Showing posts with label বন্দুকযুদ্ধ. Show all posts
Showing posts with label বন্দুকযুদ্ধ. Show all posts
দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৬

admin May 29, 2019

বাগেরহাট ও কুমিল্লায় পৃথক বন্দুকযুদ্ধে ৬ জন নিহত হয়েছে। জানা যায়, বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জোংড়া-মরাপশুর খাল এলাকায় র‌্যাব-৮ এর সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ কুখ্যাত বনদস্যু হাসান বাহিনীর প্রধান হাসানসহ ৪ বনদস্যু নিহত হয়েছেন। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র -গোলাবারুদ ও বনদস্যুদের ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।


র‌্যাব ৮ এর কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তাজুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি সুন্দরবনে বনদস্যুদের আনাগোনা বেড়ে যাওয়ায় র‌্যাবের একটি দল মঙ্গলবার রাতে অভিযানে নামে। অভিযানিক দলটি রাত ১২টার দিকে সুন্দরবনের জোংলা খাল এলাকায় পৌঁছালে র‌্যাবকে লক্ষ করে বনদস্যরা গুলি ছুড়তে শুরু করে। র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছুড়লে শুরু হয়ে যায় বন্দুকযুদ্ধ


‘থেমে-থেমে বেশ কিছু সময় বন্দুকযুদ্ধ চলার পর বনদস্যুরা পিছু হটে যায়। পরে সেখানে তল্লাশি চালিয়ে বনদস্যুদের ৪টি মৃতদেহ পাওয়া যায়। এসময় আশে পাশে থাকা বনজীবিরা এসে চারটি মৃতদেহ হাসান বাহিনীর বলে জানায়। এদের মধ্যে হাসানকে সনাক্ত করে তারা।’


র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বনদস্যুদের ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।


অপরদিকে কুমিল্লায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই যুবক নিহত হয়েছেন। তারা হলেন রুবেল (৩৪) ও সেলিম (৩৮)। তারা দুইজন মাদকব্যবসায়ী বলে দাবি করছে বিজিবি।


মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জেলার চৌদ্দগ্রাম পৌর এলাকার নাটাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বুধবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আবু মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।


নিহত রুবেল চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আমানগণ্ডা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে এবং সেলিম (৩৬) একই উপজেলার শালুকিয়া (আদর্শগ্রাম) গ্রামের আলী আহাম্মদের ছেলে।


বিজিবি জানায়, নিহত রুবেল ও সেলিম বিজিবি ও পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। পৌর এলাকার নাটাপাড়া এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী রুবেল ও সেলিমসহ তাদের সহযোগীরা অবস্থান করছে এমন গোপন খবর পেয়ে বিজিবি সেখানে অভিযান চালায়। মাদক ব্যবসায়ীরা বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।


বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালালে রুবেল ও সেলিম নামে ২ মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আহত মাদক ব্যবসায়ীদের উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ হাজার ১৫৫ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। এ বিষয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা হয়েছে।

কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

কক্সবাজারে মাদক মামলার আসামি নিহত

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের সোলার প্ল্যান্ট প্রজেক্ট এলাকায় গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে বলে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান। নিহত মোহাম্মদ হানিফ (৩৮) ওই ইউনিয়নের নাটমুরা এলাকার কাশেম আলীর ছেলে।


ওসি প্রদীপ বলেন গত বুধবার সন্ধ্যায় নাটমুরা এলাকা থেকে মাদক মামলার পলাতক আসামি হানিফকে পুলিশ গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার কাছে ইয়াবা ও অস্ত্র মজুদ থাকার তথ্য স্বীকার করেন তিনি।


ভোরে তাকে নিয়ে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। এ সময় তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি ছুড়তে থাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে হানিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


ঘটনাস্থল থেকে দেশি তিনটি বন্দুক নয়টি গুলি ও চার হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন হানিফ পুলিশের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসায় জড়িত অভিযোগে টেকনাফ থানায় ছয়টির বেশি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


এসব মামলায় হানিফ দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি প্রদীপ।


তিনি বলেন ভোরের এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হলেন কনস্টেবল মোহাম্মদ শুক্কুর মোহাম্মদ হেলাল ও মমং চিং।

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত

admin May 18, 2019

কক্সবাজার প্রতিনিধি:
কক্সবাজার জেলার টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মোহাম্মদ ইব্রাহিম (৩২) নামে এক শীর্ষ ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছেন।
১৭ মে শুক্রবার রাত ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঝাউবন এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনাটি ঘটে।


এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৩টি এলজি, ১১ রাউন্ড কার্টুজ ৫ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। আহতরা হলেন থানা পুলিশের এসআই দীপক বিশ্বাস, কনেস্টবল লিটু ও সাকিল।


নিহত মোহাম্মদ ইব্রাহিম উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ মিস্ত্রি পাড়া এলাকার নুরুল আমিন ওরফে বল্লার ছেলে। তিনি শাহপরীর দ্বীপ ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ইব্রাহিম বহু মামলার পলাতক আসামি এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়সহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ছিলেন।


টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এসআই দীপক বিশ্বাস সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ মো. ইব্রাহিমকে শাহপরীর দ্বীপ কোনার পাড়া এলাকা হতে গ্রেফতার করেন।


তিনি জানান, তাকে থানায় এনে ব্যাপক জিজ্ঞেসাবাদে জানা যায়, গত কয়েক দিন পূর্বে মিয়ানমার হতে আনা ইয়াবার একটি বড় চালান বিক্রির পর আরও কিছু ইয়াবা শাহপরীরদ্বীপ পশ্চিম পাড়া ঝাউ বাগান সংলগ্ন বেড়ী বাঁধের পশ্চিম পার্শ্বে বালুর চরে মজুদ রয়েছে।


