অনলাইন ডেস্ক:
নিম্নমানের পণ্য হিসেবে চিহ্নিত হওয়া ৫২টি পণ্যের মধ্যে আরো ২৫টির লাইসেন্স স্থগিত করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এছাড়া ২টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
এর আগে ১৮টি পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত ও ৭টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছিল। অর্থাৎ এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৪৩টি পণ্যের লাইসেন্স স্থগিত ও ৯টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হলো।
লাইসেন্স বাতিল করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- চট্টগ্রামের এস এস কনজ্যুমার প্রোডাক্টের পিওর হাটহাজারী ব্রান্ডের মরিচের গুড়া এবং নওগাঁর কিরণ ট্রেডার্সের ‘কিরণ’ ব্রান্ডের লাচ্ছা সেমাই।
লাইসেন্স স্থগিত হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ঢাকার বাঘাবাড়ী স্পেশাল ঘি কোম্পানির ‘বাঘাবাড়ী স্পেশাল’ ব্রান্ডের ঘি, নিশিতা ব্র্যান্ডের সুজি, মজিল ব্র্যান্ডের হলুদেও গুঁড়া, গ্রিন ল্যান্ডসের মধু, শান এর হলুদের গুঁড়া, মধুমতি’র আয়োডিনযুক্ত লবণ, জেদ্দা ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই, নূও স্পেশালের আয়োডিনযুক্ত লবণ, অমৃত এর লাচ্ছা সেমাই, দাদা সুপার, তিন তীর, মদিনা, স্টারশীপ ও তাজ ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ, ডলফিনের মরিচ ও হলুদের গুঁড়া, সূর্য ব্র্যান্ডের মরিচের গুঁড়া, মধুফুল ও মিঠাই’র লাচ্ছা সেমাই, কিং এর ময়দা, ওয়েল ফুডের লাচ্ছা সেমাই, রূপসা’র ফরমেন্টেড মিল্ক (দই), মেহেদীর বিস্কুট, মিষ্টি মেলার লাচ্ছা সেমাই, মক্কার চানাচুর ও মধুবনের লাচ্ছা সেমাই।
বৃহস্পতিবার বিএসটিআই’র এক বিজ্ঞপ্তিতে আলোচ্য পণ্যগুলো ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশের কথা জানানো হয়। মানোন্নয়ন করে পুনরায় অনুমোদন ছাড়া উৎপাদন, সরবরাহ কিংবা বিপণন বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া পণ্যগুলো ক্রয় থেকে বিরত থাকতে ভোক্তাদের অনুরোধ জানানো হয়।