Showing posts with label Kurigram. Show all posts
Showing posts with label Kurigram. Show all posts
কুড়িগ্রামে খাদ্যগুদামকে সিন্ডিকেট মুক্ত করতে কৃষকের তালিকা সংশোধনের উদ্যোগ

কুড়িগ্রামে খাদ্যগুদামকে সিন্ডিকেট মুক্ত করতে কৃষকের তালিকা সংশোধনের উদ্যোগ

admin June 16, 2019

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
অবশেষ কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার খাদ্য গুদামকে সিন্ডিকেট মুক্ত করাসহ সরকারীভাবে ধান সংগ্রহ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে উলিপুর উপজেলা খাদ্য সংগ্রহ কমিটির সর্বশেষ সভায় পূর্বের কৃষকের তালিকা সংশোধনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।


উলিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণের সহায়তায় স্থানীয় কৃষিবিভাগ তালিকা সংশোধনের কাজ চুড়ান্ত করবে মর্মে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।


সূত্র জানায়, উলিপুর উপজেলা খাদ্য সংগ্রহ কমিটির নেয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে এলাকার প্রকৃত কৃষকরা তার সুফল পাবে।


সুত্র আরো জানায়, খাদ্য দস্যু রাজা মিয়ার নেতৃত্বধীন চিহ্নিত সিন্ডিকেটটি দীর্ঘ এক যুগ ধরে সরকারী খাদ্য গুদামকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখে কৃষকের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে আসছিল। কাগজ-কলমে কৃষকের নাম থাকলেও প্রকৃত পক্ষে কৃষকরা গুদামে ধান বিক্রি করতে পারতো না। কৃষকের স্বাক্ষর জাল করে ফায়দা লুটতো ওই চিহ্নিত সিন্ডিকেটটি। এই সিন্ডিকেটকে ভেঙ্গে দিয়ে নতুন করে কৃষকের তালিকা তৈরির জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন মন্টু জোর দাবি জানিয়ে আসছিল। অবশেষে তার কৃষক বান্ধব দাবিটি উপজেলা খাদ্য সংগ্রহ কমিটির সভায় পূর্ণতা পায়।


উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানা গেছে, উলিপুর উপজেলায় মোট কৃষকের সংখ্যা ১লাখ। তার মধ্যে কৃষি ভ‚র্তকীর কার্ড প্রাপ্ত কৃষকের সংখ্যা ৭৪ হাজারের অধিক। এদের মধ্য থেকে ধান সংগ্রহের জন্য ১৮ হাজার ৮শ ৯৫ জন কৃষককে তালিকাভুক্ত করা হয়। এই তালিকা নিয়ে সন্দেহ ও সংশয়ের সৃষ্টি হওয়ায় উপজেলা খাদ্য সংগ্রহ কমিটি সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের সহায়তায় তালিকা সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেয়।


উলিপুর উপজেলা খাদ্য বিভাগ সূত্র জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বোরো ধান কেনার লক্ষ্য মাত্র ধরা হয়েছে- ৬শ’ ৩৭ মেঃটন। এর মধ্যে প্রথম কিস্তিতে ৩শ’ ১৮ মেঃ টন ধান কেনার জন্য লটারীর মাধ্যমে ৬শ’ ৬২ জন কৃষকের নাম চূড়ান্ত করা হয়। তালিকা সংশোধনের পর দ্বিতীয় কিস্তির ৩শ’ ১৯ মেঃটন ধান কেনার জন্য লটারীর মাধ্যমে কৃষকের সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে।


উলিপুর উপজেলার খাদ্য দস্যু খ্যাত সিন্ডিকেটের হোতা রাজা মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি একজন মিল মালিক। এইটুকুই আমার পরিচয়।


এ ব্যাপারে উলিপুর উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুস সালামের সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমরা সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনার জন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।


উলিপুর উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, খাদ্য সংগ্রহ কমিটির নির্দেশনা অনুসরণ করে কৃষকের তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু করেছি।


উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল কাদের জানান, খাদ্য সংগ্রহকে ত্রুটি মুক্ত করার জন্য আমরা কৃষকের তালিকা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছি। আশা করি এই উদ্যোগের সুফল সাধারণ কৃষকরা পাবেন।


উলিপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন মন্টু বলেন, চিহ্নিত সিন্ডিকেটটি অসৎ কৃষি অফিসারদের সহায়তায় তাদের মনগড়া তালিকা প্রণয়ন করার বিষয়টি অবগত হবার পর থেকে আমি কৃষকের তালিকা সংশোধনের জন্য দাবি জানিয়ে আসছিলাম।