ওসি জানান, ইব্রাহিমের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার নিজের নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে অভিযানে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। এতে ঘটনাস্থলে এসআই দীপক বিশ্বাস, কনস্টেবল মো. শাকিল, মো. লিটু আহত হয়। এ সময় পুলিশ নিজেদের জীবন ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে ৩৮ রাউন্ড পাল্টা গুলিবর্ষণ করে।


এক পর্যায়ে ইব্রাহিম গুলিবিদ্ধ হয়। গোলাগুলির শব্দ শুনে ঘটনাস্থলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে অস্ত্রধারী মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি করতে করতে দ্রুত পালিয়ে যায়।


ঘটনাস্থলের আশপাশ এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি করে আসামিদের বিক্ষিপ্তভাবে ফেলে যাওয়া ৩টি এলজি, ১১ রাউন্ড শর্টগানের তাজা কার্তুজ, ১৩ রাউন্ড কার্তুজের খোসা এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ঘটনাস্থলে জব্দ করা হয়।


পরবর্তীতে গুরুতর আহত গুলিবিদ্ধ মো. ইব্রাহিমকে রাত পৌনে ১২টার দিকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। সেখানে তার মৃত্যু হয়।


নিহত ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদকসহ ৫টি মামলা রয়েছে। নিহত ইয়াবা কারবারির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

admin May 14, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
কক্সবাজারে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই রোহিঙ্গাসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজারের পাহাড়তলীর কাটা পাহাড় ও রাত সাড়ে ১২টার দিকে টেকনাফের শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।


পুলিশের দাবি, নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী ও চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা। তাদের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


কক্সবাজার: জেলার পাহাড়তলী এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলু নিহত হয়েছেন। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি মো. ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, ভুলু কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকার জহির হাজির ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক, অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


সোমবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে গ্রেফতারের পর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ভুলুকে নিয়ে কাটা পাহাড়ে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ।


এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করেন ভুলু বাহিনীর সদস্যরা। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে ৪০০ পিস ইয়াবা, একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও ছয়টি খালি খোসাসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ভুলুকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।


টেকনাফ: উপজেলার মেরিন ড্রাইভ সড়কে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আজিম উল্লাহ (২২) ও আবদুস সালাম (৫২) নামে দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। নিহত আজিম উল্লাহ টেকনাফ শামলাপুর ২৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবদুর রহিমের ছেলে এবং আবদুস সালাম উখিয়ার জামতলী ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকেন।


টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, শাপলাপুর মেরিন ড্রাইভ সড়কে মানবপাচারকারীরা অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদ আসে। এর ভিত্তিতে রাত সাড়ে ১২টার দিকে সেখানে অভিযান চালান পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মানবপাচারকারীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করেন। এ সময় পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।


পরে অন্যরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে আজিম উল্লাহ ও আবদুস সালামের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুটি দেশীয় তৈরি অস্ত্র ও পাঁচ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।


নিহতরা রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী। এ ঘটনায় টেকনাফ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জহিরুল ইসলাম, কনস্টেবল মোবারক হোসেন, খাইরুল ও মানিক মিয়া আহত হয়েছেন বলে জানান ওসি।

‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত

‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত

admin May 11, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
মেহেরপুরের গাংনী ‍ও কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষণ মামলার আসামি ও মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে বন্দুকযুদ্ধের এ সব ঘটনা ঘটে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত।


মেহেরপুর: গাংনীতে ধর্ষণ,গৃহবধূকে এসিড নিক্ষেপ মামলাসহ একাধিক মামলার আসামি ইয়াকুব আলী কাজল (২৬) পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাতে ইউনিয়নের গাঁড়াডোব মাঠে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটারগান, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও একটি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে।


গাংনী থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বন্দুকযুদ্ধের ওই ঘটনায় তিনজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।


কক্সবাজার: টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুদু মিয়া (৩৮) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার রাত ১টার দিকে মেরিন ড্রাইভ এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের এ ঘটনা ঘটে।


টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস জানান, দুদু মিয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত একজন মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে মাদক, অস্ত্রসহ অর্ধ ডজনের বেশি মামলা রয়েছে। বন্দুকযুদ্ধে ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তারা হচ্ছেন এএসআই সঞ্জিব দত্ত, এএসআই নেজাম উদ্দিন ও কনস্টেবল ইব্রাহিম।


ঘটনাস্থল থেকে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, ১৩ রাউন্ড কার্টুজ ও ৪ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয় বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ২

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ২

admin May 09, 2019
অনলাইন ডেস্ক:
কক্সবাজার সৈকত তীরের ডায়বেটিকস পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবন এলাকায় র‍্যাবের সাথে 'বন্দুকযুদ্ধে' দুইজন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোররাতে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-১৫ রামুর সহকারী পরিচালক এএসপি শাহ আলম। ঘটনাস্থল হতে একটি দো'নলা বন্দুক, তিন রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ১০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। আত্মরক্ষার্থে র‍্যাবও গুলি চালায়। ১৫-২০ মিনিট গোলাগুলির পর দুর্বৃত্তরা পিছু হটে।

এএসপি শাহ আলম আরো বলেন, একজনের পকেটে থাকা একটি চিরকুটে তার নাম মাসুম পিতা আনু প্রধান বলে লেখা রয়েছে। অপরজনের নাম এখনো পাওয়া যায়নি। তার বয়স আনুমানিক ৪০ হবে। মরদেহগুলো কক্সবাজার সদর থানা পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়ে।

কক্সবাজার সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. খায়রুজ্জামান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে দেয়া হয়েছে। তাদের বিস্তারিত পরিচয় জানতে কাজ করছে পুলিশ। এ ঘটনায় পৃথক মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি তদন্ত।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three