Showing posts with label ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক. Show all posts
Showing posts with label ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক. Show all posts
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের মধ্যে সন্তান প্রসব

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের মধ্যে সন্তান প্রসব

admin June 04, 2019

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের মধ্যে সন্তান প্রসব করেছেন এক মা। দীর্ঘ যানজটে আটকে থাকা অবস্থায় মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতুর গোলচত্বর এলাকায় ওই নারীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। পরে সড়কের ওপরই সন্তান প্রসব করেন তিনি।


নবজাতকের পিতার নাম হাবিব হোসন। তিনি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ৩নং ভোগদাঙ্গা ইউনিয়নের পোরার ভিটা গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে। হাবিব মহাসড়কে জন্ম নেয়া তার মেয়ের নাম রেখেছেন স্মরণী।


হাবিব হোসেন তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রীকে নিয়ে মঙ্গলবার সকালে গাজীপুর থেকে লোকাল একটি পরিবহনে রওনা দেন কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে। বর্তমানে মা ও মেয়ে দুইজনই সুস্থ রয়েছেন। পরে ভুঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুই নার্স সেতু এলাকায় এসে শিশু সন্তানসহ মাকে চিকিৎসা দেন। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।


জানা গেছে, হাবিব হোসেন তার স্ত্রীকে নিয়ে গাজীপুরে বসবাস করেন। তিনি গাজীপুর শহরে কখনও রিকশা, কখনও শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে স্ত্রীকে নিয়ে কুড়িগ্রামে রওনা দেন লোকাল একটি পরিবহনে। মাঝে ঢাকা-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের সেতুর গোলচত্বর এলাকায় স্ত্রীর প্রসব বেদনা শুরু হয়।


হাবিব হোসেন জানান, গাড়িতে প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে ধরে সড়কের পাশে রাখা হয়। এ সময় গাড়ির একজন ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। পরে স্বাভাবিকভাবেই স্ত্রী আফরোজা বেগম কন্যা শিশু জন্ম দেন। এর পর ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে নার্সসহ একটি অ্যাম্বুলেন্স আসে। পরে নার্সরা স্ত্রীকে চিকিৎসা সেবা দেন। বর্তমানে মা ও মেয়ে দুইজনই সুস্থ রয়েছেন।


এ প্রসঙ্গে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র নার্স সাজেদা খাতুন জানান, ঘটনাস্থলে আসার আগেই সড়কের ওপরেই ওই নারীর সন্তান প্রসব হয়েছে। এরপর মা-মেয়েকে চেকআপসহ চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়েছে। বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ রয়েছে বলেও জানান তিনি।

চাপ থাকলেও যানজট নেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে

চাপ থাকলেও যানজট নেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে

admin June 01, 2019

বৃহস্পতিবার থেকে পরিজনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নাড়ীর টানে ঘরে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বাভাবিক গতিতে যানবাহন চলাচলের ফলে ঈদযাত্রায় ঘরে ফেরা মানুষের মাঝে অনেকটা স্বস্তি বিরাজ করছে।


টাঙ্গাইলের বিভিন্ন বাসস্ট্যাড এলাকায় উত্তরবঙ্গগামী মানুষের ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। অতিরিক্ত ভাড়া ও যানবাহন সংকটের অভিযোগ করছেন তারা।


টাঙ্গাইলের ট্রাফিক পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম বলেন, টাঙ্গাইলে আজ মহাসড়কের কোথাও যানজট নেই। যানবাহন স্বাভাবিক গতিতেই চলাচল করছে। এ রুটে চলাচলরত ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছেন।


শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২৫ হাজার ১৮৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ১৬ লাখ ১৬হাজার ৮শ’ টাকা।



গুগল ট্রাফিক ম্যাপে যানজটের লাইভ আপডেট দেখতে ক্লিক করুন⇒


জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গ ও বৃহত্তর ময়মনসিংহের ২৬টি জেলার অন্তত ৯০টি সড়কের যানবাহন চলাচল করে। এই মহাসড়ক দিয়ে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে ২০১৩ সালে দুই লেনের এই মহাসড়কটি চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। ২০১৬ সালে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে দুটি সার্ভিস লেন, ২৯টি নতুন ব্রিজ, চারটি ফ্লাইওভার ও ১৪টি আন্ডারপাস সংযুক্ত হওয়ায় কাজটি এখনও চলমান রয়েছে।


পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঈদের ছুটিতে মানুষ ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক হয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেড়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে শনিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় এই মহাসড়ক ও বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২৫ হাজার ১৮৬টি যানবাহন চলাচল করেছে। এর মধ্যে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন সংখ্যা ১৩ হাজার ৩৪০ আর উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহন সংখ্যা ১১ হাজার ৩৪৬টি। এ যান চলাচলে সেতুর টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ১৬ লাখ ১৬ হাজার ৮০০ টাকা। তবে গত বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় এই মহাসড়ক দিয়ে সেতু হয়ে ১৯ হাজার ৭৮৭টি যানবাহন চলাচল করেছে। এর মধ্যে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসে ১০ হাজার ২৫৪টি ও উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকার দিকে যায় ৯ হাজার ৫৩৩টি যানবাহন।


এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদের ছুটির দ্বিতীয় দিন শনিবার এ মহাসড়কে যানবাহন চলাচলের চাপ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এর ফলে মহাসড়কে যানজট না থাকলেও কিছু কিছু স্থানে উন্নয়ন কাজ চলমান থাকায় ওই সকল স্থানে যানবাহন চলাচল করছে একটু ধীরগতিতে। এ সত্ত্বেও যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এছাড়াও মহাসড়কের যান চলাচল স্বাভাবিক ও ঈদে ঘরমুখো মানুষের বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশের প্রায় সহস্রাধিক সদস্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি আনসার সদস্যরাও পুলিশ বাহিনীকে সহায়তা করছে। ছিনতাই প্রতিরোধে মহাসড়কে সাদা পোশাকের পুলিশ সদস্যদের পাশাপাশি র‌্যাবের তৎপরতাও জোরদার রয়েছে।

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানচলাচলে ধীরগতি

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানচলাচলে ধীরগতি

admin August 21, 2018

টাঙ্গাইল: ঈদ যাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে টাঙ্গাইল অংশে বৃষ্টির পানির কারণে যানজটের ফলে যান চলাচলে ধীরগতি রয়েছে। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকেই এ সড়কে বিভিন্ন যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গাড়ির বাড়তি চাপ লক্ষ্য করা যায়।


ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত যানবাহনের প্রচণ্ড চাপ রয়েছে। উত্তরবঙ্গগামী যানবাহনগুলো চলছে ধীরগতিতে। কোথাও কোথাও সৃষ্টি হয়েছে খণ্ড যানজটেরও।


সোমবার দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপ্রান্তে টোল আদায় কিছুটা সময় বন্ধ থাকায় সেতু এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে এলেঙ্গা থেকে ভূঞাপুর এবং এলেঙ্গা থেকে কালিহাতী রোডে যানজট দেখা দেয়। দুপুরে করটিয়া হাটবাইপাস থেকে টাঙ্গাইলের রাবনা বাইপাস পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া গাজীপুরের চন্দ্রা হতে মির্জাপুর পর্যন্ত থেমে থেমে যান চলাচল করছে।


টাঙ্গাইল অংশের মির্জাপুর, বাঐখোলা, করাতিপাড়া, ভাককুড়া, তারটিয়া, বারনা বাইপাস, এলেঙ্গাসহ বেশ কয়েক জায়গায় যান আটকে রয়েছে। মূলত বৃষ্টির পানির কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে বলে হাইওয়ে পুলিশ জানায়। যানজট নিরসনে হাইওয়ে ও জেলা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।


উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার খ্যাত এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে লক্ষ করা যায়, মানুষ ঝুঁকি নিয়ে প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে ট্রাক ও বাসের ছাদে উঠে গন্তব্যে যাচ্ছেন।


এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সার্জেন্ট আজিজুর রহিম তালুকদার বলেন, রাতে বঙ্গবন্ধু সেতু এলাকায় টোল আদায় কিছু সময় বন্ধ থাকায় যানজট ছিল। যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকায় উত্তরবঙ্গগামী যানগুলো ধীর গতিতে চলছে।


চন্দ্র থেকে সিরাজগঞ্জগামী স্টারলিট পরিবহনের যাত্রী সাবিরুল ইসলাম বলেন, করটিয়া থেকে রাবনা বাইপাস পর্যন্ত যানজট রয়েছে। চন্দ্রা থেকে ঢাকামুখী যানগুলো বন্ধ করে দিয়ে উত্তরবঙ্গগামী যানগুলো চার লেনেই ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এতে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে কমে গেছে। গোড়াই হাইওয়ে পুলিশের ওসি একেএম কাউছার বলেন, আমার এলাকায় মহাসড়কে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন।


টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায় বলেন, ঈদুল আজহায় ঘরমুখো মানুষের নির্বিঘ্নে বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করতে মহাসড়কে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ অত্যন্ত তৎপর রয়েছে। পুলিশের ৭২৩ জন সদস্য ও ২০০ জন আনসার সদস্য নিরলসভাবে কাজ করছেন।

ভোগান্তি ছাড়াই ইদযাত্রা করছেন উত্তরাঞ্চলের মানুষ

ভোগান্তি ছাড়াই ইদযাত্রা করছেন উত্তরাঞ্চলের মানুষ

admin August 21, 2018

রংপুর এক্সপ্রেস: এবার ইদ যাত্রায় ভোগান্তি ছাড়াই যাতায়াত করছেন উত্তরাঞ্চলের ঘরমুখো মানুষ। ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বাভাবিক গতিতেই চলছে পশু, পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন। গতকাল সোমবার বিকেল ৬ টা পর্যন্ত সরেজমিনে এ মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় স্বস্তির চিত্র দেখা গেছে। ইদ ঘনিয়ে আসায় ও সোমবার থেকে সকল প্রকার সরকারি, বেসরকারি অফিসসহ গার্মেন্টস এর ছুটি হওয়ার ফলে বিকেল থেকে পরিবহনের চাপ অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অনেক সময় স্বাভাবিকের চেয়েও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।


জানা গেছে, বিগত কয়েক বছর যাবৎ মহাসড়কে ৪ লেন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় মানুষের ভোগান্তি ছিল চরমে। ফলে ইদ কিংবা স্বাভাবিক যাত্রায় প্রায় প্রতিদিনই যানজট এবং সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হতো সাধারণ যাত্রী ও গাড়ির স্টাফদের।


জানা গেছে, ইদ উপলক্ষে এবার মহাসড়কে ৭২৩ জন পুলিশ সদস্য এবং ২০০ জন আনসার সদস্য কাজ করছেন। বিভিন্ন পয়েন্টে মোবাইল কোর্টসহ বিশেষ টহল জোড়দার রয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, স্বাভাবিক দিনগুলোতে প্রত্যহ ১৪ থেকে ১৫ হাজার যানবাহন সেতু পাড়াপাড় হতো। আর ইদ উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ হাজার যানবাহন পাড়াপাড় হচ্ছে। টোল আদায়েও সৃষ্টি হয়েছে রেকর্ড বলে জানায় সেতুর কর্মকর্তারা। জানা যায়, উত্তরবঙ্গসহ ২৩ টি জেলার মানুষ এ মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন।



[নরসিংদীতে বাস-লেগুনার সংঘর্ষে নিহত ১১, গাইবান্ধায় ৪]


দিনাজপুরগামী এক বাস ড্রাইভার বলেন, মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। কোনো দুর্ঘটনা না ঘটলে নির্দিষ্ট সময়েই গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবো। বগুড়াগামী এক যাত্রী বলেন, অত্যন্ত ভালোভাবেই এ পর্যন্ত এসেছি। রাস্তা খুবই ভালো। মানুষ ভোগান্তি ছাড়াই এবার বাড়ি ফিরতে পারবেন।


টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সঞ্জিত কুমার রায় জানান, এবার ইদ যাত্রায় ঘরমুখো মানুষ ভোগান্তি ছাড়াই নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছেন। এ অবস্থা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। চারলেন প্রকল্প কর্মকর্তা জিকরুল হাসান বলেন জানান, এলেঙ্গা থেকে ভোগড়া পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে ৫০ কিলোমিটার রাস্তার চারলেনের কাজ শেষ ও চালু হয়েছে। এতে করে পূর্বের থেকে এবার ইদে মানুষ দুর্ভোগ ছাড়াই বাড়ি ফিরবেন বলে তিনিও আশা প্রকাশ করেন।



[চামড়ার দাম কমলে, কমবে কওমি মাদ্রাসার আয়]


বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, গত রোববার রাতে টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে হাতিয়া এলাকায় দু'টি দুর্ঘটনার কারণে ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হলেও পরে সকালে তা স্বাভাবিক হয়ে যায়। এবার ইদ যাত্রায় মহাসড়কে যানজট নেই কিন্তু গাড়ির চাপ রয়েছে বলেও জানান ওসি।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three