তিনি বলেন, ‘অবশেষে উপজেলা খাদ্য সংগ্রহ কমিটি সেই দাবির আলোকে সিদ্ধান্ত নেয়ায় আমি সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি। তবে লটারীতে নাম উঠার পরে যাতে ভাগ্যবান কৃষকরা সরাসরি খাদ্য গুদামে ধান জমা দিয়ে সরকার প্রদত্ত্ব আর্থ হাতে গুণে নিতে পারেন সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’

ফুলবাড়িতে ইয়াবা-ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৫

ফুলবাড়িতে ইয়াবা-ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৫

admin June 15, 2019

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কুটি চন্দ্রখানা এলাকার মাদক সম্রাট শাহানুরের বাড়ি থেকে ১ হাজার ২১০ পিস ইয়াবা, ১৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও ৩ টি মটর সাইকেলসহ ৬ জনকে আটক করেছে ফুলবাড়ি থানা পুলিশ। এদের মধ্যে একজনকে ছেড়ে দিয়ে ৫ জনকে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা না দিয়ে ১৫১ ধারায় (সন্দেহ মুলক) মামলা দেয়া হয়েছে। বিশাল একটি চালান উদ্ধার হলোও মাদকের সাথে আটকদেরকে আসামী না করায় বিক্ষুব্ধ হয়েছেন সচেতন নাগরিকরা ।


ফুলবাড়ি থানার এসআই মহুবর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার পশ্চিম কুটিচন্দ্রখানা এলাকার মাদক সম্রাট শাহানুরের বাড়িতে আমার নেতৃত্বে এসআই আল আমিনসহ ৭/৮জন পুলিশ নিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়।


এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক সম্রাট শাহানুর পালিয়ে গেলেও তার বাড়ি থেকে ১ হাজার ২১০পিস ইয়াবা, ১৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও ৩ টি মটর সাইকেলসহ ৬ জনকে আটক করা হয়। আটককৃতদের থানায় নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় মাদক সম্রাট শাহানুর রহমানের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দেয়া হয়। শাহানুর ফুলবাড়ি উপজেলার পশ্চিম কুটিচন্দ্রখানা গ্রামের মৃত: মহির উদ্দিনের পূত্র। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।


এদিকে ওই বাড়িতে অভিযান চালার সময় ৬জনকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। গর্ভীর রাতে কুড়িগ্রামের কৃঞ্চপুর চড়ূয়া পাড়া এলাকার আশরাফ আলীর পূত্র মাসুম বিল্লাহ (২৯) ছেড়ে দিয়ে ৫ জনকে ১৫১ ধারায় (সন্দেহ মুলক) মামলা দেয়া হয়েছে ।এতে করে বিক্ষুব্ধ হয়েছেন সচেতন নাগরিকসহ এলাকাবাসী ।


ফুলবাড়ি থানার ডিউটি অফিসার এএসআই এরশাদুল হক জানান, ৩টি মোটর সাইকেলসহ গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুড়িগ্রাম শহরের পৌরসভার নাজিরা এলাকার আব্দুস সাত্তারের পূত্র রিপন আহমেদ (৩৪), মুন্সিপাড়া এলাকার বাবলা মিয়ার পূত্র মনু মিয়া (২৭), কলেজপাড়া এলাকার আশরাফ আলীর পূত্র লানজু মিয়া (২৮), ও মোন্নাফের পূত্র রাশেদুজ্জামান রুবেল (২৯) এবং করিমের খামার এলাকার মোস্তাফিজুর রহমানের পূত্র ওমর ফারুক (৩০)।
এলাকাবাসী মোকছেদুল হক, মোজ্জাফর হোসেন ও জুয়েল রানা জানান শাহানুরের বাড়ি থেকে অনেক গুলো মাদক উদ্ধার করেছে পুলিশ।


এ ব্যাপারে ফুলবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার ফুয়াদ রুহানী ঘটনার সত্যতা স্বিকার করে জানান, এ বিষয়ে বাড়ির মালিক শাহানুরের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দেয়া হয়েছে। ৬ জনের আটকের ব্যাপারে ঘটনার সাথে তাদের সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করে একজনকে জিম্মায় ছেড়ে দিয়ে ৫জনকে সন্দেহজনক ধারায় মামলা দেয়া হয়।

কুড়িগ্রামে যাত্রীদের বাড়তি ভাড়া ফেরত দিল ভ্রাম্যমাণ আদালত

কুড়িগ্রামে যাত্রীদের বাড়তি ভাড়া ফেরত দিল ভ্রাম্যমাণ আদালত

admin June 13, 2019

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে ঢাকাগামী নৈশকোচের যাত্রীদের টিকিটের অতিরিক্তি ভাড়া ফিরিয়ে দিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা।


