সাভারে ‘ছিনতাইকারী চক্রের’ ৯ সদস্য আটক

সাভারে ‘ছিনতাইকারী চক্রের’ ৯ সদস্য আটক

admin May 24, 2019

সাভার প্রতিনিধি:
ঢাকার সাভারে নারীসহ ছিনতাইকারী চক্রের নয় সদস্যকে আটকের কথা জানিয়েছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভার বাসস্ট্যান্ড ও নবীনগরসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয় বলে পুলিশ জানায়।


আটকরা হল- মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় থানার ইমতিয়াজ শেখ এর ছেলে মো. আক্কাস (৩৮) বিদ্যুৎ খান এর ছেলে সুমন (২৭) সিংগাইর থানার আলী হোসেন এর মেয়ে রেশমা (২৩) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার কাজীপাড়া গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে নাজমুল (২০) মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানার স্বর্ণগ্রামের লতিফ ফরাজীর ছেলে রায়হান (২২) ও সাভারের ফুলাবড়িয়া এলাকার কাশেম হাওলাদারের ছেলে আলিম হাওলাদার (২৪)। তিনজনের পরিচয় জানায়নি।


ঢাকা জেলা (উত্তর) ডিবি পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) আবুল বাসার জানান ঈদকে সামনে রেখে ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সাভার মডেল থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ বিভিন্ন স্থনে যৌথ অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন নয় ছিনতাইকারীকে আটক করে।


সাভার মডেল থানার ওসি এএফএম সায়েদ জানান আটকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর আদালতে পাঠানো হবে। এছাড়া ঈদকে এর সামনে রেখে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও এ পুলিশ কর্মকর্তা জানান।

ব্যবসায়ী হত্যায় স্ত্রীসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

ব্যবসায়ী হত্যায় স্ত্রীসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে ছয় বছর আগে মনির হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় সাবেক স্ত্রীসহ চার জনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত। ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।


ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মনিরের সাবেক স্ত্রী স্বর্ণা আক্তার কাকলী ওরফে নিপা মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা মো. শরীফ মাতবর এবং মো. ইব্রাহীম খলিল। তাদের মধ্যে শরীফ ও খলিল পলাতক। বিচারক রায় ঘোষণার পর আদালতে উপস্থিত মনিরের স্ত্রী মোছাম্মৎ হাসিনা বেগম কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দণ্ডিত স্বর্ণা আক্তার কাকলী ও আনোয়ার হোসেন মোল্লাকেও কাঁদতে দেখা যায়।


মামলার বিবরণে জানা যায় মনির হোসেন জমি কেনা-বেচার ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। ২০১৩ সালের ১৭ এপ্রিল তিনি কামরাঙ্গীর চরের বাসা থেকে বেরিয়ে তেজগাঁও যাওয়ার সময় নিখোঁজ হন। পরদিন সন্ধ্যায় কামরাঙ্গীর চরের মুন্সীহাটিতে নদীর তীরে তার খণ্ড বিখণ্ড লাশ পাওয়া যায়।মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে দিয়ে স্বামীর লাশ শনাক্ত করেন হাসিনা বেগম। হাসিনা বেগম মামলা দায়ের করলে স্বর্ণা ও আনোয়ারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।


আনোয়ার তার জবানবন্দিতে বলেন স্বর্ণা একসময় যৌনকর্মী ছিলেন। মনিরের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার পরও তার ও শরীফের সঙ্গে স্বর্ণার সম্পর্ক ছিল। এসব কারণে মনির তালাক দিলে সেই ক্ষোভ থেকে স্বর্ণা এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী মনিরকে অপহরণের পর কামরাঙ্গীর চরের আশ্রাফাবাদ হুজুরপাড়া সড়কের একটি বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধে তাকে হত্যা করা হয়। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করতে ছুরি দিয়ে গলা কেটে দেওয়া হয়। হত্যার পর মাংস কাটার চাপাতি দিয়ে মনিরের লাশ সাত টুকরো করে বস্তায় ভরে ফেলে দেওয়া হয় নদীর তীরে। এ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের বিশেষ কৌঁসুলি আবু আবদুল্লাহ ভূঞা জানান রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৩ জনের সাক্ষ্য শুনে বিচারক বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণা করেন।

মোদির বিজয়ে কীসের বার্তা?

মোদির বিজয়ে কীসের বার্তা?

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক
নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় দফার মেয়াদ যখন ২০২৪ সালে শেষ হবে, তখন তার দেশ ভারত চীনকে টপকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশে পরিণত হবে, যে দেশটি হবে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।


তার দলের মূল নীতিতে হিন্দু জাতীয়তাবাদ থাকলেও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নেতৃত্ব দেবেন মোদি। যে দেশটি কাশ্মীর আর দক্ষিণ চীন সাগরের মতো দুইটি উত্তেজনাপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত।


তিনি এমন এক সময় ভারতকে দ্বিতীয়বারের মতো নেতৃত্ব দিতে চলেছেন, যখন দেশটির সামনে অনেক সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে।


তার এই বিজয় বিশ্বকে প্রভাবিত করতে পারে, এখানে এমন পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হলো-


ভারতের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ধারণা করা হচ্ছে, এ বছরই যুক্তরাজ্যকে টপকে বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে ভারত, যাদের রয়েছে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য জরুরি এক বিশাল তরুণ কর্মশক্তি।


শুধুমাত্র গত বছরেই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় কোম্পানিগুলোয় ৪৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে।


দেশটিতে অনেক নতুন নতুন সড়ক তৈরি রয়েছে, প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন, গরীবদের জন্য সস্তার রান্নার গ্যাস, গ্রামে পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা তৈরি, একটি একক বিক্রয় কর, প্রতিশ্রুতিশীল একটি স্বাস্থ্য বিমা নীতি তৈরির মতো অনেক কাজ হয়েছে।


তবে শ্লথগতির চাহিদার কারণে এখনো দেশটিতে অনেক অর্থনৈতিক সংকট রয়েছে, পাশাপাশি রয়েছে কয়েক দশক ধরে চলা বেকারত্ব।


বাড়তে থাকা অর্থনীতির সঙ্গে তাল মেলাতে হলে দেশটিকে প্রতিমাসে কয়েক লাখ নতুন চাকরি তৈরি করতে হবে, যাতে ভারতের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়। গত মেয়াদে নরেন্দ্র মোদির সরকার এটি করতে পারেনি, কিন্তু এবার তাদের তা করতেই হবে।


এখন প্রশ্ন হলো, এই নতুন চাকরি তৈরি করতে গিয়ে ভারতকে কি অর্থনৈতিক সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে হতে পারে?


