। জুস খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতি অচেতন হয়ে পড়েন।


সকালে ঘুম থেকে ওঠে তামান্নাকে ডাক দিলেও সে কোনো সাড়া দেয়নি। এরপর তামান্নার কাছে গিয়ে দেখেন তার শরীর রক্তাক্ত।


খবর পেয়ে গ্রামের এক সর্দার বাড়িতে আসলে নাঈম পালিয়ে যান। নাঈম ধর্ষণের পর তামান্নাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ করেন স্ত্রী স্মৃতি।


এ ঘটনায় অভিযুক্ত নাঈম শনিবার ভোরে সদর থানা পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর শ্যালিকাকে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ছাত্রকে হাত-পা-মুখ বেঁধে রড দিয়ে পেটালেন মাদ্রাসাশিক্ষক

ছাত্রকে হাত-পা-মুখ বেঁধে রড দিয়ে পেটালেন মাদ্রাসাশিক্ষক

admin June 22, 2019

চোর সন্দেহে পটুয়াখালী সদর উপজেলায় সুমন চৌকিদার (১৩) নামের এক ছাত্রকে হাত-পা বেঁধে মুখে স্কচটেপ এঁটে রড দিয়ে পেটানোর অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষক আহসানউল্লাহকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।


শুক্রবার (২১ জুন) দুপুরে পটুয়াখালী জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিকে হাজির করা হলে বিচারকের নির্দেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


মারধরের শিকার সুমন সদর উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের বশাকবাজার এলাকার রহিম চৌকিদারের ছেলে ও হেতালিয়া বাধঘাট আকন বাড়ি হাফেজি মাদ্রাসার ছাত্র। অভিযুক্ত শিক্ষক আহসানউল্লাহ একই উপজেলার আওলিয়াপুর ইউনিয়নের আওলিয়াপুর এলাকার বাসিন্দা।


সুমনের মামা ইলিয়াস বলেন, ‘হেতালিয়া বাধঘাট আকন বাড়ি হাফেজি মাদ্রাসার পাশেই একটি দোকান আছে শিক্ষক আহসানউল্লাহর। সম্প্রতি সেই দোকান থেকে দুই হাজার টাকা চুরি হয়। সে টাকা চুরির সন্দেহে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে মাদ্রাসায় ডেকে নিয়ে একটি কক্ষে আটকে হাত-পা বেঁধে মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে সুমনকে বেত দিয়ে মারধর করেন আহসানউল্লাহ। একপর্যায়ে বেত ভেঙে গেলে তিনি রড দিয়ে সুমনকে পেটান।’


একই কথা জানান ওই মাদ্রাসার অন্য শিক্ষার্থীরা। তারা জানান, মারধরের একপর্যায়ে সুমন অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাকে ওই কক্ষে রেখে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে যান আহসানউল্লাহ। এরপর সুমনের বাড়িতে খবর পাঠালে তার স্বজনেরা মাদ্রাসায় গিয়ে সুমনকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতলে ভর্তি করেন।


সুমনের বাবা রহিম চৌকিদার বলেন, ‘আমরা আহসানউল্লাহর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। আমার ছেলের অবস্থা খারাপ। তাকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বরিশালে নিয়ে যাচ্ছি।’


পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের চিকিৎসক সেলিম মাতুব্বর বলেন, ‘সুমনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম রয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল পাঠানো হয়েছে।’


ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় সুমনের মা রেহেনা বেগম থানায় মামলা করেছেন। গ্রেফতার আহসানউল্লাহকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

admin June 21, 2019

ঢাকার সদরঘাট লঞ্চের ধাক্কায় নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ ভাই-বোনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।


শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ওয়াজঘাট এলাকা থেকে মিসকাত হোসেন (১২) ও নুসরাত আকতারের (১০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।


বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকার সদরঘাট টার্মিনাল থানার ওসি রেজাউল করিম ভূইয়া।


এর আগে সকালে ঢাকার সদরঘাট টার্মিনাল মসজিদ ঘাট থেকে বুড়িগঙ্গা নদী পার হতে গিয়ে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭ টায় এম ভি পূবালী -৭ নামের এক লঞ্চের ধাক্কায় একই পরিবারের চার সদস্যসহ ৫ যাত্রী নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকা ডুবে যায়।


পরে নৌকার মাঝিরা এক বছরের শিশুকন্যা নুসাইবাসহ মা জোছনা বেগম ও মামাকে উদ্ধার করলেও ভাই-বোন মিসকাত হোসেন ও নুসরাত আকতার নদীতে ডুবে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three