Showing posts with label বিএসটিআই. Show all posts
Showing posts with label বিএসটিআই. Show all posts
নিষিদ্ধ আরো ২২ পণ্য

নিষিদ্ধ আরো ২২ পণ্য

admin June 12, 2019

নিউজ ডেস্ক:
দ্বিতীয় দফায় ৯৩টি পণ্যের মান পরীক্ষা করে ২২টি ব্র্যান্ডের পণ্যকে ‘নিম্ন মানের বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এসব পণ্য আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বাজার থেকে তুলে নিতে কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার জাতীয় মান নির্ধারণকারী সংস্থা বিএসটিআই এই নির্দেশ দেন।


এর মধ্যে রয়েছে- হাসেম ফুডসের কুলসন ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই এবং এস এ সল্টের মুসকান ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ, প্রাণ ডেইরির প্রাণ প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডের ঘি, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের রাঁধুনী ব্র্যান্ডের ধনিয়া গুঁড়া ও জিয়ার গুঁড়া, চট্টগ্রামের যমুনা কেমিক্যাল ওয়ার্কসের এ-৭ ব্র্যান্ডের ঘি, চট্টগ্রামের কুইন কাউ ফুড প্রোডাক্টসের গ্রিন মাউন্টেন ব্র্যান্ডের বাটার অয়েল, চট্টগ্রামের কনফিডেন্স সল্টের কনফিডেন্স ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ, ঝালকাঠির জে কে ফুড প্রোডাক্টের মদিনা ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই, চাঁদপুরের বিসমিল্লাহ সল্ট ফ্যাক্টরির উট ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ এবং চাঁদপুরের জনতা সল্ট মিলসের নজরুল ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ।


এসব পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত করেছে বিএসটিআই। তবে থ্রি স্টার ফ্লাওয়ার মিলের থ্রি স্টার ব্র্যান্ডের হলুদের গুঁড়া এবং এগ্রো অর্গানিকের খুশবু ব্র্যান্ডের ঘি নিম্নমানের হওয়ায় কোম্পানি দুটির লাইসেন্স বাতিল করেছে বিএসটিআই।


এছাড়া আরও ৮টি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের কোনো লাইসেন্স ছাড়াই পণ্য বাজারজাত করছিল। তাদের নাম প্রকাশ না করে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিয়োমিত মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএসটিআই।


এদিকে গত রোজাকে সামনে রেখে বাজার থেকে ৪০৬টি পণ্যের নমুনা সংগ্রহ করে তার মান পরীক্ষা করে বিএসটিআই। গত ১ মে প্রথম ধাপে ৩১৩টি পণ্যের মান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে তারা। সেখানে ৫২টি ব্র্যান্ডের পণ্যকে নিম্নমানের বলে ঘোষণা করা হয়। তবে পরে কয়েকটি পণ্য মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় বিএসটিআই। এরপর দ্বিতীয় ধাপে বাকি ৯৩টি পণ্যের মান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হল।

আরও ২৫ পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত

আরও ২৫ পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত

admin May 17, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
নিম্নমানের পণ্য হিসেবে চিহ্নিত হওয়া ৫২টি পণ্যের মধ্যে আরো ২৫টির লাইসেন্স স্থগিত করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এছাড়া ২টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।


এর আগে ১৮টি পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত ও ৭টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছিল। অর্থাৎ এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৪৩টি পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত ও ৯টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হলো।


লাইসেন্স বাতিল করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চট্টগ্রামের এস এস কনজ্যুমার প্রোডাক্টের পিওর হাটহাজারী ব্রান্ডের মরিচের গুড়া এবং নওগাঁর কিরণ ট্রেডার্সের ‘কিরণ’ ব্রান্ডের লাচ্ছা সেমাই।


লাইসেন্স স্থগিত হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ঢাকার বাঘাবাড়ী স্পেশাল ঘি কোম্পানির ‘বাঘাবাড়ী স্পেশাল’ ব্রান্ডের ঘি, নিশিতা ব্র্যান্ডের সুজি, মজিল ব্র্যান্ডের হলুদেও গুঁড়া, গ্রিন ল্যান্ডসের মধু, শান এর হলুদের গুঁড়া, মধুমতি’র আয়োডিনযুক্ত লবণ, জেদ্দা ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই, নূও স্পেশালের আয়োডিনযুক্ত লবণ, অমৃত এর লাচ্ছা সেমাই, দাদা সুপার, তিন তীর, মদিনা, স্টারশীপ ও তাজ ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ, ডলফিনের মরিচ ও হলুদের গুঁড়া, সূর্য ব্র্যান্ডের মরিচের গুঁড়া, মধুফুল ও মিঠাই’র লাচ্ছা সেমাই, কিং এর ময়দা, ওয়েল ফুডের লাচ্ছা সেমাই, রূপসা’র ফরমেন্টেড মিল্ক (দই), মেহেদীর বিস্কুট, মিষ্টি মেলার লাচ্ছা সেমাই, মক্কার চানাচুর ও মধুবনের লাচ্ছা সেমাই।