জাতীয়তাবাদের লড়াই বিশ্বের অনেক দেশেই এখন জাতীয়তাবাদের শ্লোগান শুরু হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’, পুতিনের ‘মেক রাশিয়াকে গ্রেট এগেইন’, শী জিনপিংয়ের ‘চীনের মানুষের নতুন করে জেগে ওঠা’র মতো শ্লোগান রয়েছে।


মোদিও তার নির্বাচনের সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাম ও এবং তার রাজত্বের হারিয়ে যাওয়া গৌরবের শ্লোগান ব্যবহার করেছেন।


তিনি বলেছেন, ‘রাম ছিলেন একজন আদর্শ রাজা এবং তার শাসন ছিল আদর্শ ব্যবস্থা’, ‘রাম রাজ্য ছিল আমাদের প্রতিষ্ঠাতা জনক এবং বিজেপি সরকার সেই লক্ষ্যেই কাজ করছে’ ইত্যাদি।


যদিও বিজেপি নেতারা বরাবরই বলে আসছেন যে, তারা সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নন। ‘তাদের দল ১৩০ কোটি ভারতীয়র জন্যই, ধর্ম নিয়ে তারা কোনো বিভেদ করেন না’, বলেছেন বিজেপি মুখপাত্র নালিন কোহলি।


এখন বিজেপি আবার ক্ষমতায় আসছে আর যারা হিন্দু জাতীয়তাবাদী পরিচয়ের দাবি করছেন, তাদের পোস্টারে দেখা যাচ্ছে রামের ছবি।


গত নভেম্বরে বিবিসির গবেষণায় দেখা গেছে যে, এরকম একটি জাতীয়তাবাদের পরিচয় তৈরির চেষ্টায় মিথ্যা সংবাদ ছড়ানো হয়েছে, ডানপন্থী নেটওয়ার্কে মিথ্যা গল্প তৈরি করা হয়েছে আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এরকম একটি বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।


শক্তিমান ব্যক্তিত্বের রাজনীতি আর ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব নরেন্দ্র মোদিকে নিজেদের ম্যানিফেস্টোতে শক্তির প্রতীক হিসাবে তুলে ধরেছে বিজেপি, বিশেষ করে পাকিস্তানে জঙ্গি ঘাটিতে অভিযান চালানোর পর।


আগের কয়েকটি রাজ্য নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা কমে গেলেও, ওই হামলার পর তার জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে গেছে।


তার সমর্থকরা বরাবরই, তাদের ভাষায় নেহরু-গান্ধী পরিবারের বাইরে তৃণমূল থেকে নিজের চেষ্টায় তার উঠে আসার বিষয়কে তুলে ধরেছেন।


সাধারণ ভারতীয়দের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে যে, তিনি একজন একনিষ্ঠ, কঠোর পরিশ্রমী আর চৌকস ব্যক্তি। তার নেতৃত্বে ভারত দুইবার পাকিস্তানকে মোকাবেলা করেছে আর একবার চীনকে- যারা এই অঞ্চলের অপর দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ।


বিশেষ করে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অনুপস্থিতিতে আস্তে আস্তে চীনের পাল্টা শক্তি হয়ে উঠছে ভারত, বলছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্স।


দ্বিতীয় মেয়াদেও যদি মোদি ভারতীয় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা অব্যাহত রাখেন, তাহলে হয়তো দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভূ-রাজনৈতিক জোট এবং বন্ধুত্বের পালাবদল দেখা যেতে পারে।


ডানপন্থীদের উত্থান ও জনপ্রিয়তা জনপ্রিয় শ্লোগান এবং ধারণা নিয়ে ডানপন্থী রাজনীতি করছে বিজেপি। যখন অভিবাসীদের ‘পশু’ বলে বর্ণনা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, তখন বিজেপি প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ অবৈধ অভিবাসীদের বর্ণনা করেছেন ‘তেলাপোকা’ বলে, এবং তাদের বঙ্গোপসাগরে ছুড়ে ফেলার অঙ্গীকার করেছেন। পাশাপাশি তিনি হিন্দু আর বুদ্ধ শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেয়ারও প্রস্তাব করেছেন।


উত্তর প্রদেশে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, কংগ্রেস সবুজ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে। (সবুজ বলতে ইসলামকে বর্ণনা করা হচ্ছে)


গত পাঁচ বছরে বিজেপির শাসনামলে ভারতে হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক সবচেয়ে অবনতি হয়েছে এবং দেশটিতে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।


হয়তো নির্বাচনে জয়ের কৌশল হিসাবেও বিভেদের এসব শ্লোগান নেয়া হতে পারে, কিন্তু সেখান থেকে ফিরে আসাটা কঠিন। আর বাস্তবতা হলো, জনপ্রিয় নেতারা সাধারণত সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের সঙ্গেই থাকেন। ফলে প্রশ্ন হলো, তারা কি আসলে কখনো সেখান থেকে ফিরতে চাইবেন কিনা?


জলবায়ু পরিবর্তন গ্রিনপিস এন্ড অ্যানালাইসিসের মার্চ ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে বায়ু দূষণের দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে ৩০টি দেশের মধ্যে ভারতের অবস্থান ২২তম।


যদিও চীনের জনসংখ্যাকে ছাড়াতে ভারতের আরো পাঁচবছর সময় লাগবে, তবে বিশ্বব্যাংক সতর্ক করে দিয়েছে, সামনের বছর নাগাদ ভারতের পানি, বাতাস, মাটি এবং বনের ওপর চাপের দিক থেকে দেশটি বিশ্বের শীর্ষে উঠে যাবে।


একই সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি, ঘন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আর লাখ লাখ মানুষের দারিদ্রসীমার নীচে থাকার বিষয়টি নরেন্দ্র মোদিকে কঠিন সংকটের মুখে ফেলতে পারে।


অর্থনীতির যেকোনো ধরণের শ্লথগতির ফলে চাকরি বাজারে মন্দা নামবে। অন্যদিকে অনিয়ন্ত্রিত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড দেশটির প্রকৃতির ওপর প্রভাব ফেলবে, যা পরিবেশের ক্ষতি করতে পারে এবং ভবিষ্যতের জন্য ঝুঁকি তৈরি করবে।


তবে এসব কিছু সত্ত্বেও প্যারিস চুক্তি মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি এবং ভারতের গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের হার আগামী ১০ বছরের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কমিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছেন।