গত মঙ্গলবার রাতে কুড়িগ্রাম সদরের কাঁঠালবাড়ী কলেজ সংলগ্ন সেতুতে ঢাকাগামী বিভিন্ন নৈশকোচে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রীদের ভাড়া চেক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার সুদীপ্ত কুমার সিংহ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমা এবং হাসিবুল হাসান।


নৈশকোচের যাত্রীরা ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযানের সময় অভিযোগ করেন, অতিরিক্ত ভাড়া নিয়েও টিকিটে তা না লেখার কারণে তারা বাড়তি টাকা ফেরত পাননি। তারপরও প্রশাসনের এ পদক্ষেপে খুশি যাত্রী সাধারণ।


নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু জানান, যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্তি ভাড়া আদায়ের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীনের নির্দেশে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাঁঠালবাড়ী ব্রিজের উপর পুলিশের সহায়তায় নৈশকোচে অভিযান পরিচালনা করা হয়।


‘এ সময় যেসব যাত্রীদের টিকিটে অতিরিক্তি ভাড়া নেওয়া হয়েছে তাদের কোচের সুপারভাইজারের মাধ্যমে অতিরিক্তি গ্রহণকৃত টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’


নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার সুদীপ্ত যাত্রীদের সচেতন হওয়ার বিষয় উল্লেখ করে জানান, যারা টিকিট কিনবেন তারা প্রদেয় ভাড়া উল্লেখ করে টিকিট নেবেন। তাহলে বিড়ম্বনা এড়ানো সম্ভব হবে। জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে কুড়িগ্রামের মাছ ব্যবসায়ীরা

admin June 11, 2019

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
মাছ ব্যবসায়ীদের পুর্ণবাসন না করে কুড়িগ্রামের জিয়া বাজারের ভবন ভাঙ্গার প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে নেমেছে ব্যবসায়ীরা।


সোমবার সকাল থেকে জিয়া বাজারের ব্যবসায়ীরা মাছ বিক্রি বন্ধ করে দিয়ে কুড়িগ্রাম-ভুরুঙ্গামারী মহাসড়কে ঘন্টাব্যাপী অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।


এসময় তারা জানায়, নিয়মনীতি মেনে পৌর কর্তৃপক্ষকে টাকা জমা দিলেও পুর্ণবাসন না করে ঢালাওভাবে ভবনটি ভাঙ্গার কাজ শুরু করে পৌর কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছি।




[caption id="" align="aligncenter" width="720"]কুড়িগ্রামের জিয়া বাজারের ভবন ভাঙ্গার কাজ করছেন শ্রমিকরা। কুড়িগ্রামের জিয়া বাজারের ভবন ভাঙ্গার কাজ করছেন শ্রমিকরা।[/caption]

 

কুড়িগ্রাম জিয়া বাজার মাছ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নারায়ন চন্দ্র দাস জানান, প্রথমত পৌরসভার মেয়র আমাদের মাছ ব্যবসায়ীদের নিকট টাকা নিয়ে পজিশন বরাদ্দের কাগজ দিয়ে তারপর ভবন ভাঙ্গার কথা ছিল। কিন্তু তিনি টাকা নিয়েছেন সেডের পজিশনের কাগজ না দিয়েই ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করেছেন।


দ্বিতীয়ত এখানকার ব্যবসায়ীদের আলাদা কোন জায়গায় বসার ব্যবসস্থা না করে দিয়েই ভবন ভাঙ্গছেন। এতে করে ভবন ভেঙ্গে ফেলে নতুন সেড তৈরি না করা পর্যন্ত আমাদের ব্যবসা গুটিয়ে বসে থাকতে হবে। এজন্যই আমরা জিয়া বাজারে মাছ বিক্রি বন্ধে অনির্দিষ্ট কালের ধর্মঘট পালন করছি। বিষয়টি সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এ ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে। আমরা সংখ্যালঘু বলেই মেয়র আমাদের সাথে এমন আচরন করছে।


এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম পৌরসভার প্যানেল মেয়র মাসুদুর রহমান মাসুদ জানান, ওই ভবনে যারা ব্যবসা করে তাদেরকে আপাতত মাছ বিক্রির কোন ব্যবস্থা না করে ভবনটি ভাঙ্গা ঠিক হবে না। বিষয়টি আমরা পৌর মেয়রকেও অবগত করেছি।


কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র আব্দুল জলিল জানান, জিয়া বাজারের ঐ ভবনটি মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়া ভেঙ্গে নতুন সেড তৈরি করা হবে। মাছ ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানের জন্য আপাতত টিনের চালা করে তাদের সাময়িক বসার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে। সেড নির্মাণের পর বিধি মোতাবেক ব্যবসায়ীদের দোকান বরাদ্দ দেয়া হবে।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three