Showing posts with label পাবনা. Show all posts
Showing posts with label পাবনা. Show all posts
পাবনায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু

পাবনায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু

admin June 15, 2019

পাবনা প্রতিনিধি:
পাবনার বেড়া উপজেলায় বজ্রপাতে এক স্কুলছাত্রীসহ চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার দুপুর ২ টার দিকে উপজেলার আগবাকশোয়া হঠাৎপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।


স্থানীয়রা জানায়, বাড়ির পাশের মাঠ থেকে গরুর জন্য ঘাস কেটে ফেরার পথে আগবাকশোয়া গ্রামের জিনাত প্রামাণিকের ছেলে মান্নান প্রাং (৫৮), হবিবর প্রামাণিকের ছেলে সালাম প্রাং (৫০), মনসের সেখের ছেলে আনসার সেখ (৬০) বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়।


অপরদিকে ওই দিন বিকেল ৩টার দিকে একই উপজেলার চর বোরামারা গ্রামে তমসের ব্যাপারীর মেয়ে নাছিমা খাতুন বাড়ির পাশের মাঠে পরিবারের অন্যদের সঙ্গে বাদাম তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে আহত হয়। পরে বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নাছিমা নতুনভারেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।


বেড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাহিদ মাহমুদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে বজ্রপাতে ভাঙ্গুড়ায় শামিম আহমেদ (৩২) নামে এক কৃষিজীবীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার নৌবাড়িয়া গ্রামের মো. হারান সরদারের ছেলে।


গ্রামবাসীরা জানান, দুপুরের পরে বৃষ্টি শুরু হলে তিনি পাশের আঠারোবাগিয়া বিলে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থেল মারা যান।

অটোরিকশার-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ: নওগাঁ ও পাবনায় নিহত ৫

অটোরিকশার-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ: নওগাঁ ও পাবনায় নিহত ৫

admin June 13, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
নওগাঁ ও পাবনায় অটোরিকশার সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে ও বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে পাবনা শহরের চাঁদমারী এলাকায় এসব দুর্ঘটনা ঘটে।


মহদেবপুর থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন জানান, নওগাঁ-পত্নীতলা সড়কের মহিষবাথান এলাকায় গত মঙ্গলবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।


নিহতরা হলেন- মোটরসাইকেল আরোহী মহাদেবপুরের বিজয়পুর গ্রামের আবদুস সামাদের ছেলে সাগর হোসেন (১৮), একই গ্রামের গোলাম রসুলের ছেলে রুহানী (১৯) এবং দুলাল হোসেনের ছেলে শরিফুল ইসলাম শরিফ (১৮)। আহত ইজিবাইক চালক কালুমিয়া ওরফে বাবু (১৯) মহাদেবপুরের কালুশহর গ্রামের খোয়াজ উদ্দিনের ছেলে। তাকে মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


মহদেবপুর ধানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন জানান, তিন যুবক একটি মোটরসাইকেলযোগে বিজয়পুর ফিরছিলেন। পথে মহিষবাথান ও কালনার মধ্যবর্তী স্থানে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে শরিফুল ইসলাম ও রুহানীর মৃত্যু হয়। সাগর ও কালু মিয়াকে মহাদেবপুর হাসপাতালে নেওয়ার পথে সাগরের মৃত্যু হয়। কালু মিয়াকে আশংকাজনক জনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে মহাদেবপুর থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান ওসি সাজ্জাদ হোসেন।


অপরদিকে পাবনা সকালে শহরের চাঁদমারী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে পাবনা সদর থানার ওসি ওবাইদুল হক জানান। নিহতরা হলেন- সদরের বললামপুর গ্রামের আমিন উদ্দিনের ছেলে ওয়ালিদ হোসেন ওরফে অলিব (২০) ও তার ভাই শফিকুলের ছেলে প্রান্ত (১৫)।


ওসি বলেন, ওয়ালিদ ও প্রান্ত মোটর সাইকেলে করে পাবনা বিসিক শিল্প নগরীতে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছিল। পথে বিপরীত দিক থেকে একটি অটোরিকশার সঙ্গে তাদের মোট রসাইকেলের সংঘর্ষ হলে চাচা ভাতিজা আহত হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

চাটমোহরে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

চাটমোহরে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

admin May 24, 2019
পাবনা প্রতিনিধি:
পাবনার চাটমোহরে আগুনে পুড়ে আয়শা বেগম ওরফে আয়শা বুড়ি (৬৬) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেল ৫ টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত আয়শা উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের ওয়াপদা বাঁধ এলাকার মৃত ওছিম উদ্দিনের স্ত্রী।

হান্ডিয়াল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন জানান বৃদ্ধা আয়শা বেগম তার বাড়িতে বোনকে সাথে নিয়ে থাকতেন। চোখে দেখতে পারতেন না।

বুধবার বিকেলে তার বোন বাড়িতে না থাকায় একাই ঘরের মধ্যে রান্না করার চেষ্টা করেন। এ সময় অসাবধানতাবশত: আগুন লেগে তার ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশিরা টের পেয়ে আগুন নেভালেও ঘরের মধ্যে আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলেই বৃদ্ধা আয়শা বুড়ির মৃত্যু হয়।

চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার অসীম কুমার জানান আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যুর খবর জেনেছি। পুলিশের মাধ্যমে বুদ্ধার দাফন-কাফনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া হবে।
শ্বশুরবাড়ির লোকেদের দেওয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু

শ্বশুরবাড়ির লোকেদের দেওয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু

admin May 15, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
পাবনার আমিনপুরে পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দেওয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূ সজি খাতুন (৩২) মারা গেছেন। পাঁচদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ের পর মঙ্গলবার (১৪ মে) দিনগত রাত ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। দগ্ধ গৃহবধূর ভাই সাগর মন্ডল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাগর মণ্ডল জানান, গত বৃহস্পতিবার ভোরে আমিনপুর থানার তালিমনগর গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে প্রবাসী স্বামীর পাঠানো টাকা নিয়ে ঝগড়ার একপর্যায়ে সজির গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আগুনে সজির শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ পুড়ে যায়।


গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। টানা পাঁচদিন তীব্র যন্ত্রণায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে মঙ্গলবার রাতে মারা যান সজি।


সাগর মণ্ডল আরো জানান, সজির দেবর, ননদ, শাশুড়ি এবং ভাসুরের বউ মিলে তাকে পুড়িয়ে মেরেছে। ঘটনার দিন ননদ সামেলা খাতুনকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও অন্য আসামিদের এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি।

আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোমিনুল ইসলাম জানান, সজির মৃত্যুর খবর শুনেছি। ঘটনার দিনই আমিনপুর থানায় নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা হয়েছে। একজন আসামি গ্রেফতার হয়েছে। অন্যদেরও দ্রুততম সময়ে আইনের আওতায় আনা হবে।


এদিকে সজিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় তার পরিবার, এলাকাবাসী ও বিভিন্ন নারী সংগঠন নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। ঘটনার পাঁচদিন অতিবাহিত হলেও মামলার আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তারা। সজির পরিবারকে আইনি সহযোগিতাসহ আর্থিক সহযোগিতা দেওয়ার জন্য সরকারের কাছেও আহ্বান জানিয়েছেন সবাই।

সাংবাদিক সুবর্ণা হত্যার ঘটনায় শ্বশুর আটক

সাংবাদিক সুবর্ণা হত্যার ঘটনায় শ্বশুর আটক

admin August 29, 2018

পাবনা: আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি সুবর্ণা আক্তার নদীকে (৩২) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ইদ্রাল ওষুধ কোম্পানি এবং শিমলা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক আবুল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।


জানা গেছে, আবুল হোসেনের ছেলে রাজীবের সঙ্গে নদীর দ্বিতীয় বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু যৌতুকের দাবিতে নদীকে তালাক দেন রাজীব। এ ঘটনায় রাজীব ও আবুল হোসেনসহ ৩ জনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন নদী। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ আগস্ট) সেই মামলার শুনানি হয়।


নিহত নদীর বোন চম্পা খাতুন পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন, আবুল হোসেনের লোকেরাই নদীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই আবুল হোসেনকে আটক করেছে পুলিশ।


এদিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। নদীর মা বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন পাবনা থানার ওসি ওবায়দুল হক। এর আগে জীবন নামে এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয় সাংবাদিক সুবর্ণা আক্তার নদীর। পরবর্তীতে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। সেই ঘরে তাদের জান্নাত নামে ৭ বছরের এক মেয়ে রয়েছে। পাবনা শহরের রাধানগরে একটি ভাড়া বাসায় মা ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন নদী।


উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৮ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে পাবনা শহরের রাধানগরে নিজবাসার সামনে সাংবাদিক নদীকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। নদী জেলার আটঘরিয়া উপজেলার একদন্ত গ্রামের মৃত আয়ুব আলীর মেয়ে। তিনি স্থানীয় ‘দৈনিক জাগ্রত বাংলা’র সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন।

পাবনায় নারী সাংবাদিককে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে খুন

পাবনায় নারী সাংবাদিককে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে খুন

admin August 29, 2018

পাবনা: পাবনায় সুবর্ণা নামে এক নারী সংবাদিককে বাসায় গিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে আততায়ীরা। নিহত সুবর্ণা আক্তার নদী (৩২) বেসরকারি টেলিভিশন ‘আনন্দ টিভি’র পাবনা প্রতিনিধি ছিলেন। মঙ্গলবার রাত পৌনে ১১ টার দিকে শহরের রাধানগর মজুমদারপাড়া এলাকায় সুবর্ণার ঘরে গিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাবনা পুলিশ। পৌর সদরের রাধানগর মহল্লায় আলিয়া মাদরাসার পশ্চিম পার্শ্বের একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন সুবর্ণা। তবে কেন, কারা তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনও জানা যায় নি।


পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান বলেন, “বাসার কলিং বেল টিপে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তাকে ডেকে বের করে। সুবর্ণা নদী গেইট খোলার সাথে সাথে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।” পরে স্থানীয়রা সুবর্ণাকে পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।


এ হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) শামিমা আকতারসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা। গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, “তাৎক্ষণিকভাবে সুবর্ণা নদী হত্যার কারণ জানা যায়নি। তবে আমাদের পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট কাজ করছেন প্রকৃত ঘটনা উদ্ধারের জন্য।”


সুবর্ণা নদী আনন্দ টিভির পাশাপাশি দৈনিক জাগ্রত বাংলা পত্রিকার পাবনা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন। তার ৯ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। পাবনার একব্যবসায়ীর ছেলে রাজিব ছিলেন সুবর্ণার স্বামী। সম্প্রতি তাদের বিচ্ছেদ হয়। এনিয়ে আদালতে একটি মামলাও চলছে বলে স্থানীয়রা জানান।


এদিকে সুবর্ণা হত্যার ঘটনায় পাবনায় কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিয়ে জানিয়েছে সাংবাদিকরা। পাবনা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী বাবলা বলেন, “প্রত্যক্ষদর্শীরা আমাদের জানিয়েছেন, ১০/১২ জন সন্ত্রাসী কয়েকটি মোটর সাইকেলে এসে তাকে কুপিয়ে দ্রুতবেগে চলে যায়। যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।”


পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি আওয়াল কবির জয় বলেণ, সাংবাদিক সুবর্ণা খুনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানিয়েছেন তিনি।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three