সূত্র: বিবিসি বাংলা

ভারতে এক বছর কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো যুবক

ভারতে এক বছর কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো যুবক

admin May 24, 2019

লালমনিরহাট প্রতিনিধি:
ভারতে কারাভোগ শেষে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দর হয়ে মনিরুজ্জামান মনির (৩৬) নামে এক যুবক দেশে ফিরেছেন।


বুধবার (২২মে) শেষ বিকেলে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করেন ভারতীয় পুলিশ।


দেশে ফেরত আসা যুবক মনিরুজ্জামান মনির পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার চরপাড়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে।
বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) রাসেদুল ইসলাম রাসেদ জানান ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে ২০১৭ সালের দিকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কাছে আটক হন মনিরুজ্জামান মনির। এ অপরাধে ভারতীয় আদালত তাকে এক বছর এক মাস কারাদণ্ড প্রদান করেন।


কারাভোগ শেষ হলে মনিরুজ্জামানকে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নাজির নারী বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশে হস্তান্তর করেন। পরে নিয়মানুযায়ী তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে বুড়িমারী ইমিগ্রেশন পুলিশ।

আবারও এমপি হলেন দেব

আবারও এমপি হলেন দেব

admin May 24, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
চলচ্চিত্রের মতো ভোটের মাঠেও দারুণ সফল টলিউড অভিনেতা দেব। দ্বিতীয়বারের মতো লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়ে ফের জয়ের দেখা পেয়েছেন এই নায়ক।


ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঘাতাল আসন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়ান চিত্রনায়ক অধিকারী দীপক দেব। প্রধান প্রতিদ্বন্দী বিজেপির ভারতী ঘোষকে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন তিনি। এই আসনে দেব পেয়েছেন তিন লাখ ৩৭ হাজার ৯৮৮ ভোট। নিকটবর্তী বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন দুই লাখ ৯৮ হাজার ৯৩ ভোট।


শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ভোট গণনায় বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ প্রায় তিন শতাধিক আসনে এগিয়ে রয়েছে। ফলে এতে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে মোদি সরকার। অন্যদিকে শতাধিক আসনে জয়লাভের অপেক্ষায় রয়েছে কংগ্রেস। ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ৫৪২ আসনের ২৭২টি পেলেই একটি দল বা জোট সরকার গঠন করতে পারে।


প্রসঙ্গত সাত দফায় অনুষ্ঠিত এবারের লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল ৮টা থেকে।

যাদবপুরে বিপুল ভোটে জয়ী মিমি চক্রবর্তী

যাদবপুরে বিপুল ভোটে জয়ী মিমি চক্রবর্তী

admin May 24, 2019

অনলাইন ডেস্ক:
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিপুল ভোটে জয়ী হলেন তৃণমূলের তারকা প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী। তিনি প্রায় ২ লক্ষ ২২ হাজার ৪৯৯ ভোটে জিতেছেন। মিমির প্রাপ্ত ভোট ৫ লক্ষ ৬৪ হাজার ৯১৯ ভোট। তার বিপক্ষে দাঁড়ানো বিজেপি প্রার্থী অনুপম হাজরা পেয়েছেন ৩ লক্ষ ৪২ হাজার ৪২০ ভোট।


অন্যদিকে বামেদের প্রার্থী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য্য পেয়েছেন ২ লক্ষ ৫৪ হাজার ১৭৩ ভোট৷ নোটায় ভোট দিয়েছেন ১৩ হাজার ৯২ জন।


মিমির পাশাপাশি আরও এক তারকা প্রার্থী দেব জিতেছেন ঘাটাল কেন্দ্র থেকে। বসিরহাট কেন্দ্রের আরও এক তারকা প্রার্থী নুসরতও জয়ের পথে। অন্যদিকে ডায়মন্ড হারবার থেকে তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের মালা রায় জিতেছেন।

বশিরহাটে বাজিমাৎ নায়িকা নুসরাতের

বশিরহাটে বাজিমাৎ নায়িকা নুসরাতের

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
রাজনীতিতে নেমেই টলিউড অভিনেত্রী নুসরাত জাহানের জয়জয়কার। লোকসভা নির্বাচনে বসিরহাট থেকে তিনি প্রায় তিন লাখ ভোট বেশি পেয়ে বিজয় অর্জন করেছেন।


পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সব আসনেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে বিজেপি ও তৃণমূলের। এমনকি তৃণমূলের বাঘা বাঘা নেতারাও হারতে বসেছেন। তৃণমূলের এমন ক্রান্তিলগ্নে ৩ লাখ ১১ হাজার ৮৩৫ ভোট বেশি পেয়ে বিজয় অর্জন করেছেন নুসরাত। এমন খবর জানিয়েছে আনন্দ বাজার।


অভিনয় থেকে রাজনীতি, কার অনুপ্রেরণায় রাজনীতিতে পদচারণা করেছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে সম্প্রতি এই অভিনেত্রী পশ্চিম বঙ্গের একটি গণমাধ্যমকে জানান, পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী এবং সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা-সভানেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণাতেই রাজনীতিতে এসেছেন তিনি।


বলেন, অভিনয় থেকে রাজনীতি কথাটা মোটেই সত্যি নয়। অভিনয়ে ছিলাম, আছি এবং থাকব। অভিনয় জগতে থাকা অবস্থাতেই আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ফ্যান’ ছিলাম। এরপর প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব আসার পরে, দ্বিতীয় বার আর কিছু ভাবিনি। মানুষকে আমি বরাবরই ভালবাসি। তাই মানুষের জন্য কাজ করার এই সুযোগ হারাতে চাই না।


কলকাতার এই অভিনেত্রী জয়ের ব্যাপারে আগে থেকেই পুরোপুরি আশাবাদী ছিলেন। ফলাফল ঘোষণার আগে তিনি জানিয়েছিলেন, ভোটের লড়াইয়ে তিনি বিজয় অর্জন করে সংসদে যাবেন।


তবে সংসদে গেলে কী করবেন সেটা আগে থেকেই মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিতে চান না। তিনি বলেন, আমি আগে থেকে কোনও প্রতিশ্রুতি বা কথা দিতে চাই না। আমার কাজই কথা বলবে। ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ।


এদিকে শুধু নুসরাত জাহান নয়, লোকসভা নির্বাচনে প্রথমবার অংশ নিয়ে তৃণমূলের পক্ষে বিজয় এনে দিয়েছেন তার সময়ের আরেক দাপুটে অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। যাদবপুর থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রায় সোয়া দুই লাখ ভোট বেশি পেয়ে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। তারকাদের মধ্যে তৃণমূলের পক্ষে বিজয়ী হয়েছেন টলিউডের শীর্ষ তারকা অভিনেতা দীপন অধিকারী দেব।