বৃহস্পতিবার বিএসটিআই’র এক বিজ্ঞপ্তিতে আলোচ্য পণ্যগুলো ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশের কথা জানানো হয়। মানোন্নয়ন করে পুনরায় অনুমোদন ছাড়া উৎপাদন, সরবরাহ কিংবা বিপণন বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া পণ্যগুলো ক্রয় থেকে বিরত থাকতে ভোক্তাদের অনুরোধ জানানো হয়।

১৮ ধরনের পণ্য মানহীন খাদ্যপণ্য বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

১৮ ধরনের পণ্য মানহীন খাদ্যপণ্য বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

admin May 12, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
বিএসটিআইর মানের পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ ৫২টি ব্র্যান্ডের ১৮ ধরনের পণ্য বিক্রি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। বাজারে থাকা এসব পণ্য দ্রুত অপসারণ করে ধ্বংস এবং মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত তার উৎপাদন বন্ধ করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


বিএসটিআইর প্রতিবেদন শিল্প মন্ত্রণালয় প্রকাশের পর একটি রিট আবেদনে রোবববার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে এসব নির্দেশ বাস্তবায়ন করে আগামী ১০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।


আগামী ২৩ মে এ্ই রিট আবেদনের পরবর্তী শুনানির দিন রেখেছে আদালত। এই পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে সিটি অয়েল মিলের তীর সরিষার তেল, গ্রিন ব্লিসিং ভেজিটেবল অয়েল কোম্পানির জিবি সরিষার তেল, বাংলাদেশ এডিবল অয়েলের রূপচাঁদা সরিষার তেল এবং শবনম ভেজিটেবল অয়েলের পুষ্টি সরিষার তেল।


মানের পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ লবণের মধ্যে এসিআই, মোল্লা সল্ট, মধুমতি, দাদা সুপার, তিন তীর, মদিনা, স্টারশিপ, তাজ ও নূর স্পেশাল নামের ব্র্যান্ডগুলো রয়েছে।


লাচ্ছা সেমাইয়ের মধ্যে রয়েছে মিষ্টিমেলা, মধুবন, মিঠাই, ওয়েলফুড, বাঘাবাড়ি স্পেশাল, প্রাণ, জেদ্দা, কিরণ ও অমৃত। নুডলসের মধ্যে রয়েছে নিউ জিল্যান্ড ডেইরির ডুডলি নুডলস।


হলুদের গুঁড়ার মধ্যে রয়েছে ড্যানিশ, ফ্রেশ, বাঘাবাড়ি স্পেশাল, প্রাণ ও সান। এসিআই ফুডের এসিআই পিওর ব্র্যান্ডের ধনিয়া গুঁড়াও রয়েছে। কাশেম ফুড প্রোডাক্টের ‘সান’ ব্র্যান্ডের চিপসও এই তালিকায় রয়েছে।


গত ২ মে শিল্প মন্ত্রণালয় এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, বিএসটিআই রোজার আগে বাজার থেকে নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করে ৫২টি ব্র্যান্ডের ১৮ ধরনের নিম্নমানের পণ্য চিহ্নিত করেছে।


এসব প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠানো হয়েছে এবং অচিরেই তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।


এরপর এসব খাদ্যপণ্য বাজার থেকে প্রত্যাহার, জব্দ ও মান উন্নীত না হওয়া পর্যন্ত উৎপাদন বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে গত ৮ মে ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনশাস কনজ্যুমার সোসাইটি (সিসিএস)’র পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান একটি রিট আবেদন করেন।


পরদিন ওই রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানিতে মানহীন খাদ্যপণ্যের তালিকা দেখে বিচারক বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছিলেন, “কোনো কোম্পানিই তো বাদ নাই।”


এসব পণ্যের বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তা জানাতে আদালত বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের দুজন কর্মকর্তাকে তলব করে। তলবের নির্দেশে তারা হাজির হওয়ার পর রোববার আদেশ দেয় হাই কোর্ট।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three