আরও শক্তিশালী হয়ে দিল্লির মসনদে মোদি

আরও শক্তিশালী হয়ে দিল্লির মসনদে মোদি

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
৭ ধাপের দীর্ঘ ভোটগ্রহণ পর বুথফেরত জরিপের ফলাফলকে বিরোধীরা পাত্তা না দিলেও সেটাই সত্যি হলো; ভারতের মসনদে থাকছেন নরেন্দ্র মোদি এবং আরও শক্তিশালী হয়ে।


বিতর্কিত নানা অধ্যায় ছাপিয়ে নিজেকে 'চায়েওয়ালা' পরিচয় দিয়ে পাঁচ বছর আগে ভোটের লড়াইয়ে জিতে দিলিস্নর মসনদে বসেছিলেন মোদি। এবার ভোটের আগে শাসক পরিচয়ের পরিবর্তে নিজেকে 'চৌকিদার' হিসেবে তুলে ধরেছিলেন তিনি।


বৃহস্পতিবার ভোট গণনায় দেখা যায়, ঐতিহ্যবাহী কংগ্রেস পরিবারের প্রতিনিধি অভিজাত রাহুল গান্ধীর পরিবর্তে 'চৌকিদার' মোদিতেই ভরসা খুঁজেছেন ভারতের প্রায় ৯০ কোটি ভোটার।


প্রাথমিক দেখে উচ্ছ্বসিত মোদি বলেছেন, 'আবারও জিতল ভারত। আমরা বেড়ে উঠেছি একসঙ্গে, সমৃদ্ধি এনেছি একসঙ্গে, একসঙ্গে থেকেই আমরা শক্তিশালী ভারত গড়ব, যা হবে সবার জন্য। ভারত আবারও জিতে গেল।'


ভোটের পুরোটা সময় কংগ্রেস এবং আঞ্চলিক দলগুলো মোদিবিরোধী জোয়ার তৈরির চেষ্টা করলেও তা যে কাজে আসেনি তা দেখা যাচ্ছে ফলাফলে।


ভারতীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে তামিলনাড়ুর একটি বাদে সবকটি আসনে এবার নির্বাচন হয়েছে। এর মধ্যে সরকার গঠনের জন্য কোনো দল বা জোটকে পেতে হবে ২৭২টি আসন।


ঘোষিত ফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট পেয়েছে ৩৫১ আসন। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৯৮ আসন। যা গতবারের চেয়ে ১৬ আসন বেশি।


এবার কংগ্রেস নেতৃত্বধীন জোট ইউপিএ ৯২টি আসনে এবং ১০০টি আসনে অন্যান্য দল জয় পেয়েছে।


২০১৪ সালে কংগ্রেস পেয়েছিল ৪৪টি আসন, যা ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে পুরনো দলটির ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে পরাজয়। এবার কংগ্রেস পেয়েছে ৫৩টি আসন।


এবারের লোকসভা নির্বাচনে মোদিকে হারাতে একাট্টা হয়েছিল বিভিন্ন আঞ্চলিক দল, কংগ্রেস তো ছিলই। বিশেষ করে ভোটের প্রচারে রাহুল গান্ধী, পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মোদির কথার লড়াই বেশ জমে উঠেছিল।


কিন্তু সব বাক্যবাণকে পেছনে ফেলে শেষতক মোদি ম্যাজিকেই বাজিমাত হয়েছে। কয়েকটি আসনে হারলেও তার বিজেপি এবং জোট এনডিএই সাড়ে ৩০০ আসন পেয়েছে।


বিশ্লেষকরা বলছে, এই ফলাফলের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে, বিজেপির পক্ষে ভোট টানতে মোদি একাই যথেষ্ট।


যদিও সমালোচকরা বলছেন, মোদি অর্থনীতির যে ব্যাপক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছেন তা কখনোই পূরণ করা সম্ভব তো হবেই না, পাশাপাশি তার নেতৃত্বে ভারতে আরও বেশি ধর্মভিত্তিক মেরুকরণ ঘটবে।


দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় রাজনীতিতে পারিবারিক প্রভাব দূর করার ক্লান্তিকর লড়াই চালিয়ে আসা কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীই এবারের লোকসভা নির্বাচনে মোদির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। কিন্তু তার দলের যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন সম্ভব ছিল না, সে বিষয়ে আগেই আভাস দিয়ে রেখেছিলেন বিশ্লেষকরা।


ভোটের আগে উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের গুরুত্বপূর্ণ আসনগুলোতে কার্যকর জোট গড়তে ব্যর্থতার মধ্য দিয়েই মূলত শতবছরের বেশি বয়সী দলটির দুর্বলতা পরিষ্কার হয়ে যায়।


গান্ধী পরিবারের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত উত্তর প্রদেশের আমেথিতেই হেরে গেছেন রাহুল; যদিও কেরালার আসনে জিতেছেন তিনি।


বড় দুই দল জিততে না পারলে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠনে শক্তিশালী আঞ্চলিক দলগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারত। বুথফেরত বিভিন্ন জরিপে অবশ্য সে সম্ভাবনা একেবারেই উড়ে গিয়ে বিজেপির জয়ের আভাসই মেলে, যদিও মোদিবিরোধীরা সেই আভাস মানতে নারাজ ছিলেন।


ভারতের লোকসভা নিরবাচনে উত্তর প্রদেশ সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, উত্তর প্রদেশ জয় মানেই পুরো নির্বাচনেই জয়। ২০১৪ সালের মতো এবার অবশ্য উত্তর প্রদেশে বিজেপির একচেটিয়া প্রাধান্য থাকছে না।


উত্তর প্রদেশে মোদিকে ঠেকাতে বহুদিনের তিক্ততা ভুলে বিস্ময়করভাবে একাট্টা হয়েছিল বহুজন সমাজপার্টি (বিএসপি) ও সমাজবাদী পার্টির (এসপি)। মূলত তাদের 'মহাজোটই' এবার বিজেপির আসনে ভাগ বসায়।


২০১৪ সালে উত্তর প্রদেশের ৮০টি আসনের মধ্যে বিজেপির ছিল ৭১টি। এবার উত্তর প্রদেশের ৫৬ আসনে বিজয়ী হয় বিজেপি। বিএসপি ও এসপির জোট ২৩টি এবং কংগ্রেস একটি আসনে জয়ী হয়েছে।


যার সঙ্গে মোদির বাকযুদ্ধ এবার সবচেয়ে বেশি আলোচনার খোরাক হয়েছিল, সেই মমতার পশ্চিমবঙ্গেও এবার গতবারের তুলনায় বলতে গেলে অভাবনীয় ফল এসেছে বিজেপির। মমতার তৃণমূল আর কংগ্রেসের আসনে এবার ভাগ বসাতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি।


এ রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ২০১৪ সালে বিজেপির ছিল দুটি, এবার সেখানে ১৯টি আসন পেয়েছে তারা। বিপরীতে মমতার তৃণমূলের আসন কমে হয়েছে ২২টিতে, গেলবার ছিল ৩৪টি। আর এবার কংগ্রেসের আসন তিনটি কমে একটি হচ্ছে। এ রাজ্যে প্রায় তিন দশক ক্ষমতায় থাকা বামফ্রন্ট ২০১৪ সালে ২টি আসনে জিতলেও এবার ফিরেছে শূন্য হাতে।


সারাদেশে জয়ের বিপরীতে দক্ষিণের পাঁচটি রাজ্যের চারটি- অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গানা, তামিলনাড়ু ও কেরালায় হেরেছে বিজেপি। এসব রাজ্যের ৯১টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোটের অর্জন আটটি আসন।



কী আভাস দিচ্ছে ফলাফল?


বিজেপি যে নিরঙ্কুশ বিজয় পাচ্ছে, সেটা এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভোটের এই ফলাফল সত্যিকার অর্থে কী আভাস দিচ্ছে?


বিবিসির সাংবাদিক সৌতিক বিশ্বাসের দৃষ্টিতে, প্রথমত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্যারিশমা এই ফলাফলের মধ্য দিয়ে অটুট রইল।


'বিজেপির পক্ষে তিনিই যে ভোট টানেন সেটা আবারও প্রমাণ হলো। বিজেপিকে ভোট দেয়া মানেই তাকে ভোট দেয়া- মোদির এই মন্তব্য কার্যকর হয়েছে, তা ভোটের ফলাফলেই প্রমাণিত।'


দ্বিতীয়ত, সাংগঠনিক দক্ষতা, যোগাযোগের সব ধরনের আধুনিক প্রক্রিয়া ব্যবহারসহ বিভিন্নভাবে বিজেপি দল হিসেবে শক্তি অর্জন করেছে, তা এখন অতিক্রম করা যে খুবই কঠিন, যার প্রমাণ ভোটের প্রচারে মিলেছে বলে সৌতিকের মতো।


তিনি বলেন, ভোটের প্রচারে বিজেপি যেভাবে অত্যন্ত কৌশলীভাবে জাতীয়তাবাদ, উন্নয়ন এবং ধর্মীয় মেরুকরণ নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে, তার বিপরীতে বিরোধী দলগুলো কার্যকর বক্তব্য হাজির করতে ব্যর্থ হয়েছে।


'বিজেপির শক্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড়াতে কংগ্রেসকে এখন নিজেদের নতুন করে আবিষ্কার করতে হবে। এ জন্য শত বছরের প্রাচীন দলটিকে এখন কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি আঞ্চলিক পর্যায়ে দক্ষ নেতা এবং তৃণমূলে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে।


'শহর ও গ্রামে কর্মসংস্থানের যে সঙ্কট, সেটা কখনোই ভোটে জেতার জন্য শক্তিশালী বার্তা হতে পারে না, যেখানে মোদি 'জাতীয়াবাদের' মতো ভাষা দিয়ে বাজিমাত করেছেন।'



মূল চ্যালেঞ্জগুলো কী?


কৃষির সংকট, বাড়তে থাকা বেকারত্ব আর অর্থনৈতিক মন্দার দিকে ভারতের ক্রমাগত এগিয়ে যাওয়ার শঙ্কা- সব মিলিয়ে সম্ভবত অর্থনীতিই হয়ে দাঁড়াবে মূল চ্যালেঞ্জ।


একদিকে অতিরিক্ত ফসল উৎপাদন অন্যদিকে পণ্যের দাম কমে যাওয়া- এই দুয়ে ভারতের কৃষি খাতে বিরাজ করছে এক ধরনের স্থবিরতা। বিপুল পরিমাণ ঋণে জড়িয়ে দিশেহারা বহু কৃষক।


মোদির শাসনামলে বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহৎ অর্থনীতির দেশটি কিছু ক্ষেত্রে গতিহীন হয়ে পড়েছে। প্রবৃদ্ধি আটকে আছে সাত শতাংশে। তাছাড়া এ বছরই সরকারের ফাঁস হয়ে যাওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৯৭০-এর পর দেশে বেকারত্বের হার বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।


এবারের নির্বাচনকে অনেকেই দেখেছেন ভারতের নিজস্ব পরিচয় এবং সংখ্যালঘুদের জন্য লড়াই হিসেবে। মোদির গেল পাঁচ বছরে হিন্দু জাতীয়তাবাদই মূল ধারা হয়ে উঠেছে। এ সময়ে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা গরু পাচারের অভিযোগ তুলে বহু মুসলিমকে পিটিয়ে মারার ঘটনাও ঘটেছে।


গত ফেব্রম্নয়ারিতে ভারতশাসিত কাশ্মিরে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি গ্রম্নপের আত্মঘাতী হামলায় আধাসামরিক বাহিনীর ৪০ সদস্য নিহত হওয়ার পর জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।


লোকসভা নির্বাচনের ফল


বিজেপি : ২৯৯ আসন (+১৭)


এনডিএ জোট : ৩৫১ (+১৫)


কংগ্রেস : ৫৩ আসন (+৯)


ইউপিএ জোট : ৯১ (+৩১)


অন্যান্য : ১০০ (-৪৮)

ক্ষেতলালে ধানে আগুন, পলাশবাড়ীতে বিক্ষোভ

ক্ষেতলালে ধানে আগুন, পলাশবাড়ীতে বিক্ষোভ

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে বুধবার ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালনকালে ধানে আগুন দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় বিক্ষুব্ধ কৃষকসহ ‘কৃষি, কৃষক ও ক্ষেতমজুর সংগ্রাম কমিটি’র নেতারা।


‘কৃষি, কৃষক ও ক্ষেতমজুর সংগ্রাম কমিটি’র উদ্যোগে শহরের জিরো পয়েন্টে সমবেত হয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন এবং সেখানে ধান ঢেলে আগুন দিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে কৃষিবিদ ওবায়দুল্লাহ মুসার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগ্রাম কমিটি সভাপতি শাহ জামান তালুকদার, কৃষক খাজামদ্দি, ইয়াকুব আলী প্রমুখ।


এদিকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা সদরের চৌমাথা মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ কৃষক সমিতি ও বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতি এ কর্মসূচির আয়োজন করে।


ক্ষেতমজুর সমিতির জেলা সভাপতি হাজী একরাম হোসেন বাদলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মিহির ঘোষ, ক্ষেতমজুর সমিতির জেলা শাখার সদস্য কৃষিবিদ এটিএম মিজানুর রহমান খান সুজন, পলাশবাড়ী উপজেলা সিপিবি নেতা আবদুল্যাহ আদিল নান্নু, তাজুল ইসলাম, মো. ওয়ারেস, ইয়াদুল ইসলাম প্রমুখ।

চাটমোহরে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

চাটমোহরে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

admin May 24, 2019
পাবনা প্রতিনিধি:
পাবনার চাটমোহরে আগুনে পুড়ে আয়শা বেগম ওরফে আয়শা বুড়ি (৬৬) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেল ৫ টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত আয়শা উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের ওয়াপদা বাঁধ এলাকার মৃত ওছিম উদ্দিনের স্ত্রী।

হান্ডিয়াল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন জানান বৃদ্ধা আয়শা বেগম তার বাড়িতে বোনকে সাথে নিয়ে থাকতেন। চোখে দেখতে পারতেন না।

বুধবার বিকেলে তার বোন বাড়িতে না থাকায় একাই ঘরের মধ্যে রান্না করার চেষ্টা করেন। এ সময় অসাবধানতাবশত: আগুন লেগে তার ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবেশিরা টের পেয়ে আগুন নেভালেও ঘরের মধ্যে আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলেই বৃদ্ধা আয়শা বুড়ির মৃত্যু হয়।

চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার অসীম কুমার জানান আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যুর খবর জেনেছি। পুলিশের মাধ্যমে বুদ্ধার দাফন-কাফনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া হবে।
কুড়িগ্রামে তিন কেজি ধানের দামে ১ কেজি লবণ

কুড়িগ্রামে তিন কেজি ধানের দামে ১ কেজি লবণ

admin May 24, 2019

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
চলতি মৌসুমে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় ধানের ভালো ফলন দেখে কৃষকের যেমন আনন্দে মন ভরে গিয়েছিল ঠিক ফসল ঘরের তোলার সময় ধানের দাম না থাকায় কৃষকরা যেন নির্বাক হয়ে পড়েছে। ৩ কেজি ধানের মুল্যে ১ কেজি লবণ মিললেও এক মণ ধানে মিলছে না ১ কেজি মাংস কিংবা মাছ।


জানা গেছে, কুড়িগ্রামের চিলমারীতে চলতি বোরো মৌসুমে ফলন বেশ ভালো হয়েছিল। ফলন দেখে কৃষকরাও বেশ খুশি ছিল ছিল নানান স্বপ্ন ছিল বুক ভরা আশা। কিন্তু আশা আর স্বপ্ন বিলিন করে দিয়েছে ধানের নিন্ম দাম। ধানের দাম নিয়ে অখুশি হয়ে পড়েছে কৃষক।


উজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, ধান প্রতি মন বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা। অথচ এক কেজি গরুর মাংসের দাম ৫৪০ টাকা খাশির মাংস ৭০০ টাকা এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৪শত টাকা থেকে ১২শত টাকা।


কৃষক নজির হোসেন বলেন, ৬০ শতক জমির ধান চাষ ও সার বাবদ খরচ যা হয়েছে এখন ধান কাটতে শ্রমিককে দিতে বাকিটাও প্রায় শেষ। এখন লোকসান গুনতে হচ্ছে মণ প্রতি প্রায় দেড়শত টাকা পর্যন্ত। কৃষক হোসেন আলী বলেন ধান বিক্রি করে শ্রমিকের মুল্য দিতেই মুলধন শেষ এছাড়াও ধানে দাম না থাকায় কেউ জমি বর্গা নিতেই চাচ্ছেনা।


খয়বার হোসেন নামের একজন কৃষক বলেন, কৃষকেরা ধান বিক্রি করতে গেলে দাম পান না। কিন্তু কিনতে গেলে দাম চড়া। গরু বিক্রি করতে গেলে দাম কমে যায়। অথচ এখন এক মণ ধান বিক্রি করেও এক কেজি গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে না।


উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৬হাজার ৮শত ৪০ হেক্টর জমিতে প্রায় ৩৭ হাজার ৬শত ৭৫ মেঃটন ধান উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. খালেদুর রহমান বলেন এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই এছাড়াও আমরা কৃষকদের বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিচ্ছে যেন তারা ক্ষতির মুখে না পড়ে এবং লোকসান হলেও তা পুষিয়ে নিতে পারে।

নতুন অর্থবছরে জাতীয় সংসদের বরাদ্দ ৩২৮ কোটি টাকা

নতুন অর্থবছরে জাতীয় সংসদের বরাদ্দ ৩২৮ কোটি টাকা

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
আসন্ন ২০১৯-২০ অর্থবছরে জাতীয় সংসদের জন্য ৩২৮ কোটি ২২ লাখ টাকার বাজেট চূড়ান্ত করা হয়েছে যা চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ২৯ কোটি ৬ লাখ টাকা বেশি। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদ সচিবালয় কমিশনের ৩০তম বৈঠকে এই বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে কমিশনের সদস্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।


নতুন অর্থবছরের বাজেটে সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জন্য বিনা সুদে গাড়ি কেনার জন্য ঋণ দিতে অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ খাতে সাড়ে ৬ কোটি টাকার মতো অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে।


সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার ২২ কর্মকর্তা রয়েছেন। তাদের সকলেই এই ঋণ পাবেন। ঋণ ছাড়াও গাড়ির জ¦ালানি ও অন্যান্য খরচ বাবদ ৫০ হাজার টাকা তারা পাবেন। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে বিরোধীদলীয় উপনেতা রওশন এরশাদ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক অংশ নেন। বিশেষ আমন্ত্রণে চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।


প্রসঙ্গত সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান জাতীয় সংসদের সংশ্লিষ্টদের বেতনভাতাসহ আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রতিবছরই কমিশন বৈঠকে বাজেট বরাদ্দ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে তা অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ ছাড়া সংসদ সচিবালয়ের নতুন পদ সৃষ্টি প্রকল্প প্রণয়নসহ বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশন বৈঠক শেষে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বরাদ্দ অনুমোদনের তথ্য জানান। বৈঠকে সংসদ সচিবালয়ের বিভিন্ন বিভাগে নতুন পদ সৃষ্টিসহ পদোন্নতির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাবনাগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।


এ ছাড়া সংসদ ভবনের নিরাপত্তা বৃদ্ধি মেরামতসহ সংসদ ভবনের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সুপারিশ করে কমিটি। বৈঠকে সংসদের লেক সংস্কারের সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব। এছাড়া বৈঠকে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দফতরের আপ্যায়ন ভাতা মাসে ১২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা সংসদীয় কমিটির বৈঠকে জনপ্রতি আপ্যায়ন ভাতা ১০০ টাকার স্থলে ২০০ টাকাসহ কয়েকটি খাতে ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে স্পিকার জানান। বর্তমানে স্পিকার ঢাকার বাইরে গেলে ১৯৯৬ সালে কেনা একটি নিশান পেট্রোল এসইউভি ব্যবহার করেন। কমিশন এই গাড়িটির পরিবর্তে একটি নতুন গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


এছাড়া সংসদের জন্য নতুন ১০টি পাজেরো গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত হয়। সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জন্য বিনা সুদে গাড়ি কেনার ঋণ দিতে অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। কমিশন বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা গেছে এই খাতে সাড়ে ৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার মত অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সংসদ সচিবালয়ের উপসচিব পদ মর্যাদার ২২ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। তাদের সকলেই এই সুদমুক্ত ঋণ পাবেন।


ঋণ ছাড়াও গাড়ির জ্বালানি ও অন্যান্য খরচ বাবদ মাসে ৫০ হাজার টাকা তারা পাবেন। যার জন্য বছরে এক কোটি ৩২ লাখ টাকা খরচ হবে। বৈঠকে সংসদ ভবনের নিরাপত্তা বৃদ্ধি মেরামতসহ সংসদ ভবনের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে সংসদের লেক সংস্কারের সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব। সংসদ লেকের সংস্কার কার্যক্রমে ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলে স্পিকার সাংবাদিকদের জানান।


প্রসঙ্গত চলতি বছরের সংশোধিত বাজেট ২৯৯ কোটি ১৬ লাখ টাকা। অবশ্য আসন্ন অর্থবছরের বাজেট চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা কম। চলতি বছরের মূল বাজেট ছিল ৩৩২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

বিটিসিএলের এমডির দায়িত্ব নিলেন ইকবাল মাহমুদ

বিটিসিএলের এমডির দায়িত্ব নিলেন ইকবাল মাহমুদ

admin May 24, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন প্রকৌশলী ইকবাল মাহমুদ। গত ২০ মে তিনি দায়িত্ব নেন বলে বিটিসিএল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।


ইকবাল মাহমুদ কুষ্টিয়া শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে রাজশাহীর মাসকাটাদীঘি বহুমুখী কারিগরি উচ্চবিদ্যালয় হতে এসএসসি ১৯৭৭ সালে রাজশাহী সরকারি মহাবিদ্যালয় হতে এইচএসসি এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৩ সালে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।


তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে ১৭তম ব্যাচে ১৯৮৮ সালে এমবিএ এবং কানাডার সাউদার্ন আলবার্টা ইনস্টিটিউট অফ টেকনলজি থেকে ফলিত তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৯৯৯ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।


মাহমুদ ১৯৮৪ সালের মে মাসে টেলিকম ক্যাডারে সহকারী বিভাগীয় প্রকৌশলী হিসেবে তৎকালীন বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডে (বিটিটিবি) যোগ দেন। তিনি বিসিএস ১৯৮৫ ব্যাচের কর্মকর্তা এবং সরকারের যুগ্ন সচিব।

ইউজিসির নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ

ইউজিসির নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ

admin May 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সংখ্যাতিরিক্ত অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব জিন্নাত রেহানা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।


প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহকে চার বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর যোগদানের তারিখ হতে এই নিয়োগাদেশ কার্যকর হবে।


ইউজিসি চেয়ারম্যান পদে অধ্যাপক আবদুল মান্নানের মেয়াদ গত ৭ মে শেষ হয়। এর পর থেকে কমিশনের জ্যেষ্ঠ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মোল্লা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

জনকল্যাণমুখী রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে সংস্কার চায় সুজন

জনকল্যাণমুখী রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে সংস্কার চায় সুজন

admin May 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
দেশে চলমান রাজনৈতিক ধারাকে জনগণের জন্য অকল্যাণকর উল্লেখ করে জনকল্যাণমুখী রাজনীতি ফিরিয়ে আনার জন্য রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন ও সংস্কার প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) নেতারা। বৃহস্পতিবার সুজন আয়োজিত ‘কোন দলের কেমন ইশহেতার’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন সুজন নেতারা।


রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে সুজনের পক্ষ থেকে কিছু সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। সুজনের সভাপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খানের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার নির্বাহী সদস্য সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রকৌশলী মুসবাহ আলীম সুজনের জাতীয় কমিটির সদস্য ড. সিআর আবরার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার রুহিন ফারহানা আব্দুল্লাহ আল ক্বাফি রতন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার প্রমুখ।


বক্তারা বলেন গত বছর নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময়ে আমাদের তরুণরা ‘রাষ্ট্র মেরামতের’ দাবি তুলেছিলো। সাম্প্রতিক নির্বাচন ও পরবর্তী সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে এটি সুস্পষ্ট যে রাষ্ট্র মেরামতের বিষয়টি এখন সময়ের দাবি। প্রয়োজনীয় আইনকানুন-নীতি কাঠামো-মূল্যবোধ পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ও প্রতিষ্ঠান একটি রাষ্ট্রের ‘গভর্নেন্স’ বা শাসন ব্যবস্থার অপরিহার্য অঙ্গ। রাজনৈতিক ক্ষমতা প্রয়োগের মাধ্যমে শাসন কাঠামোর এসব অঙ্গ সক্রিয়তা অর্জন করে। তবে ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার হলে শাসন কাঠামো কার্যকর হয় যা রাষ্ট্রে সুশাসন কায়েম করে। আর ক্ষমতার লাগামহীন ব্যবহার হলে রাষ্ট্রে ‘চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স’ বা নজরদারিত্বের কাঠামো ভেঙে যায়। ফলে এসব অঙ্গগুলো কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে রাষ্ট্রে অপশাসন কায়েম হয় এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের কারণে দুর্নীতি-দুর্বৃত্তায়নের বিস্তার ঘটে। তাই রাষ্ট্র মেরামতের সূচনা হতে হবে শাসন কাঠামোকে কার্যকর করার মাধ্যমে যার জন্য প্রয়োজন রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনায় কতগুলো সুদূরপ্রসারী সংস্কার।


তারা আরও বলেন, আমরা মনে করি মানব সেবার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা হচ্ছে রাজনীতি। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই দেশে অর্জিত হতে হবে গণতন্ত্র উন্নয়ন ও সুশাসন। আর এজন্য প্রয়োজন সুস্থ ধারার তথা আদর্শভিত্তিক ও জনকল্যাণমুখী রাজনীতি। এককালে এদেশে সুস্থ ধারার রাজনীতি চর্চা হলেও বর্তমানে অনেকাংশেই তা অপরাজনীতি ও দুবৃর্ত্তায়নের শিকার। কিন্তু জনকল্যাণমূখী রাজনীতি ফিরিয়ে আনার জন্য রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তনের কোনো বিকল্প নেই যার জন্যও প্রয়োজন রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক সংস্কার। এ সময় অনুষ্ঠানে সুজনের সংস্কার প্রস্তাবসমূহ তুলে ধরা হয়। প্রস্তাবগুলো হলো- রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন নির্বাচনী সংস্কার কার্যকর জাতীয় সংসদ স্বাধীন বিচার বিভাগ নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক সংস্কার গণতান্ত্রিক ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক দল স্বাধীন বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি বিরোধী সর্বাত্মক অভিযান যথাযথ প্রশাসনিক সংস্কার বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শক্তিশালী নাগরিক সমাজ মানবাধিকার সংরক্ষণ অর্থনৈতিক বৈষম্য নিরসনে একটি নতুন সামাজিক চুক্তি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা আর্থিক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা তরুণদের জন্য বিনিয়োগ।


বক্তারা এসব প্রস্তাবনার বিস্তারিত আলোচনা ছাড়াও আরও বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের রাজনীতিতে চরম ভারসাম্যহীনতা এবং সঙ্কটময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অতীতে অনেকবার আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে জাতিগতভাবে আমরা রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছি। ১৯৯০ সালে স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলনের সময় ‘রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পারিক আচরণবিধি’ (তিন জোটের রূপরেখা) স্বাক্ষর ছিলো এ ধরনের উদ্যোগের একটি সফল পরিণতি। তবে রূপরেখা স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে উদ্যোগটি সফল হলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তা ছিলো চরম ব্যর্থ; যে ব্যর্থতার দায়ভার আজও জাতিকে বহন করতে হচ্ছে বার বার নিপতিত হতে হচ্ছে গভীর সঙ্কটে। আমরা মনে করি এ ধরনের সঙ্কটের স্থায়ী সমাধান প্রয়োজন। আর এজন্য চাই তিন জোটের রূপরেখার আদলে একটি সমঝোতা স্মারক বা জাতীয় সনদ প্রণয়ন ও স্বাক্ষর। উল্লিখিত সংস্কার ধারণাগুলো জাতীয় সনদের প্রাথমিক খসড়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আশা করি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভাববে এবং একটি জাতীয় সনদ প্রণয়ন ও স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেবে।

নিখোঁজের চার মাস পর ফিরলেন যুবলীগ নেতা

নিখোঁজের চার মাস পর ফিরলেন যুবলীগ নেতা

admin May 23, 2019

নাটোর প্রতিনিধি:
নিখোঁজ হওয়ার চারমাস পর নাটোর জেলা যুব লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জামিল হোসেন মিলন বাড়িতে ফিরে এসেছেন। জামিল সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এমদাদুল হকের ছেলে।


এমদাদুল বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬ টার দিকে একটি অটোরিকশায় করে তার ছেলে বাড়ির পাশের তালতলা হাফরাস্তা মোড়ে এসে নামেন। খবর পেয়ে তিনি ও পরিবারের লোকজন সেখানে যান। পরে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করে মিলন তালতলায় নিজ অফিসে বসেন। এ সময় এলাকার হাজার হাজার মানুষ তাকে দেখার জন্য সেখানে ভিড় করেন। মিলন সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলেন।


মিলনের বাবা আরও বলেন, গত ৩১ জানুয়ারি গভীর রাতে নিজ অফিস কক্ষে কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে তার ছেলে বসে ছিল। এ সময় আইনশৃংঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী পরিচয়ে চার-পাঁচজন সাদা পোশাকধারী তাকে জোর করে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। পরে মিলনের মুক্তির দাবিতে তার কর্মী সমর্থকরা টানা ১৫ দিন নাটোর-ঢাকা সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাটোর সদর থানার ওসি কাজী জালাল উদ্দিন বলেন মিলনের ফিরে আসার কথা তারা শুনেছেন। এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা আছে; মিলনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মসূচি

জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মসূচি

admin May 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
সংগঠনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সর্বসম্মতিক্রমে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃহস্পতিবার দুপুরে দলের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।


কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আগামি ৩০ মে ভোর ৬টায় দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন। একই দিন সকালে দলের নেতাকর্মীরা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুস্পার্ঘ অর্পণ ও দোয়া করবেন।


এ ছাড়া পোস্টার প্রকাশ ও কালো ব্যাজ ধারণ ও পরে বিএনপির উদ্যোগে অনুষ্ঠেয় আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করবে নেতাকর্মীরা।


এছাড়া সংগঠনের উদ্যোগে দেশব্যাপী দুঃস্থদের মধ্যে কাপড় ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হবে। পাশাপাশি সংগঠনের উদ্যোগে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীসহ সব ইউনিট এবং ইউনিটগুলোর অধীনে সব ইউনিট কার্যালয়ে ৩০ মে ভোর ৬ টায় দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ কালো পতাকা উত্তোলন এবং নিজ নিজ এলাকায় পোস্টার প্রকাশ স্থানীয় সুবিধা অনুযায়ী আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল দুঃস্থদের মধ্যে কাপড় ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হবে।

ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

admin May 23, 2019

রংপুর এক্সপ্রেস ডেস্ক:
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন ভারতের নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশটির সাথে সহযোগিতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। সে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে।


বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চায়না ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ হংকংয়ের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ড. মোমেন।


মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী বলেন ভারতের জাতীয় নির্বাচনের পর যে রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদের সাথে আমাদের সহযোগিতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। ভারতের বিজেপি কংগ্রেসসহ সকল রাজনৈতিক দলের সাথেই আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে।


ড. মোমেন বলেন, প্রতিবেশী দেশের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক বিদ্যমান। আমরা প্রতিবেশী দেশের স্থিতিশীলতাও চাই। ভারতের সাথে আমাদের গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে। সেখানে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসুক না কেন সেই বন্ধুত্ব অটুট থাকবে। নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসলেও আমাদের সেই সম্পর্কই থাকবে।

Image Gallary

 
1 / 3
   
Caption Text
 
2 / 3
   
Caption Two
 
3 / 3
   
Caption Three